Breaking

Showing posts with label টিপস এন্ড ট্রিক্স. Show all posts
Showing posts with label টিপস এন্ড ট্রিক্স. Show all posts

Monday, July 23, 2018

7/23/2018 04:42:00 PM

Diet and diabetes

concept
Diabetes is characterized by chronic hyperglycemia due to lack of insulin action and is a group of diseases accompanying various metabolic abnormalities. Due to persistence of long-term hyperglycemia etc., complications specific to diabetes (three major complications (diabetic retinopathy, nephropathy, neuropathy, etc.), etc.), arteriosclerosis and other complications may be caused. Currently it is increasing in Japan, with about 8.9 million people suspected strongly of diabetes and 22 million people estimated to be combined with those who can not deny diabetes. There are about 3,000 people (2nd place of cause of blindness in adults) in one year due to diabetes, about 16,000 people introduce dialysis (first place of dialysis cause), hands and feet It is estimated that there are several thousand people to cut. Furthermore, it is known that cerebral infarction and myocardial infarction are also liable to occur threefold when diabetes is present, and the course after onset is also bad.


Symptom
Symptoms such as dry mouth, polydipsia, polyuria, and weight loss appear if it gets worse, but there are also cases where there is no subjective symptom. Sometimes it is diagnosed as diabetic by visiting a hospital with symptoms due to complications (eg abnormal appearance).

Cause
In addition to inheritance (the constitution born with it), type 2 diabetes which develops with lifestyle affects accounts for nearly 90%. In addition to this, type 1 diabetes, in which insulin secretion is rapidly depleted due to autoimmune etc., diabetes that develops with other diseases, diabetes related to pregnancy, and so on.

Inspection for diagnosis
The normal value of blood glucose is less than 110 mg / dl on an empty stomach. Diabetes is strongly suspected in cases of fasting blood glucose level of 126 mg / dl or more, blood glucose level as occasionally (regardless of meals) 200 mg / dl or more, HbA 1 c 6.5% or more, It may be diagnosed by 75 g oral glucose tolerance test.

Treatment
There are life therapy (diet therapy, exercise therapy, smoking cessation, drinking to keep an appropriate amount, etc.) and medication therapy (internal medicine, injection drug (insulin preparation, GLP-1 analog preparation)).

prevention
Diet therapy is the foundation of prevention and treatment of diabetes. Although it is basic to not eat too much over the appropriate amount (optimization of total calories), it is also important to ingest the necessary nutrients balancedly as daily nutrition. Generally avoid excess of salt and alcohol, vegetables and dietary fiber intends to ingest enough.
Recently "saccharide restricted diet" may become a topic. A good effect can be expected for those who eat too much every day, such as "to refrain from sweet things" "to moderate rice". However, diet therapy that restricts carbohydrates (carbohydrates) extremely and supplements calories with other (fat and protein) is currently not recommended by the Japanese Diabetes Society from the aspect of safety. Compared to the 1960s, when diabetes was still few in Japan, the intake of total calories and carbohydrates gradually decreased, while the intake of fat has increased greatly. At that time, it seems that the intake of rice per capita was about twice as much as the current amount and the intake of fat was about half. It seems that the Japanese staple food has changed from rice to bread, men and others, and has begun to like butter, lipids, dairy products (so-called Western-style meals). At that time, it should be noted that the intake of dietary fiber such as millet, root vegetable and so forth was larger (about 1.4 times) than the present amount (thought to be) (thought to be) (thought to be) a large amount of physical activity, but the investigation of Japanese who moved to Western Europe It is also known that diabetes is seen at a high rate. There seems to be a hint of "diet for prevention of diabetes" among these.

Saturday, July 21, 2018

7/21/2018 12:58:00 PM

Four points to promote "rice" from a controlled nutritionist "bread"

Regardless of age and gender, breakfast has many bread schools. However, it is often said that staple food is healthier and better than old. What is it in the first place?


If you look only at calories, there should not be much difference. Rather, it has a lower calorie than a bowl of rice bowl (1 cup of rice: 269 kcal, bread 1/6 cuts: 158 kcal) compared to bread.

Mr. Kazuki Enone of a managed nutritionist says, "At the end of the day it is simple but at the end of the day to eat" (wanibooks), from these four points, we prefer "rice" rather than "bread" to staple food It is talking. Even so, I can not stop the bread habit in the morning (laugh)

4871218427592704
© aluxum / iStock
01.
Lipid: rice <Bread
When you compare 1 cup of rice with bread (6 slices), the calorie is indeed lower in bread. However, lipid, rice: About 0.5 g, (depending on the type) bread: about 2 - 4 g is a standard. It contains several times as many lipids as rice .

02.
No rice is added
The biggest difference is this. If you just cook white rice, no rice is added. On the other hand, bread has oil, sugar, salt and so on, and many contain additives such as yeast food, emulsifier, Na acetate, sweetener, flavor and so on. Incidentally, "trans fatty acid" which is sometimes included in bread is a component that becomes subject to regulation in the whole country as it is harmful to the body.

03.
Side dishes calories and lipids
There are many low-calorie Japanese dishes such as grilled fish, miso soup, simmered dish, and natto, which are often combined with rice. In the case of bread, those with high lipids such as bacon egg and potage soup match well. If you apply jam or butter, it is natural that it will be more calorie.

04.
Number of bites
Even with a stubbornness, it is ritual to rice. As with rice, grain eating increases the frequency of chewing, making it easier to get a feeling of fullness. It is also easy to prevent snacking if you do so.

...... But I like bread!
From this point on, rice is still healthier. But I can not stop tasty bread! It is ideal that the ratio of main meal of rice and other food (including noodles) is about 9: 1. If you eat 3 meals every day , we recommend a balance of about one meal on the 3rd .

By the way, if you eat bread, the one with low degree of whitening such as whole grains is healthier.

Monday, March 6, 2017

3/06/2017 07:55:00 PM

কিভাবে একজন মহিলা পরকীয়ায় লিপ্ত হয় ?


http://bdhealthtube.blogspot.com/

- ভাবী, আপনি দুই বাচ্চার মা! আপনাকে দেখলে কেউ বিশ্বাসই করবে না। দেখে মনে হয়, মাত্র ইন্টারপাশ করছেন! সিরিয়াসলি!
.
-- আপু, একটা কথা বলবো অনেকদিন থেকে ভাবছি! কিন্তু হ্যাজিটেশন করে বলা হচ্ছে না। আপনি এমনিতেই সুন্দর। কিন্তু নাকের পাশের তিলটা আপনাকে একদম পরী বানিয়ে দিছে। এত্ত সুন্দর। জাস্ট অসাধারণ লাগে!

Sunday, March 5, 2017

3/05/2017 09:25:00 PM

যে কাজ গুলো আপনার যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করবে




ধরে রাখুন নিজের যৌবন খুব সহজ এই 15 টি নিয়মে.

1) নিজের খাদ্য তালিকাকে বদলে ফেলুন. খাদ্য তালিকায় যোগ করুন অধিক আঁশ যুক্ত খাবার. কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট জাতীয় খাবার অতিরিক্ত খাবেন না. পরিমিত প্রোটিন ও প্রচুর সবজি ও ফল ...

 যোগ করুন খাদ্য তালিকায়.

২) দৈনিক অন্তত আধা ঘণ্টা ব্যায়াম করুন. সকালের পরিষ্কার বাতাসে করতে পারল আরও ভালো.

3) উপুড় হয়ে বা কাত হয়ে ঘুমানোর অভ্যাস ত্যাগ করুন. এতে মুখে খুব সহজে বলিরেখা পড়ে যায়.

4) দৈনিক অন্তত 8 গ্লাস পানি বা পানি জাতীয় খাবার পান করুন.

5) অতি অবশ্যই কোমল পানীয় পান ত্যাগ করুন. একই সাথে অতিরিক্ত মিষ্টি খাবারও পরিহার করুন.

6) ভুলেও ধূমপান করবেন না বা মদ্যপান করবেন না.

7) সানস্ক্রিন ব্যভারকে অনেকেই গুরুত্ব দেন না. কিন্তু এই চমৎকার জিনিসটি আসলে আপনার যৌবন ধরে রাখতে অত্যন্ত সহায়ক.

8) নিজের স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে রাখুন. স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ করতে যোগ ব্যায়াম সহ আরও যা যা করা সম্ভব করুন.

9) মুখে কখনো সাবান মাখবেন না. এতে চেহারা অকালেই বুড়িয়ে যায়.

10) মুখের যত্ন করার পাশাপাশি হাত ও পায়ের যত্ন করতেও ভুলবেন না. নিয়মিত পেডিকিউর ও মেনিকিউর করুন.

11) চোখ ও এর চারপাশের এলাকার বেশী যত্ন করুন. ভালো করে ঘুমাবেন, কোন বাজে মেকআপ বা পণ্য ব্যবহার করবেন না. চোখের পাশের তোকে হাতের আঙ্গুল বা তোয়ালে দিয়ে ঘষবেন না. এই এলাকাগুল খুবই নরম বিধায় সহজেই ক্ষতিগ্রস্থ হিয় ও চেহারায় বলি রেখা পড়ে.

1২) প্রচুর ঘুমাবেন. শরীরকে সম্পূর্ণ বিশ্রাম দেবেন. এবং ঘুম যেন আরামের হয় সেটা লক্ষ্য রাখবেন.

13) গরম পানি দিয়ে বেশী সময় ধরে এবং নিয়মিত গোসল করবেন না. স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি দিয়েই গোসল সারুন.

14) মুখ বা হাত পায়ের ত্বকে খুব বেশী স্ক্রাবিং করবেন না.

15) বাইরে থেকে ফিরে মুখ ও দেহ পরিষ্কার না করে ঘুমাবেন না. মুখে মেকআপ সহ তো মোটেও না
3/05/2017 09:13:00 PM

ধরে রাখুন নিজের যৌবন খুব সহজ এই ১৫টি নিয়মে



ধরে রাখুন নিজের যৌবন খুব সহজ এই ১৫টি নিয়মে।

১) নিজের খাদ্য তালিকাকে বদলে ফেলুন। খাদ্য তালিকায় যোগ করুন অধিক আঁশ যুক্ত খাবার। কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট জাতীয় খাবার অতিরিক্ত খাবেন না। পরিমিত প্রোটিন ও প্রচুর সবজি ও ফল...

 যোগ করুন খাদ্য তালিকায়।

২) দৈনিক অন্তত আধা ঘণ্টা ব্যায়াম করুন। সকালের পরিষ্কার বাতাসে করতে পারল আরও ভালো।

৩) উপুড় হয়ে বা কাত হয়ে ঘুমানোর অভ্যাস ত্যাগ করুন। এতে মুখে খুব সহজে বলিরেখা পড়ে যায়।

৪) দৈনিক অন্তত ৮ গ্লাস পানি বা পানি জাতীয় খাবার পান করুন।

৫) অতি অবশ্যই কোমল পানীয় পান ত্যাগ করুন। একই সাথে অতিরিক্ত মিষ্টি খাবারও পরিহার করুন।

৬) ভুলেও ধূমপান করবেন না বা মদ্যপান করবেন না।

৭) সানস্ক্রিন ব্যভারকে অনেকেই গুরুত্ব দেন না। কিন্তু এই চমৎকার জিনিসটি আসলে আপনার যৌবন ধরে রাখতে অত্যন্ত সহায়ক।

৮) নিজের স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে রাখুন। স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ করতে যোগ ব্যায়াম সহ আরও যা যা করা সম্ভব করুন।

৯) মুখে কখনো সাবান মাখবেন না। এতে চেহারা অকালেই বুড়িয়ে যায়।

১০) মুখের যত্ন করার পাশাপাশি হাত ও পায়ের যত্ন করতেও ভুলবেন না। নিয়মিত পেডিকিউর ও মেনিকিউর করুন।

১১) চোখ ও এর চারপাশের এলাকার বেশী যত্ন করুন। ভালো করে ঘুমাবেন, কোন বাজে মেকআপ বা পণ্য ব্যবহার করবেন না। চোখের পাশের তোকে হাতের আঙ্গুল বা তোয়ালে দিয়ে ঘষবেন না। এই এলাকাগুল খুবই নরম বিধায় সহজেই ক্ষতিগ্রস্থ হিয় ও চেহারায় বলি রেখা পড়ে।

১২) প্রচুর ঘুমাবেন। শরীরকে সম্পূর্ণ বিশ্রাম দেবেন। এবং ঘুম যেন আরামের হয় সেটা লক্ষ্য রাখবেন।

১৩) গরম পানি দিয়ে বেশী সময় ধরে এবং নিয়মিত গোসল করবেন না। স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি দিয়েই গোসল সারুন।

১৪) মুখ বা হাত পায়ের ত্বকে খুব বেশী স্ক্রাবিং করবেন না।

১৫) বাইরে থেকে ফিরে মুখ ও দেহ পরিষ্কার না করে ঘুমাবেন না। মুখে মেকআপ সহ তো মোটেও না।


Tuesday, February 21, 2017

2/21/2017 10:25:00 AM

How to improve memory and concentration: food & Yoga



How to improve memory and concentration: food & Yoga

If you remember anything or often find it difficult to focus on their assigned task is surely a sign of the weakening of your memory. because they are too many expectations from you.


You know well in any area of ​​life to be the best memory or memory is absolutely necessary to strengthen, especially in today's competitive world, it is vital. Often stress, lack of exercise, lack of nutritious food, reduce the supply of oxygen to the brain and memory to become weak.

are required to maintain. Improve your memory and concentration to learn how to read further:

How to improve memory power and concentration by food & Yoga

Proper dosage - wholesome and appropriate diet and to increase your memory power and concentration is one of the important measures. The following materials are included in the diet in your food is truly nutritious:
Eggs: Eggs regular diet should include plenty of choline, an essential nutrient in eggs is because the neurotransmitters in the brain enhances functionality. In addition, the cholesterol in eggs is an important component of brain cell membranes. It also acts in the brain to provide protective antioxidants. So we should make an integral part of their daily diet eggs.
Spinach: Spinach is a rich source of antioxidants to achieve. According to nutrition experts, including spinach in your diet with the right amount to be cautious of increasing the efficiency of the brain. Spinach also contains folic acid, as well as your memory power and is extremely effective in improving concentration. Spinach contains large amounts of antioxidants, which inhibit the production of toxins in the body. Eating spinach premature heart disease, cancer and stroke are protected. Additionally, it is also a good source of B vitamins.
Olive Oil: Olive oil is a very powerful antioxidant that protects the brain. So you prepare food for your family, use olive oil.
Eat Beans: Beans or beans several nutrients such as protein, carbohydrates and fiber, etc. are proliferated. Taking all these elements together, your brain works at full capacity. Beans many essential vitamins such as vitamin B12 and folic acid is present in adequate amounts. The beans also contain antioxidants that will make your brain definitely healthy. Beans thus increasing your memory and improve concentration and also help you so you definitely need to include beans in your diet.
Whole grains: Whole grains contain a large amount of energy, which helps you keep your focus. Additionally, these fibers are also those that have large amounts of fiber and therefore they are easy to digest. So you must be whole grains in the diet.
Almonds: Almonds improve memory it's been proven to be quite beneficial. Therefore you should include in your daily diet must almonds.
Coconut oil: Coconut oil should be used as much as possible to use energy because it enhances the ability of the neurons of the brain. It also adversely affecting the brain also reduces the production of the elements. The most important thing is that saturated fats in the brain supplements. Saturated fat is a nutrient for brain cell membranes, which helps him in his work.
Yoga: increase your memory power and concentration to refine your entire personality and do yoga and meditation is the best solution. Yoga to increase brain power is in itself a perfect solution, but it is advised that you take the following steps in particular:
If you practice yoga regularly concentration of brain power and agility is definitely increasing. 'Om' chant regularly recalled.




Sunday, February 19, 2017

2/19/2017 08:30:00 PM

জেনে নিন গাজরের ৯টি গুণাগুণঃ



জেনে নিন গাজরের ৯টি  গুণাগুণঃ

১) গাজর ক্ষুধা বাড়ায় এবং সহজে হজম হয়।
২) গাজরে প্রচুর ভিটামিন এ, বি ও সি আছে।
৩) গাজর খেলে শরীর নরম ও সুন্দর হয়।
৪) গাজর শরীরের শক্তি বাড়ায় এবং ওজন বাড়ে।
৫) গাজরে ক্যারোটিন আছে প্রচুর পরিমাণ।
৬) শরীরের পুষ্টি এবং বুদ্ধির বিকাশে গাজর উপকারী।
৭) গাজর খেলে রঙ ফর্সা হয়, মুখের সৌন্দর্য বাড়ে। কারণ গাজরে আছে রক্ত পরিষ্কার করার গুণ।
৮) গাজরে ফসফরাস থাকার জন্য যারা মাথার কাজ করেন তাদের পক্ষে গাজর ও গাজরের শাক খুব উপকারী।
৯) গাজর শরীরের জ্বালা ও পেট ফাঁপা দূর করে
2/19/2017 08:19:00 PM

মাথা ব্যাথা ও সর্দি রোধে কালো জিরা



মাথা ব্যথা ও সর্দি হলে কিছু
পরিমানে কালোজিরা একটা পুটলির
মধ্যে বেঁধে কিছুসময় ধরে ঘ্রাণ নিতে থাকুন।
শুনতে অদ্ভুত লাগছে?
এটা কিন্তু আসলেই আপনার
মাথা ব্যথা ও সর্দি কমিয়ে দিবে।...........
2/19/2017 07:33:00 PM

বিবাহিত নারীদের চেনার সহজ উপায়



বিবাহিত নারীদের চেনার সহজ উপায়

শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়া কোনো নারীকে বাহ্যিকভঅবে চেনার তেমন কোনো উপায় নেই। তবে আমরা প্রায় সবাই জানি যে প্রথম মিলনে নারীদৈর হাইমেন বা সতীচ্ছেদ হয়ে থাকে।

এই সতীচ্ছেদেরে বিষয়টি পরীক্ষা করেই বোঝঅ সম্ভব যে নারীটি পূর্বে কোনো শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছেন কিনা। তবে অনেক সময় এটি প্রাকৃতিকভাবেই মাঝে মাঝে ছিঁড়ে যায়। ফলে কোনো নারীর পূর্বে থেকেই সতীচ্ছেদ থাকা মানেই এই না যে তিনি অবশ্যই শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত ছিলেন। উল্লেখ্য কোনো নারী একাধিক পুরুষের সাথে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছে কি না এর কোনো নির্দিষ্ট ডাক্তারি পরীক্ষা নেই যদিনা ঘটনার মুহূর্তেই ডিএনএ পরীক্ষা না করা হয়ে থাকে।

হাইমেন শব্দটি গ্রীক ভাষা থেকে এসেছে। যার বাংলা অর্থ স্বতীচ্ছদ। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় হাইমেন বা স্বতীচ্ছদ অর্ধচন্দ্রাকার একপ্রকার শ্লৈষ্মিক ঝিল্লী যা স্ত্রী যোনিমূখ ঘিরে থাকে। এটি শরীরের অতি জরুরী অঙ্গের একটি। বয়স যত বাড়তে থাকে স্বতীচ্ছদের মুখ/ছিদ্র ক্রমশঃ বড় হতে থাকে। এটি যোনীমুখের একদম সামনের দিকে অবস্থিত। দুই পা সম্পুর্ণ ছড়িয়ে দিয়ে ছোট একটি আয়না সামনে রেখে আপনি এ পর্দটি নিজেই দেখতে পারেন।

যদিও চিকিৎসা বিজ্ঞান বলেছে এটি নিছক একটি আংশিক আবরণকারী পর্দা এমনকি অনেক নারী এ পর্দা ছাড়াও জন্ম গ্রহন করেন অথবা সাঁতার, খেলাধুলা সহ দৈনন্দিন কাজ কর্মের ফলে এটি চিরে যায়, তারপরও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এ অঙ্গ এখনো নারীর স্বতীত্বের প্রতিক হিসেবে বিবেচনা করা হয় – যা সম্পুর্ন ভিত্তিহীন। ভারত এবং জাপানসহ বিশ্বের অনেক দেশে স্বতীচ্ছদ পুনঃস্থাপন অস্ত্রপ্রচার (প্লাষ্টিক সার্জারী) খুব জনপ্রিয়।

স্বতীচ্ছদের কাজঃ

– বাচ্চা বয়সে মেয়েদের যৌনাঙ্গকে সংক্রামক রোগ থেকে রক্ষা করা।
– মাসিক ঋজঃচক্র শুরু হবার পর রক্তের স্বাভাবিক বহিঃর্গমন নিশ্চিত কর।।

স্বতীচ্ছদের প্রকারভেদ :

১. ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদ:

সাধারণত এই প্রকার স্বতীচ্ছদ সম্পুর্ন যৌননালীকে ঢেকে রাখে। এতে কোন প্রকার ছিদ্র থাকেনা, তাই ঋজঃচক্রের রক্ত বাহিরে আসেতে পারেনা।

ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদ হবার কারণ:

ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদ
এটি সাধারনত কিশোরী বয়েসে পরিলক্ষিত হয়। যাইহোক, নতুন জন্মনেয়া মেয়ে শিশুর শাররীক পর্যবেক্ষনের মাধ্যমে এই রোগ নির্নয় করা যায়।

এটা স্পষ্ট যে কিশোরীদের ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদ একটি জন্মগত রোগ, এবং ইপিথিলিয়াল কোষের (খাদ্যযন্ত্র/খাদ্যনালী তথা মুখগহ্বর থেকে পায়ু পথ পর্যন্ত রাস্তার বাহিরের ঝিল্লী) কার্যকারীতা নষ্ট হবার কারনেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে।

প্রদাহী কারনেও এ ধরনের সমস্যার কারন হতে পারে।

ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদের লক্ষণ:

• ঋজঃচক্রের রক্তস্রাব না হওয়া।
• তলপেটে ব্যাথা অনুভব করা।
• স্বতীচ্ছদের epithelial (খাদ্যযন্ত্র/খাদ্যনালী তথা মুখগহ্বর থেকে পায়ু পথ পর্যন্ত রাস্তার বাহিরের ঝিল্লী) কোষর অস্বাভাবিকতা; এর ফলে যৌনাঙ্গের ভিতরে রক্তপ্রবাহ উল্টোমূখী হতে পারে।
• প্রস্রাবে সমস্যা।
• যোনীমুখের বাহিরের দুটি ভাজে নীলাভ কিংবা লালছে পিন্ড দেখা যায়।
• কিছু ক্ষেত্রে কোষ্ঠবদ্ধতা পরিলক্ষিত হয়।
ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদের চিকিৎসা: যদি কোন নারী এ সমস্যায় ভোগেন তাহলে অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে এটি থেকে নিস্তার পাওয়া সম্ভব। অস্ত্রপ্রচারে স্বতীচ্ছদে ছিদ্র

করার বদলে স্বতীচ্ছদের কোষ সম্পুর্ন অপসারন করে ফেলা হয়। অল্প বয়সে এই অস্ত্রপ্রচার উচিৎ নয়, বিশেষ করে যে বয়সে ইস্ট্রোজেন হরমনের স্তর খুব সামান্য।

যাইহোক, শিশুকালে যদি এই সমস্যা দেখা যায় তাহলে কিশোরীদের স্তন্যের আকার পরিবর্তন শুরু হলে পুনরায় পরীক্ষা করে দেখতে হবে সমস্যাটি কি এখনো বিদ্যমান রয়ে গেছে কিনা। সেই বয়সে এসে অস্ত্রপ্রচার করা যেতে পারে।

২. ছোট ছিদ্র স্বতীচ্ছদ:

ছোট ছিদ্র স্বতীচ্ছদ
ছোট ছিদ্র স্বতীচ্ছদ অতি পাতলা একটি কোষ দিয়ে গঠিত, যা প্রায় যোনীমুখ পুরা ঢেকে রাখে। তবে এতে খুব ছোট একটি ছিদ্র থাকে। এই স্বতীচ্ছদ ঋজঃচক্রের রক্ত প্রবাহ সম্পুর্ন বন্ধ করে দিবেনা, তবে এটি কঠিন করে তুলবে, খুব আস্তে এবং যন্ত্রনাদায়ক ঋজঃচক্র হতে পারে।

ছোট ছিদ্র স্বতীচ্ছদে Tampon (ঋজঃস্রাবের রক্ত চুষে নেবার জন্য আঙুলের মত দেখতে একপ্রকার প্যাড – যা ঋতুকালীন যৌনাঙ্গে পুরে রাখা যায়) ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়না। যদিও কেউ ঠিক মত খালি Tampon ঢুকাতে পারে , অতপরঃ এটি পুরে গেলে তাদের জন্য বাহির করা খুব কঠিন হয়ে পড়ে।
যেসকল নারীর ছোট ছিদ্র স্বতীচ্ছদ সমস্যা আছে তাদের স্বতীচ্ছদের ছিদ্র ছোট হবার কারনে রক্ত প্রবাহ খুব আস্তে আস্তে হয়। তাই তাদের দীর্ঘ সময় ঋজঃস্রাব হয়ে থাকে। অনেক সময় কিশোরী মেয়েরা অনুমানও করতে পারেনা তাদের ছোট ছিদ্র স্বতীচ্ছদ আছে। ছোট্র একটি অস্ত্রপ্রচারের সাহায্যে স্বাভাবিক আকারের ছিদ্র তৈরি করার মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে পরিত্রান পাওয়া যায়।

৩. দুই ছিদ্র যুক্ত স্বতীচ্ছদ:

দুই ছিদ্র যুক্ত স্বতীচ্ছদ
যে স্বতীচ্ছদের স্বাভাবিক ছিদ্রের মাঝে অন্য একটি স্তর পরিলক্ষিত হয় তাকে দুই ছিদ্র যুক্ত স্বতীচ্ছদ বলে, যার ফলে একটির বদলে দুইটি ছোট ছোট ছিদ্র সৃষ্টি হয়। এটি স্বতীচ্ছদের উপরোল্লিখিত সমস্যার তুলনায় খুবই কাদাচিৎ (কম মাত্রায়) দেখা যায়।

এমনকি এ সমস্যা ২০০০ হাজার নারীর মধ্যে মাত্র একজনের দেখা যেতে পারে। ছিদ্রহীন(১) স্বতীচ্ছদের মত ছোট্র একটি অস্ত্রপ্রচারের মাধমে এ সমস্যা থেকে নিস্তার পাওয়া সম্ভব।

এই অস্ত্রপ্রচারে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মত সময় লাগে। এবং একই দিন হাসপাতাল ছেড়ে ঘরে চলে আসতে পারে। ২/১ দিনের মাথায় ওই অঞ্চল স্বাভাবিক হয়ে যায়।

কীভাবে বুঝবেন আপনার স্বতীচ্ছদ ফেটে গেছে কিনা :

• একজন ডাক্তারই সঠিকভাবে বলতে পারবেন আপনার স্বতীচ্ছদ ফেটে গেছে কিনা। যাইহোক, কিছু লক্ষণ থেকে আপনি অনুমান করতে পারেন স্বতীচ্ছদ সত্যিকারেই ফেটে গেছে নাকি এখনো বিদ্যমনঃ

• দুই পা ফাঁক করে বসুন। এবার আঙুলের সাহায্যে ভগাঙ্কুরের ভাজ দুটিকে দুই দিকে সরিয়ে ধরুন এবং ছোট একটি আয়না যোনীর সামনে রেখে লক্ষ করুন রিং আকারের পাতলা একটি পর্দা দেখতে পান কিনা? যদি দেখা যায় তবে বুঝবেন আপনার স্বতীচ্ছদ এখনো ঠিক আছে।

• আপনি চাইলে আস্তে (জোরে চাপ না দিয়ে) আস্তে মধ্যমা আঙুল যোনীতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা করুন। যদি আঙুল স্বাভাবিক ভাবে ১ থেকে ১.৫ ইঞ্চির বেশি না ঢুকে এবং মনে হয় কিছু একটা জিনিস আপনার আঙুলকে পিছনের দিকে ঠেলে বাহির করে দিচ্ছে, তাহলে ধরে নিতে পারেন আপনার স্বতীচ্ছদ বিদ্যমান আছে।

• স্বতীচ্ছদ ছিড়ে যাবার সময় রক্তপাত হয় এবং সামান্য ব্যথা-যন্ত্রনা অনুভুত হয় এবং সে থেকে জানতে পারেন আপনার স্বতীচ্ছদ কবে ফেটেছিল।

নরীর স্বতীচ্ছদ শাররীক মিলন অথবা সাঁতার, শরীরচর্চা, খেলাধুলা ইত্যাদি থেকে ফেটে যেতে পারে। tampon ব্যবহারের ফলেও অনেক সময় স্বতীচ্ছদ ফেটে যায়। চিরে কিংবা ফেটে যাবার পর হাইমেনোপ্লাষ্টি দ্বারা স্বতীচ্ছদ পুনরায় মেরামত বা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।

হাইমেনোপ্লাষ্টি সাধারনত জাতিগত, সাংস্কৃতিক বা ধর্মীয় বিশ্বাসের কারনে করে থাকে যার মধ্যে “স্বতীচ্ছদ নারী স্বতীত্বের প্রমান” এমন গুরুত্বপুর্ন ধারনা কারন হিসেবে নিহিত থাকে। হাইমেনোপ্লাষ্টি দ্বারা ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদেরও অস্ত্রপ্রচার হয়ে থাকে।

স্বতীচ্ছদ সত্যিকার বিষয়গুলিঃ

• প্রতি ১০০০ হাজার মেয়ে শিশুর ১ জন স্বতীচ্ছদ ছাড়াই ভুমিষ্ঠ হয়।

• শতকরা ৪৪% নারীর-ই প্রথমবার মিলনে কোন প্রকার রক্তপাত হয়না।

• স্বতীচ্ছদ খেলাধুলা কিংবা অন্যকোন কারণে প্রাকৃতিকভাবেই ফেটে যেতে পারে।

• মাসিক ঋজঃস্রাবের সময় স্বতীচ্ছদে অবস্থিত ছিদ্র রক্ত প্রবাহকে স্বাভাবিক রাখতে প্রাকৃতিক ভাবেই বড় হয়ে যায়।

• Tampon (টেমপুন) ব্যবহারের ফলে স্বতীচ্ছদ ছিড়ে যেতে পারে।

• অনেক নারী যাদের ছোট কিংবা ইলাষ্টিক টাইপ স্বতীচ্ছদ থাকে তাদের কখনো স্বতীচ্ছদ ফাটে না। এমনকি সন্তান জন্ম দেবার পরও স্বতীচ্ছদ অক্ষত থাকে।

• স্বতীচ্ছদ ফাটলেই রক্তক্ষরণ হবে – এটি ভুল ধারনা। রক্তক্ষরণ ছাড়াও স্বতীচ্ছদ চিরে যেতে পারে।


source:
2/19/2017 07:20:00 PM

সুখী জীবনের জন্য ২৫ টি টিপসঃ


১. প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন৷
২. নির্জন কোন স্থানে একাকী অন্তত ১০মিনিট কাটান ও নিজেকে নিয়ে ভাবুন৷
৩. ঘুম থেকে উঠেই প্রকৃতির নির্মল পরিবেশেথাকার চেষ্টা করুন। সারা দিনের করণীয় গুলো সম্পর্কে মনস্থির করুন।
৪. নির্ভরযোগ্য প্রাকৃতিক উপাদানে ঘরেতৈরি খাবার বেশি খাবেন আর প্রক্রিয়াজাতখাবার কম খাবেন।
৫. সবুজ চা এবং পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
৬. প্রতিদিন অন্তত ৩ জনের মুখে হাসি ফোটানোর চেষ্টা করুন।
৭. গালগপ্প, অতীতের স্মৃতি, বাজে চিন্তাকরে আপনার মূল্যবান সময় এবং শক্তি অপচয়করবেন না। ভাল কাজে সময় ও শক্তি ব্যয়করুন।
৮. সকালের নাস্তা রাজার মত, দুপুরের খাবার প্রজার মত এবং রাতের খাবার খাবেনভিক্ষুকের মত।
৯. জীবন সব সময় সমান যায় না, তবুও ভালকিছুর অপেক্ষা করতে শিখুন।১০. অন্যকে ঘৃনা করে সময় নষ্ট করার জন্যজীবন খুব ছোট, সকলকে ক্ষমা করে দিন সব কিছুর জন্য।
১১. কঠিন করে কোন বিষয় ভাববেন না। সকলবিষয়ের সহজ সমাধান চিন্তা করুন।
১২. সব তর্কে জিততে হবে এমন নয়, তবেমতামত হিসাবে মেনে নিতে পারেন আবারনাও মেনে নিতে পারেন।
১৩. আপনার অতীতকে শান্তভাবে চিন্তা করুন,ভূলগুলো শুধরে নিন। অতীতের জন্য বর্তমানকেনষ্ট করবেন না।
১৪. অন্যের জীবনের সাথে নিজের জীবনতুলনা করবেন না।
১৫. কেউ আপনার সুখের দায়িত্ব নিয়ে বসে নেই। আপনার কাজই আপনাকে সুখ এনে দেবে।
১৬. প্রতি ৫ বছরমেয়াদী পরিকল্পনা করুনএবং ওই সময়ের মধ্যেই তা বাস্তবায়ন করুন।
১৭. গরীবকে সাহায্য করুন। দাতা হোন,গ্রহীতা নয়।
১৮. অন্য লোকে আপনাকে কি ভাবছে তা নিয়ে মাথা ঘামানোর দরকার নেই বরং অাপনিঅাপনাকে কি ভাবছেন সেটা মুল্যায়ন করুন ওসঠিক কাজটি করুন।
১৯. কষ্ট পুষে রাখবেন না। কারণ সময়েরস্রোতে সব কষ্ট ভেসে যায় তাই কষ্টেরব্যাপারে খোলামেলা অালাপ করুন ও ঘনিষ্টদের সাথে শেয়ার করুন।২০. মনে রাখবেন সময় যতই ভাল বা খারাপহোক তা বদলাবেই।২১. অসুস্থ হলে আপনার ব্যবসা বা চাকুরী অন্যকেউ দেখভাল করবে না। করবে বন্ধু কিংবানিকটাত্মীয়রা, তাদের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখুন।
২২. ফেইসবুক অনেক সময় নষ্ট করে।পোষ্টটি পড়তে পড়তেই অনেক খানি সময় নষ্টকরেছেন। ফেইসবুকে আপনার সময় নির্দিষ্টকরুন।কতক্ষণ সময় থাকবেন এখানে।
২৩. প্রতি রাত ঘুমানোর আগে আপনার জীবনেরজন্য বাবা মাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিন।
২৪. মনে রাখুন জীবনের কোন কোন ভুলের জন্যআপনি ক্ষমা পেয়েছেন। সেসব ভুল আর যেন নাহয় তার জন্য সতর্ক থাকুন।
২৫. আপনার বন্ধুদেরও তথ্যগুলো জানান, যেনতারাও আপনার ভাল দিকগুলো সম্পর্কে জানেনএবং আপনাকে আপনার মত করে চলতে দেয়।
আপনারা লাইক ও শেয়ার না করলে তথ্যদেয়ার আগ্রহ থাকে না।
তাই নিয়মিত লাইকও শেয়ার করুন৷
#লেখকঃ ডাঃ মোঃ মনির হোসাইন
ফার্মাসিস্ট(,ডি, এ,এম, এস)(ডি, ইউ, এম,এস)(ডি, এম, এস) জেনারেল ফিজিসিয়ান এ,এইস, এম,
স্বাস্হ্য বিষয়ক লেখক,গবেষক ও পরামর্শক।

source:
2/19/2017 07:14:00 PM

জেনে নিন প্রাণবন্ত ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি খাবারের নাম

শীতকালে অনেকের মুখের ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। ত্বক সতেজ করতে অনেকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। তবে ত্বকে সজীবতার জন্য ভেতর থেকে শক্তি প্রয়োজন। শীতের মৌসুমে কিছু খাবার আছে, যা খেলে ত্বক ঝকমকে হয়ে উঠবে। জেনে নিন প্রাণবন্ত ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি খাবারের নাম।
কমলালেবু: শীতকালে লেবুজাতীয় ফল ত্বকের জন্য দারুণ কার্যকর। এর মধ্যে কমলালেবু মুখের ত্বকের জন্য বেশি উপকারী। এতে প্রচুর ভিটামিন সি আছে। ভিটামিন সি ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে।
গাজর: সুন্দর ত্বকের জন্যও গাজর খেতে পারেন। এটি আপনার ত্বককে ভেতর থেকে সুন্দর করে তুলতে সাহায্য করবে। এর ভিটামিন এ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের রোদে পোড়া ভাব দূর করবে। সেই সঙ্গে ভিটামিন এ ত্বকের অযাচিত ভাঁজ পড়া, কালো দাগ দূর করে।
অ্যাভোক্যাডো: প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই থাকায় অ্যাভোক্যাডো আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।
তৈলাক্ত মাছ: স্যামন, টুনা, সার্ডিনের মতো সামুদ্রিক মাছে প্রচুর পরিমানে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট আছে। রুক্ষ, শুষ্ক ত্বকে উজ্জ্বলতা আনতে এটি সাহায্য করে।
অলিভ ওয়েল: প্রতিদিন ২ চা চামচ পরিমাণ অলিভ ওয়েল গ্রহণ করলে ৩১ শতাংশ ক্ষেত্রে ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা কমে। অলিভ ওয়েলে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বককে সজীব রাখে।
টমেটো: ত্বকের যত্নে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান টমেটো। যারা প্রতিদিন পাঁচ চা চামচ পরিমাণ টমেটো স্যুপ খায় এবং সঙ্গে এক চামচ করে অলিভ ওয়েল পান করে তাদের ত্বক অন্যদের তুলনায় বেশি সজীব থাকে।
গ্রিন টি: গ্রিন টি খুবই উপকারী। ঠান্ডা লাগার হাত থেকেও আমাদের রক্ষা করে গ্রিন টি। যারা দৈনিক গ্রিন টি পান করেন তাদের ত্বক বেশি মসৃণ ও নমনীয় হয়। এ ছাড়াও সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা পায়। গ্রিন টিতে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বকে রক্তের প্রবাহ বাড়াতে সাহায্য করে এবং ত্বক সুস্থ রাখে।
#লেখকঃ ডাঃ মোঃ মনির হোসাইন
ফার্মাসিস্ট(,ডি, এ,এম, এস)(ডি, ইউ, এম,এস)(ডি, এম, এস) জেনারেল ফিজিসিয়ান এ,এইস, এম,
স্বাস্হ্য বিষয়ক লেখক, ভেষজ গবেষক ও পরামর্শক।

source:
2/19/2017 07:11:00 PM

জলপাই এর নানা গুনাগুন

বাজারে উঠেছে জিবে জল আনা জলপাই। সাধারণত ডালের সঙ্গে কিংবা আচার করেই জলপাই খায় সবাই। কিন্তু কাঁচা জলপাইয়ের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। প্রতিদিন জলপাই খাওয়ার অভ্যাস করলে আপনার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়বে।
জলপাইয়ের খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ। এই আঁশ নিয়মিত খাবার হজমে সাহায্য করে। পাশাপাশি পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্ত, বৃহদন্ত্র ও কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এই ফল। গবেষণায় দেখা গেছে, এর তেলও খুব স্বাস্থ্যকর।
জলপাইয়ের পুষ্টিগুণ: প্রতি ১০০ গ্রাম জলপাইয়ে খাদ্যশক্তি ৭০ কিলোক্যালরি, ৯ দশমিক ৭ শর্করা, ৫৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন-সি।
আসুন, জেনে নেওয়া যাক জলপাইয়ের কিছু উপকারিতা।
হৃদ্যন্ত্রের যত্নে: যখন কোনো মানুষের রক্তে ক্ষতিকর মুক্ত কণিকা (ফ্রি র্যা ডিকেল) ও কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায় তখন হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেশি থাকে। জলপাইয়ের তেল হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়। জলপাইয়ের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ফলে কমে যায় হৃদ্রোগের ঝুঁকি।
ক্যানসার প্রতিরোধে: কালো জলপাই ভিটামিন-ই–এর বড় উৎস। যা ফ্রি র্যা ডিকেল ধ্বংস করে। ফলে শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। জলপাইয়ের ভিটামিন-ই কোষের অস্বাভাবিক গঠনে বাধা দেয়। ফলে ক্যানসারের ঝুঁকি কমে।
ত্বক ও চুলের যত্নে: কালো জলপাইয়ের তেলে রয়েছে ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বক ও চুলের যত্নে কাজ করে। জলপাইয়ের তেল চুলের গোড়ায় লাগালে চুলের গোড়া মজবুত হয়। এতে চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যা দূর হয়। জলপাইয়ের ভিটামিন-ই ত্বকে মসৃণ ভাব আনে। এ ছাড়া ত্বকের ক্যানসারের হাত থেকেও বাঁচায় জলপাই। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির কারণে ত্বকের যে ক্ষতি হয় তা–ও রোধ করে জলপাই।
হাড়ের ক্ষয়রোধ করে: জলপাইয়ের মনো স্যাচুরেটেড চর্বিতে থাকে প্রদাহবিরোধী উপাদান। বয়সের কারণে অনেকেরই হাড়ের ক্ষয় হয়। হাড়ের ক্ষয়রোধ করে জলপাই তেল।
পরিপাকক্রিয়ায় সাহায্য করে: নিয়মিত জলপাই খেলে গ্যাস্ট্রিক ও আলসার কম হয়। বিপাকক্রিয়া ঠিকভাবে হয়।
লোহার ঘাটতি মেটায়: কালো জলপাই লৌহের বড় উৎস। রক্তের লোহিত কণিকা অক্সিজেন পরিবহন করে। কিন্তু শরীরে লৌহের অভাব হলে অক্সিজেনের অভাব দেখা দেয়। ফলে শরীর হয়ে পড়ে দুর্বল। লৌহ শরীরের এনজাইম চাঙা রাখে।
চোখের যত্নে: জলপাইয়ে ভিটামিন-এ পাওয়া যায়। ভিটামিন-এ চোখের জন্য ভালো। যাদের চোখ আলো ও অন্ধকারে সংবেদনশীল তাদের জন্য ওষুধের কাজ করে জলপাই। এ ছাড়া জীবাণুর আক্রমণ, চোখ ওঠা, চোখের পাতায় ইনফেকশনজনিত সমস্যা দূর করে এটি।
পিত্তথলিতে পাথর জমতে বাধা দেয়: নিয়মিত জলপাই খেলে পিত্তথলির পিত্তরস ঠিকভাবে কাজ করে। পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার প্রবণতা কমে যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: জলপাই প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। সর্দি, জ্বর ইত্যাদি দূরে থাকে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে: জলপাই রক্তের চিনি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ফলে ডায়াবেটিসও নিয়ন্ত্রণে থাকে।



source:
2/19/2017 07:10:00 PM

অনেক ধরণের গুজব বা কুসংস্কার আমাদের সমাজে প্রচলিত

১. ভুলঃ কোমর ব্যথা মানে কিডনি রোগ!
নির্ভুলঃ কিডনি রোগে প্রস্রাব কমে যায়, খাওয়ার রুচি কমে যায়, বমি বমি লাগে, মুখ ফুলে যায়!
.
২. ভুলঃ ঘন ঘন প্রস্রাব মানেই ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ!!
নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হলে প্রথম অনুভূতি হল- এতো খেলাম, তবুও কেন শক্তি পাইনা, এছাড়া ওজন কমে যায়, মুখে দুর্গন্ধ হয়, ঘা শুকাতে চায়না!
.
৩. ভুলঃ ঘাড়ে ব্যথা মানেই প্রেসার!
নির্ভুলঃ প্রেসার বাড়লে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন উপসর্গ পাওয়া যায় না! একটু অস্বস্তিকর অনুভুতি হয় মাত্র।
.
৪. ভুলঃ বুকের বামে ব্যথা মানে হার্টের রোগ!
নির্ভুলঃ হার্টের রোগে সাধারণত বুকে ব্যথা হয় না। হলেও বামে নয়তো বুকের মাঝখানে ব্যথা হয়... হার্টের সমস্যায় সাধারণত বুকের মাঝখানে চাপ চাপ অনুভূতি হয়, মনে হয় বুকের মাঝখানটা যেন কেউ শক্ত করে ধরে আছে!!
.
৫. ভুলঃ মিষ্টি খেলেই ডায়াবেটিস হয়।
নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হরমোনাল অসুখ। অগ্ন্যাশয় ঠিকমত কাজ না করলে ডায়াবেটিস হয়। তাই মিষ্টি খাওয়ার সাথে এই রোগ হবার সম্পর্ক নেই। কিন্তু ডায়াবেটিস হয়ে গেলে মিষ্টি খেতে হয় না।
.
৬. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে বেশি পানি খেলে পায়ে পানি আসে।
নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে প্রোটিন কম খেয়ে, কার্বোহাইড্রেট বেশি খেলে পায়ে পানি আসে। তাই প্রোটিন বেশি বেশি খেতে হয়।
.
৭. ভুলঃ এক্সক্লুসিভ ব্রেস্ট ফিডিং করাকালীন বেবির (৬মাসের আগে পানিও খাওয়ানো যায় না একারণে) ডায়রিয়া হলে, মা স্যালাইন খেলেই বেবিরও চাহিদা পূরণ হয়ে যায়।
নির্ভুলঃ মা খেলেই বাচ্চার চাহিদা পূরণ হয় না... বেবিকেও স্যালাইন খাওয়াতে হয়।
.
৮. ভুলঃ দাঁত তুললে চোখের আর ব্রেইনের ক্ষতি হয়।
নির্ভুলঃ দাঁত তোলার সাথে চোখের আর ব্রেইনের কোনো সম্পর্ক নেই। দাঁত, চোখ, মাথার নার্ভ সাপ্লাই সম্পূর্ণ আলাদা।
.
৯. ভুলঃ মাস্টারবেশন করলে চোখের জ্যোতি কমে যায়!
নির্ভুলঃ ভিটামিন এ জাতীয় খাবার না খেলে চোখের জ্যোতি কমে যায়।
.
১০. টক/ ডিম/ দুধ খেলে ঘা দেরীতে শুকায়।
নির্ভুলঃ টক/ ডিমের সাদা অংশ/ দুধ খেলে ঘা তাড়াতাড়ি শুকায়।
.
১১. ভুলঃ অস্বাভাবিক আচরন, ভাংচুর, পাগলামি মানেই জ্বিন ভুতে ধরা!!!
নির্ভুলঃ এটা বাইপোলার ডিসঅর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া, হ্যালুসিনেশন।
.
১২. ভুলঃ তালু কাটা, এক চোখ, কপালে চোখ, বাঘের মত ডোরাকাটা দাগ নিয়ে জন্ম গ্রহন করা বাচ্চা কিয়ামতের আলামত, আল্লাহর গজব, বাঘের বাচ্চা।
নির্ভুলঃ মানুষের পেট থেকে বাঘের বাচ্চা হয় না আর কিয়ামতের আলামত বা গজব বাচ্চাদের উপর আসে না। এসব জিনগত রোগ বা জন্মগত রোগ।
.
১৩. ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম এসব খেলে বাচ্চা বড় হয়ে যায়। তাই গাইনী ডাক্তার সিজার করার জন্য এগুলা প্রেসক্রাইব করে....
নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম না খেলে গর্ভস্থ বেবির নিউরাল টিউব ডিফেক্ট হয়।
.
১৪. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে সাদাস্রাব হলে ফ্লুইড কমে যায়।
নির্ভুলঃ White discharge এবং Amniotic fluid সম্পূর্ণ আলাদা দুটো ফ্লুইড.. একটার সাথে আর একটার কোনো সম্পর্ক নেই।
.
১৫. বাচ্চা না হওয়া মানেই বন্ধ্যা নারী।
নির্ভুলঃ বন্ধ্যা, নারী এবং পুরুষ উভয়ই হতে পারে।।
____________________
এ ধরণের আরো অনেক ধরণের গুজব বা কুসংস্কার আমাদের সমাজে প্রচলিত, যেগুলোর কোনো ভিত্তি বা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই।
2/19/2017 07:04:00 PM

চারটি জিনিস যা মানুষের মুখের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি করে--




 চারটি জিনিস যা মানুষের মুখের সৌন্দর্য্য
বৃদ্ধি করে---
১।ধার্মিকতা /ধর্মানুরাগ /কর্তব্যনিষ্ঠা,
২।বিশ্বস্ততা,
৩।মহত্ত্ব /দয়াশীলতা,
৪।অন্যর প্রতি সহায়ক হওয়া ।
.
চারটি জিনিস যা মানুষের মুখকে শুকনো দেখায়
এবং মুখের সুশ্রী কেড়ে নেয় ---
১।মিথ্যাবাদিতা,
২।বেহায়া /লজ্জাহীনতা,
৩।অযথা বিতর্কে জড়ানো,
৪।ব্যভিচার করা ।

#লেখকঃ ডাঃ মোঃ মনির হোসাইন
ফার্মাসিস্ট(,ডি, এ,এম, এস)(ডি, ইউ, এম,এস)(ডি, এম, এস) জেনারেল ফিজিসিয়ান এ,এইস, এম,
স্বাস্হ্য বিষয়ক লেখক,গবেষক ও পরামর্শক।

#আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলেঅবশ্যই #কমেন্ট করে জানাবেন।আর LIKE অথবা #কমেন্ট যদি #না দেন তাহলে #facebook
অথোরিটি পরবর্তী পোস্ট আপনাদের কাছে পৌসাবেন না, এইটা facebook ই ভালো জানে,

#আর আলহামদুলিল্লাহ আমরা সততার সাথে পাশেন্টদের সাথে ড্রীল করি তাই আমাদের allways #ক্লায়েন্ট থাকে facebook এ add দিয়ে ক্লায়েন্ট ডাকার প্রয়োজন নাই,শুধু আপনারা যারা আয়ুর্বেদ,ইউনানী ও বোনাজি ঔষুধ খেতে চান,তার পর টিভি ও ডিশে ভুয়া

বানানো এড দেখে ঝাপায়া পরেন ও রাস্তার পাশে বিভিন্ন দেয়ালে পোস্টের দেখে ৭ দিনে ভালো কইরা দিবে।এই পোস্টার যারা দেয় তারা বাটপার ও সাগল আর যারা ঐ পোস্টার দেখে যান তারা পাগল ,তার পর ধরা খেয়ে বলেন হারবাল ভুয়া শুধু তাদের বলসি একটু সচেতন হন তাহলে আপনারা ও ঠকবেন না ও আয়ুর্বেদ ও বনাজি ঔষুধ এর কোনো বদনাম হবে না,
#শুধু খালি এই আয়ুর্বাদিক ও ইউনানী ও হারবাল এর নামে কিসু অসাধু ও স্বল্প শিক্ষিত লোক যাদের দিনে আনে দিনে খায় ও গ্রামথেকে ঢাকায় এসে কিসুদিন গার্মেন্চ অথবা small কোনো চাকরী করসে অথবা মর্ডান হারবাল কোম্পানির ১৫ দিন এর একটা যুব উন্নয়ন এর কোর্স করসে,
ঐ সাটিভিকেট নিয়ে বলসে আমি ডঃ / কবিরাজ,। মর্ডান কোম্পানী শুধু খুচরা বিক্রি করার জন্য ১৫ দিন এর যুবউন্নন এর সাটিভিকেট দিসে ,(এইটা তো মর্ডান এর কোনো দোষনা) আর ওরা ঐটা দিয়া সে ডাক্তার হয়ে গেসে,কিসু না করতে পেরে হারবাল এর নাম দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় বইসা যায়,আর খালি হারবাল হারবাল করে,

#আর ঐধরণের প্রতিষ্ঠানে গিয়ে কোনো ঔষুধ পাবেন না দেখবেন খালি শেলফে একটা একটা কইরা বোতল সাজায়া রাখসে , আর পেসেন্টদের ইস্পিসাল ঔষুধ বইলা ঔষুধ এর লেবেল খুলে ২০০ টাকার ঔষুধ 2000 টাকা বেচে, এইগুলার রিয়াল কোনো সাটিফিকেট, নাই নয়তো কোনো নিম্ন ফ্যামিলি থাকে আশসে,কিসুদিন গার্মেন্স এ চাকরি ও করসে,#হাতের লেখা সুন্দর দিয়া চালায় নিতাসে, তাই মানুষের পকেট কাইটা কীভাবে বড়লোক হবে।
আর আপনাদের অনুরোধ টিভি তে ডিশ লাইনে কোনো বানানো চকচকে add দেখে ঔষুধ খাবেন না,নায়ক নায়িকা দের এড সব ভুয়া,নায়ক নায়িকা সবসময় মিথ্যা,সব টাকার খেলা,যেখান থেকে ই ঔষুধ খাবেন তা নিজ চোখে দেখে তারপর যদি অরজিনাল মনে হয় ।তখন ঔষুধ কিনবেন।

আর আমাদের প্রতিষ্ঠান এ আমরা কখনো এড করিনাই চিন্তা করসি আমাদের একজন পেশেন্ট ভালো হবে ,সে আরেক জনের কাছে তার সুষ্টতার কথা বলবে ,তখন শুইনা অন্য একজন আমাদের মেডিকেল এ আসবে ।তাই, মানুষ দিন দিন প্রতারিত হইতেসে তাই আমার এই সাবধানতা,শুধু আপনাদেরকে সচেতন করার জন্য এতো কথা লেখলাম ,আর কোনো

source:
2/19/2017 06:56:00 PM

জিভ দেখে ডাক্তারের মতো রোগ ধরতে পারবেন আপনিও

জিভ দেখে ডাক্তারের মতো রোগ ধরতে পারবেন আপনিও!
অনলাইন ডেস্ক: শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ জিভ। প্রতিদিন জিভ পরিষ্কার রাখলে অনেক রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। প্রতি সকালে দাঁত মাজার সময়ই জিভ ভাল করে পরিষ্কার উচিত।
শরীর খারাপ হলে চিকিৎসকরা আগে রোগীর জিভটা দেখেন। তার রঙ ও আকার দেখে শারীরিক সমস্যার কথা জানেন। কয়েক শতাব্দী পুরনো এই পন্থা আসলে চীনাদের চিকিৎসা পদ্ধতির অঙ্গ ছিল। আপনারাও বাড়িতে বসেই শরীরে কোথায় সমস্যা তা জানতে পারেন নিজেদের জিভ দেখেই।
জিভের ওপর পাতলা সাদা আবরণ :জিভ মূলত আমাদের পরিপাকতন্ত্রের খবরাখবর জানায়। জিভের ওপর যদি পাতলা সাদা একটি আস্তরণ থাকে, তা হলে বুঝবেন হজমে কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্র ঠিকমতো কাজ করছে।
মোটা সাদা আস্তরণ :এটা শরীর খারাপের সংকেত। এটা হলে বুঝবেন শরীরে কোথাও চোট রয়েছে অথবা ভেতরে ভেতর শরীর খারাপ হচ্ছে। শরীরে কোনও একটি অংশ ঠিক মতো কাজ করছে না।
হলুদ আস্তরণ :মূলত জ্বর হলে জিভের ওপর হলুদ আস্তরণ পড়ে। দেহের তাপমাত্রা অনেক কারণে বাড়তে পারে। সেটা ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে, শরীরের কোনও অংশ ফুলে গিয়ে থাকতে পারে।
উপরিভাগে লাল চাকা-চাকা চামড়া উঠে যাওয়া: এর অর্থ শরীরে এনার্জি বলতে কিছুই অবশিষ্ট নেই। কোনও অ্যালার্জির কারণেও এমনটা হতে পারে। চর্মরোগ, র‌্যাশ প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে। সুস্থ শরীরে জিভের স্বাভাবিক রং হাল্কা গোলাপি। এর অর্থ আপনার শরীরে বিশেষ কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্রও ঠিকমতো কাজ করছে।
এ বার দেখে নিন জিভের রং কী রকম হলে শরীরে কোথায় সমস্যা দেখা যায়।
ফ্যাকাশে : জিভের রং যদি ফ্যাকাশে হয়ে যায় বুঝতে হবে হজম ঠিক মতো হচ্ছে না। ভেতরে ভেতরে ঠান্ডা লেগে রয়েছে। এর সঙ্গে যদি জিভ বার বার শুকিয়ে যায়, তা হলে তা অ্যানিমিয়ার লক্ষণ হতে পারে। তার সঙ্গে ইনসমনিয়া, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে।
উজ্জ্বল লাল রং : এ রকম রং দেখলে বুঝবেন শরীরে কোথাও ইনফেকশন রয়েছে। প্রথমে জিভের ডগার দিকটাই লাল থাকবে। পরে তা পুরো জিভে ছড়িয়ে পড়বে।
জিভের পাশে লাল রং : খুব মশলাযুক্ত খাবার খেলে, প্রতুর ফ্যাট জাতীয় এবং অ্যালকোহলের মাত্রা শরীরে বেশি হলে এমন রং হয়। কোষ্ঠকাঠিণ্যের মতো সংস্যা থাকলেও জিভের রং এমন হয়।
নীল রং : শরীরে অক্সিজেনের অভাব হলে জিভের রং পাল্টে গিয়ে নীল বর্ণ হতে থাকে। ডাক্তারি ভাষায় একে সায়ানোসিস বলে। যদি এমনটা দেখেন অবিলম্বে চিকৎসকের কাছে যান। রক্তে সমস্যা, হৃদযন্ত্রের সমস্যার মতো রোগ থাকতে পারে। তাই দেরি করা ঠিক নয়।
কালো রং: সাধারণ কারও কারও জন্ম থেকেই এ রকম রং থাকতে পারে। তবে যদি হঠাৎ কালো রং দেখেন তা হলে বুঝবেন এক সঙ্গে বিপুল পরিমাণ ব্যাক্টেরিয়া জমা হয়েছে জিভে। তবে শুরু থেকেই এমনটা হবে না, প্রথমে হলুদ, তার পরে ব্রাউন, তার পর কালো রং হবে।
হলুদ রং : জিভের রং সাধারণ এমন হয় না। যখন হবে, তখন বুঝবেন লিভারে বড় সমস্যা রয়েছে। সম্ভবত জন্ডিস হয়ে গেছে। দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
পার্পল রং : দীর্ঘ দিন ধরে শরীরে কোনও সমস্যা থাকলে জিভের রং পার্পল হতে শুরু করে। এটার অর্থ শরীরে ভিটামিন B-এর ভীষণ ঘাটতি রয়েছে।
লেখকঃ ডাঃ মোঃ মনির হোসাইন
ফার্মাসিস্ট(,ডি, এ,এম, এস)(ডি, ইউ, এম,এস)(ডি, এম, এস) জেনারেল ফিজিসিয়ান এ,এইস, এম,
স্বাস্হ্য বিষয়ক লেখক,গবেষক ও পরামর্শক।


source:
2/19/2017 06:49:00 PM

বেলের উপকারিতা আপনার জানা প্রয়োজন

বেল সুস্বাদু ও উচ্চমানের পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ একটি ফল। এতে প্রচুর পরিমাণ শ্বেতসার, ক্যারোটিন, ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স, ক্যালসিয়াম ও আয়রন রয়েছে।
বেলের প্রতি ১০০ গ্রামে ৩১ গ্রাম শর্করা, ২ গ্রাম প্রোটিন, ১৪০ কিলোক্যালরি পাওয়া যায়। এ ছাড়া বেল থায়ামিন, রাইবোফ্লাভিন, ভিটামিন-সি, অক্সালিক এসিড, ম্যালিক এসিড, সাইট্রিক এসিড এবং ঘনীভূত ট্যানিক এসিডের ভালো উৎস।
বিশেষ উপকারিতাসমূহঃ
>বেলের ল্যাক্সেটিভ গুণ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং আমাশয় রোগে খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। ফলটি হজমে খুবই উপকারী।
>এটা অন্ত্রের কৃমিসহ অন্যান্য জীবাণু ধ্বংস করে, যা হজমের সমস্যা দূর করে, ডায়রিয়া এবং আমাশয় প্রতিরোধ করে।
>বেল পাকস্থলির আলসার, পাইলস রোগে উপকারী। এটি শক্তিবর্ধক হিসেবে কাজ করে।
>তা ছাড়া বেল ন্যাচারাল ডাই ইউরেটিক আছে, তাই ইডিমা বা শরীরে পানিজমা রোগ প্রতিরোধ করে।
>বেল বেটাক্যারোটিনের ভালো উৎস, যা থেকে ভিটামিন-এ তৈরি হয় এবং দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখে। >বেলপাতার রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে পান করলে চোখের ছানি ও জ্বালা উপশম হয়।
>এ ছাড়া ভিটামিন-এ মিউকাস মেমব্রেনের গঠন এবং চামড়ার ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে।
>বেলের শাঁস ত্বককে সূর্যরশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের স্বাভাবিক রং বজায় রাখে।
>তা ছাড়া বেলের থায়ামিন ও রাইবোফ্লাভিন হার্ট এবং লিভার ভালো রাখে।
>বেল থেকে প্রাপ্ত বেটা ক্যারোটিন রঞ্জক মানবদেহের টিউমার কোষের বৃদ্ধি রোধ করে। বিশেষ করে মহিলারা নিয়মিতভাবে বেল খেলে বা বেলের শরবত খেলে ব্রেস্ট ক্যান্সার ও ইউটেরাস ক্যান্সারের ঝুঁকি কমবে।
>বেল প্রজেস্টেরন হরমোনের লেভেল বাড়িয়ে মহিলাদের ইনফার্টিলিটির ঝুঁকি কমায়।
>তা ছাড়া প্রসব-পরবর্তী ডিপ্রেশন কমাতেও ফলটি খুবই কার্যকরী।
>বেলে ভিটামিন-সি থাকে, যা স্কার্ভি প্রতিরোধ করে। ভিটামিন-সি হলো শক্তিশালী প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা মানবদেহের বিভিন্ন সংক্রমণ রোধ করে।
>বেল শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি বৃদ্ধি করে এবং একিউট ব্রঙ্কাইটিসে কাজ করে। বেলপাতার রস ঠাণ্ডা ও ক্রনিক কফে উপকারী।
>বেল পাতার রস জয়েন্টের ব্যথা উপশম করে।
>বেল পাতার রস মধু, গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে খেলে জন্ডিস নিরাময় হয়।
>৫০ গ্রাম বেল কুসুম গরম পানিতে চিনির সঙ্গে মিশিয়ে খেলে রক্ত পরিষ্কার হয়।
>তা ছাড়া বেলগাছের ছাল ও ডালপালায় এক ধরনের গাম থাকে, যা ডায়াবেটিস রোগের জটিলতা কমাতে ভূমিকা রাখে।


source:
2/19/2017 06:48:00 PM

প্রতিদিন একটি আপেল আপনাকে ডাক্তার থেকে দূরে রাখবে

আপনি কি জানেন?
** প্রতিদিন একটি আপেল আপনাকে
ডাক্তার
থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন
একটি তুলসী পাতা আপনাকে ক্যান্সার
থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন একটি লেবু আপনাকে মেদ
ভূড়ি থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ আপনাকে
হাড়ের
অসুখ থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন তিন লিটার পানি
আপনাকে সকল
রোগ থেকে দূরে রাখবে।
2/19/2017 06:44:00 PM

পিরিয়ডের সময় যে ৭টি খাবার নারীর জন্য জরুরী

পিরিয়ডের সময় যে ৭টি খাবার নারীর জন্য জরুরী
পিরিয়ডের সময় বিশেষ খাবার? খাওয়া দূরে থাক, শিরোনাম পড়েই অস্বস্তিতে ভুগতে শুরু করেছেন অনেক নারী। আমাদের দেশে মেয়েরা অনেক বড় বড় অসুখও যেখানে লজ্জায় লুকিয়ে রাখেন, সেখানে পিরিয়ডের সময় খাওয়া দাওয়ার দিকে মনযোগ দেয়ার ব্যাপারটা তো কারো মাথাতেই আসবে না। তবে সত্যটা হচ্ছে, পিরিয়ডের এই ৩-৫ দিন অনেকটা রক্ত বের হয়ে যায় শরীর থেকে, আর তাই অবশ্যই শরীরের চাই বিশেষ খাবার। তা না হলে প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাবে দুর্বল হয়ে পড়বেন, দেখা দেবে নানান শারীরিক সমস্যা।
আসুন, জেনে নিই পিরিয়ডের সময় কোন খাবারগুলো নারীর জন্য খুব জরুরী।
১) পানি
একথা ভুলে গেলে চলবে না যে কেবল রক্তপাত নয়, সেই সাথে শরীর হারাচ্ছে অনেক খানি তরল। আর এই অভাব পূরণ করতে পান করতে হবে প্রচুর পানি। না, পানীয় নয়। সাধারণ পানি। চা, কফি, কোলা ইত্যাদির চাইতে অনেক বেশী স্বাস্থ্যকর সাধারণ পানি। হালকা কুসুম গরম পানি পান করতে পারেন, এতে পেট ব্যথায় আরাম হবে।
২) মাছ
বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, ফ্যাটি এসিড ইত্যাদি। এবং এগুলো পিরিয়ড চলাকালীন শরীরের ক্ষয় পূরণ করে এবং ব্যথা কমাতেও ভূমিকা রাখে। পিরিয়ডের সময় মাছ খেতে ভুলবেন না যেন। সামুদ্রিক মাছ খেলে আরও ভালো।
৩)কলা
হ্যাঁ, কলা। পিরিয়ডের দিনগুলিতে কলা খেতে ভুলবেন না একেবারেই। কলা পটাশিয়ামের ও ভিটামিনের খুব ভালো উৎস, যা পিরিয়ডের সময় আপনার জন্য জরুরী। এই কলা পিরিয়ডকালীন বিষণ্ণতা কমাতেও সহায়ক। তাছাড়া পিরিয়ডের সময় অনেক নারীই ডায়রিয়াতে ভুগে থাকেন, যা দূর করতে সাহায্য করবে এই কলা।
৪) লাল মাংস
শরীরে আয়রনের ঘাটতি দেখা দেয় পিরিয়ডের সময়ে, যা পূরণ করবে লাল মাংস। চর্বি ছাড়া লাল মাংস অবশ্যই রাখুন খাবারের তালিকায়, সাথে রাখুন প্রচুর সালাদ। শরীর থাকবে সুস্থ।
৫) বাদাম ও বীজ জাতীয় খাবার
বাদাম ভর্তি নানান রকম ভিটামিন ও মিনারেলে যা পিরিয়ডের সময় শরীরের জন্য ভালো। তবে খেয়াল রাখবেন, বাজারের বাড়তি লবণে ভাজা বা চিনিতে জড়ানো বাদাম খাবেন না। চীনা বাদাম, কাজু বাদাম, কাঠ বাদাম, পেস্তা, আখরোট ইত্যাদি তো খেতে পারেনই। সাথে বীজ কুমড়ার বীজ সহ নানা ধরণের বীজ রাখতে পারেন খাবারের তালিকায়।
৬) ডার্ক চকলেট
পিরিয়ডের সময় প্রতিদিন কয়েক টুকরো ডার্ক চকলেট হতে পারে আপনার জন্য দারুণ উপকারী। ডার্ক চকলেটে চিনি নেই, ফলে ওজন বাড়বে না। বরং আছে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম। এই চকলেট পিরিয়ড চলাকালীন বিষণ্ণতাও দূর করবে।
৭) সবুজ শাক
সবুজ শাক ও সালাদের পাতা জাতীয় খাদ্য এই মুহূর্তে আপনার সবচাইতে বেশী প্রয়োজন। এতে আছে প্রচুর আয়রন, যা শরীরের ক্ষয় পূরণে সহায়তা করবে। অবশ্যই প্রতি বেলার খাবারে রাখুন সবুজ পাতা, যেমন- বিভিন্ন ধরণের শাক ও সালাদ লিফ।

source:
2/19/2017 05:12:00 PM

নাক দিয়ে রক্ত পড়লে কী করবেন?

নাক দিয়ে রক্ত পড়লে কী করবেন?
নাক দিয়ে রক্ত পড়ার অধিকাংশ কারণ মূলত অজানা।
প্রশ্ন : নাক দিয়ে রক্ত পড়ার প্রচলিত কারণ কী। নাক দিয়ে রক্ত পড়লে দ্রুত কী করবেন।
উত্তর : আসলে দু-এক ফোঁটা রক্ত পড়লেও মানুষ আতঙ্কিত হয়ে ওঠে। আসলে এখানে আতঙ্কের কোনো প্রয়োজন নেই। নাকের ৯৫ ভাগ রক্ত পড়ার কারণ জানা যায় না। ২০ বছর বয়স হয়েছে কোনো ব্যক্তির, তবে তাঁর নাক দিয়ে রক্ত পড়েনি এমন কখনো হয় না। মানে এটা হবেই। এখন কথা হলো নাক দিয়ে রক্ত পড়লে আমরা কী করব। ওই ব্যক্তি প্রাথমিকভাবে কী করবেন।
নাক দিয়ে কোনো কারণ ছাড়াই রক্ত পড়তে পারে। এটা হতে পারে নাক বাঁকা থাকলে। সাইনোসাইটিস থাকলে হতে পারে। নাকের মধ্যে কোনো টিউমার থাকলে হতে পারে। হতে পারে কোনো ব্লিডিং ডিজঅর্ডারে।
এখন ওই ব্যক্তি কী করবেন যার নাক দিয়ে রক্ত পড়ছে? উনি নাক টিপে চেপে ধরে অন্তত পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করে চুপচুাপ বসে থাকবেন, তাহলে ঠিক হয়ে যাবে।
সামনের দিকে একটু ঝুঁকে থাকলে ভালো। অথবা বরফ দেওয়া পানি একটু সময় দিলে, এটা ঠিক হয়ে যায়। যদি ঠিক না হয়, তাহলে উনি নাক চেপে ধরে বা পার্শ্ববর্তী যেকোনো চিকিৎসকের কাছে যাবেন। অথবা উনি তাঁর রোগটি নির্ণয় করতে পারবেন যে কী হয়েছে।
যেকোনো কারণেই নাক দিয়ে রক্ত পড়ুক না কেন এটা নিয়ন্ত্রণযোগ্য। এটা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। শুধু নিয়মমতো আপনাকে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।


source:
2/19/2017 03:49:00 PM

স্পর্শকাতর অঙ্গে কালো দাগ, জাদুকরি রসে হবে দূর>>

স্পর্শকাতর অঙ্গে কালো দাগ, জাদুকরি রসে হবে দূর
আমরা প্রতিদিন মুখ, হাত-পা থেকে শুরু করে শরীরের সব অঙ্গের যত্ন নিয়ে থাকি। কিন্তু তারপরও দেহের স্পর্শকাতর গোপন অঙ্গ বিশেষ করে বগল, দুই থাইয়ের মাঝে, প্রজনন অঙ্গ, হিপ, কোমরে কালো দাগ দেখা যায়।
পোশাকের ঘর্ষণ থেকে শুরু করে লোম পরিষ্কারসহ নানা কারণে এসব অঙ্গে দাগ হয়ে যায়।এসময় লজ্জায় বা অস্বস্তির কারণে আমরা পার্লারে যেতে চাই না।
যাদের ওজন একটু বেশী, তারাই এ সমস্যায় পড়ে থাকেন। প্রসাধনী ব্যবহার করেও কোনও উপকার পাচ্ছেন না। কারণ এটা বসে যাওয়া জেদি দাগ, তাই এ দাগগুলো হটাতে একটু পরিশ্রম তো করতেই হবে? কী পরিশ্রমের কথা শুনে ভয় পেয়ে গেলেন? না ভয় পাওয়ার কিছু নেই ঘরোয়া উপায়ে সহজেই এ সমস্যা থেকে আপনি রেহাই পেতে পারেন!
তাই আসুন জেনে নিন কীভাবে আধা ঘণ্টায় চলে যাবে স্পর্শকাতর অঙ্গের কালো দাগ:
আলুর রস : আলু রস স্পর্শকাতর অঙ্গের কালো দাগ সহজেই দূর করে। প্রতিদিন গোসলের আগে আক্রান্ত স্থানে আলুর রস লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
শসার রস : শসার রস যে কোনও স্পর্শকাতর অঙ্গের দাগ দূর করার জন্য দারুণ উপকারী। এতে ত্বকের কোনও ক্ষতিও হয় না। দাগের স্থানগুলোতে শসার রস লাগিয়ে রাখুন ২০/২৫ মিনিট। তারপর ধুয়ে ফেলুন। কয়েকদিন ব্যবহারেই উপকার পাবেন।
লেবুর রস : লেবুর রস হচ্ছে প্রাকৃতিক ব্লিচ। কিন্তু এটি সরাসরি স্পর্শকাতর অঙ্গে সরাসরি ব্যবহার না করাই ভালো, কারণ এতে জ্বলুনি বাড়তে পারে। লেবুর রসের সঙ্গে শসার রস ও এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে নিন। তারপর একে লাগান আক্রান্ত স্থানে। লেবুর ও হলুদ দাগছোপ দূর করবে আর শসা রক্ষা করবে ত্বককে। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
দুধ ও মুলতানি মাটি : কাঁচা দুধের সঙ্গে মুলতানি মাটি ও গোলাপ পানি মিশিয়ে পেস্ট করে নিন। এই মিশ্রণ ত্বকে লাগিয়ে রাখুন, শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক মুখেও ব্যবহার করতে পারেন।
দই ও হলুদ : দইয়ের সঙ্গে এক চিমটি হলুদ, সামান্য লেবুর রস ও চিনি মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি স্ক্রাবের মত আলতো হাতে ঘষে ঘষে লাগান। তারপর রেখে দিন ২০ মিনিটের জন্য। পরে ধুয়ে ফেলুন ঠাণ্ডা পানি দিয়ে।
সাবধানতা
* উপরের উল্লেখি যে কোন প্যাক ব্যবহারের পরই স্পর্শকাতর অঙ্গে ব্যবহার করবেন খুব ভালো কোনও ময়েশ্চারাইজার।
* গোপন অঙ্গে বাজারের নানা রকম রঙ ফর্সা করার ক্রিম ব্যবহার করবেন না। তাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
* বডি স্প্রে বা ডিওডোরেন্ট কখনোই সরাসরি স্প্রে করবেন না।

source: