Breaking

Showing posts with label নারীর স্বাস্থ্য. Show all posts
Showing posts with label নারীর স্বাস্থ্য. Show all posts

Monday, February 26, 2018

2/26/2018 04:14:00 PM

যে চারটি খাবারে রয়েছে পর্যাপ্ত আয়রন



আয়রন হলো শরীরের জন্য অত্যান্ত প্রয়োজনীয় একটি পুষ্টি উপাদান যা মিনারেল হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে। আয়রনের অভাবে রক্তস্বল্পতা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

প্রাপ্ত বয়স্ক  একজন ব্যক্তির প্রতিদিন আট মিলিগ্রাম আয়রন গ্রহণ করা প্রয়োজন। ১৯ থেকে ৫০ বছরের নারীদের প্রতিদিন ১৮ মিলিগ্রাম করে আয়রন গ্রহণ করতে হবে। গর্ভবতী মা ও স্তনদানকারী মায়েদের প্রতিদিন কমপক্ষে আট থেকে ১১ মিলিগ্রাম আয়রন গ্রহণ করা খুবেই জরুরি।

তাই আমাদের আয়রনের অভাব পূরণ করতে হলে নিয়মিত খাদ্যতালিকায় আয়রন সমৃদ্ধ খাবার রাখা দরকার । আয়রন সমৃদ্ধ কিছু খাবারের নাম নিচে উল্লেখ করা হলো।

১. আনার


প্রথমেই রয়েছে আনার। আনারের মধ্যে রয়েছে আয়রন, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আঁশ, অন্যান্য ভিটামিন ও মিনারেলস । প্রতি  ১০০ গ্রাম আনারে রয়েছে  ০.৩ মিলিয়ন আয়রন। আনারকে সালাদ ও ডেসার্টে ব্যবহার করেও  খেতে পারেন।

২. বাদাম

দ্বিতীয়তে রয়েছে বাদাম। বাদামের মধ্যে রয়েছে চীনা বাদাম, কাঠবাদাম, ক্যাসোনাট, পিনাট ইত্যাদি হলো আয়রনের চমৎকার উৎস। ক্যাসোনাট এ আছে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ আয়রন। ৩০ গ্রাম ক্যাসোনাটে রয়েছে ২ মিলিগ্রাম আয়রন। স্ন্যাকস হিসেবে এই বাদাম খেতে পারেন।

৩.আপেল

তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে আপেল। আপেল আয়রনের ভালো একটি উৎস। এর মধ্যে আরো আছে ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন সি। মধ্যমমানের একটি আপেলে রয়েছে ০.৩/১ মিলিগ্রাম আয়রন। আপেল  হিমোগ্লোবিন তৈরিতে ভালো কাজ করে। নাস্তার টেবিল এ ছাড়াও ডেসার্ট, সালাদ, অথবা স্মুদি তৈরিতে আপেল ব্যবহার করতে পারেন।

৪. খেঁজুর

সব শেষে রয়েছে খেজুর। খেঁজুর হলো আয়নের খুব চমৎকার একটি উৎস। এর মধ্যে আরো রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন বি৬। খেঁজুরের মধ্যে রয়েছে আঁশ। এটিও প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন। যা আপনার পরিবারের সকল সদস্যকে রাখবে সুস্থ।

Sunday, February 25, 2018

2/25/2018 10:49:00 AM

আঁদার গুনাগুন্

আজ আমরা আঁদার গুনাগুন্ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

০১.
পেশী ক্লান্তি জন্য আদা গুঁড়া কি বেশি প্রয়োজন ?


কাঁধের ব্যথা থেকে বেঁচে থাকা তরুণ ব্যবসায়ী,

আলেকজান্দ্রিয়াতে আদা খাওয়াতে ব্যায়ামের কারণে পেশী ব্যথা দূর করার কাজ করে এমন পণ্ডিত ব্যক্তিরা প্রচার করে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পোর্টস বিজ্ঞান বিভাগের ড. প্যাট্রিক ও'কন্নর, ডায়ালেসিক প্রভাব বাড়ানোর সম্ভাবনা চিহ্নিত করতে 74 জন মানুষের জন্য 11 দিনের জন্য একটি ক্লিনিকাল ট্রায়াল পরিচালিত করেছে। প্রতিদিন আদা 2 গ্রাম পাকস্থলিতে গ্রহণ করা হয়, পেশী প্রশিক্ষণ চ্যালেঞ্জ করার জন্য।

পেশীর ব্যাথা পরীক্ষা করার পর, গতি এবং ক্লান্তি পরিস্থিতি দেখা যায় যে, প্রতিদিন প্রায় 30 শতাংশ মানুষের পেশী ব্যথা কমে যায়।


০২.
মেটাবোলিজমে আঁদার গুনাগুন্।


কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটির পুষ্টির গবেষণা  টিম ২০১২ সালে এই ধরনের একটি উপস্থাপনা তৈরি করে এবং এটি একটি জনপ্রিয় বিষয় হয়ে ওঠে। "আদা আমাদের শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে এবং ক্ষুধা হ্রাস করতে সক্ষম তাই আদা খুবেই দরকারি "।

গবেষণাপত্রগুলির সারসংক্ষেপে, শরীরের তাপমাত্রা হ্রাসের কারণে বিপাক ঘটে, ফলে কম শক্তি খরচ হয় এবং শরীরের অতিরিক্ত ক্যালোরি জমা হয় যা বিপাক প্রক্রিয়াতে সাহায্য করে। অতএব, আদা ব্যবহার করলে আপনার শরীরের তাপমাত্রা উষ্ণ হবে।

ধারণা করা হয় ,আদা শরীরের তাপমাত্রা প্রায় 12% বৃদ্ধি করে। বিন্দু শরীরের এই উদ্ভিজ্জ সঙ্গে warms যে হয়, যুক্তি বিপাক প্রচারের মাধ্যমে বিপাক মুখোমুখি হয়।
এক টুকরো আদা শরীরের উষ্ণতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং হজম প্রকিয়া আরো শক্তিশালী করে।


০৩.
আপনার ত্বকে ইউভি (UV) সুরক্ষা জন্য আদা।
ব্যাংকক এর চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল বায়োকেমিক্যাল রিসার্চ টিম দ্বারা পরিচালিত জরিপ অনুযায়ী, আদা সূর্যের  অতিবেগুনী আলোকে শোষণ করার ক্ষমতা রাখে, যা অতিবেগুনী আলোতেও UVB (অতিবেগুনী বি তরঙ্গ) এর সাথে সম্পর্কিত ডিএনএ ক্ষতি থেকে ত্বকের রক্ষা করে।

০৪.
"সকালে অসুস্থতা হ্রাস"
ভয়েস বলছে যে ,

এটি গর্ভাবস্থার প্রাথমিক উপসর্গ যেমন বুকজ্বালা এবং বমি বমি ভাব, এছাড়াও "সকালে অসুস্থতা" জন্য আদা খুব ভালো কাজ করে ।

উদাহরণস্বরূপ,("মেডিকেল ডেইলি") আমেরিকান গর্ভবতী মহিলা সমিতি থেকে  গর্ভবতী মহিলাদের যা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে তা হলো,  আদার  চা এবং আদার জ্যাম (চাটনি)। এদিকে, গবেষকরা বলছেন, "সম্ভবত আদার কার্যকারিতা সীমিত এবং কিছু  সীমাবদ্ধতার রয়েছে"। বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে এর পৃথক দৃষ্টিকোণ থাকলেও আদার গুনাগুন অপরিমেয়।

০৫.
অপ্রীতিকর পরিণামের জন্য

আপনি প্রায়ই পেটের হজম জনিত সমস্যায় পড়েন । তাই আদা কিভাবে শরীরের পাকস্থলিতে কাজ করে তা আমরা জানবো।

ভারতে একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা একটি গবেষণায়, তীব্র উপাদান হিসেবে আদার রস সুপ্ত গ্যাস্ট্রিক এবং হজম উন্নত করে বলে মনে করা হয়। ফলে আদা বদ-হজম জনিত সমস্যা সমাধানে ভূমিকা রাখে।

এছাড়াও, সকালে আদার চা এর উপকারিতা অনেক । শুধু মাত্র শরীর উষ্ণ রাখতে নয়, বরং পেটের নানান সমস্যার সমাধান হিসেবে এবং বমি বমি ভাব দূর করতেও আদার গুরুত্ব অনেক।




Sunday, March 5, 2017

3/05/2017 09:25:00 PM

যে কাজ গুলো আপনার যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করবে




ধরে রাখুন নিজের যৌবন খুব সহজ এই 15 টি নিয়মে.

1) নিজের খাদ্য তালিকাকে বদলে ফেলুন. খাদ্য তালিকায় যোগ করুন অধিক আঁশ যুক্ত খাবার. কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট জাতীয় খাবার অতিরিক্ত খাবেন না. পরিমিত প্রোটিন ও প্রচুর সবজি ও ফল ...

 যোগ করুন খাদ্য তালিকায়.

২) দৈনিক অন্তত আধা ঘণ্টা ব্যায়াম করুন. সকালের পরিষ্কার বাতাসে করতে পারল আরও ভালো.

3) উপুড় হয়ে বা কাত হয়ে ঘুমানোর অভ্যাস ত্যাগ করুন. এতে মুখে খুব সহজে বলিরেখা পড়ে যায়.

4) দৈনিক অন্তত 8 গ্লাস পানি বা পানি জাতীয় খাবার পান করুন.

5) অতি অবশ্যই কোমল পানীয় পান ত্যাগ করুন. একই সাথে অতিরিক্ত মিষ্টি খাবারও পরিহার করুন.

6) ভুলেও ধূমপান করবেন না বা মদ্যপান করবেন না.

7) সানস্ক্রিন ব্যভারকে অনেকেই গুরুত্ব দেন না. কিন্তু এই চমৎকার জিনিসটি আসলে আপনার যৌবন ধরে রাখতে অত্যন্ত সহায়ক.

8) নিজের স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে রাখুন. স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ করতে যোগ ব্যায়াম সহ আরও যা যা করা সম্ভব করুন.

9) মুখে কখনো সাবান মাখবেন না. এতে চেহারা অকালেই বুড়িয়ে যায়.

10) মুখের যত্ন করার পাশাপাশি হাত ও পায়ের যত্ন করতেও ভুলবেন না. নিয়মিত পেডিকিউর ও মেনিকিউর করুন.

11) চোখ ও এর চারপাশের এলাকার বেশী যত্ন করুন. ভালো করে ঘুমাবেন, কোন বাজে মেকআপ বা পণ্য ব্যবহার করবেন না. চোখের পাশের তোকে হাতের আঙ্গুল বা তোয়ালে দিয়ে ঘষবেন না. এই এলাকাগুল খুবই নরম বিধায় সহজেই ক্ষতিগ্রস্থ হিয় ও চেহারায় বলি রেখা পড়ে.

1২) প্রচুর ঘুমাবেন. শরীরকে সম্পূর্ণ বিশ্রাম দেবেন. এবং ঘুম যেন আরামের হয় সেটা লক্ষ্য রাখবেন.

13) গরম পানি দিয়ে বেশী সময় ধরে এবং নিয়মিত গোসল করবেন না. স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি দিয়েই গোসল সারুন.

14) মুখ বা হাত পায়ের ত্বকে খুব বেশী স্ক্রাবিং করবেন না.

15) বাইরে থেকে ফিরে মুখ ও দেহ পরিষ্কার না করে ঘুমাবেন না. মুখে মেকআপ সহ তো মোটেও না
3/05/2017 09:13:00 PM

ধরে রাখুন নিজের যৌবন খুব সহজ এই ১৫টি নিয়মে



ধরে রাখুন নিজের যৌবন খুব সহজ এই ১৫টি নিয়মে।

১) নিজের খাদ্য তালিকাকে বদলে ফেলুন। খাদ্য তালিকায় যোগ করুন অধিক আঁশ যুক্ত খাবার। কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট জাতীয় খাবার অতিরিক্ত খাবেন না। পরিমিত প্রোটিন ও প্রচুর সবজি ও ফল...

 যোগ করুন খাদ্য তালিকায়।

২) দৈনিক অন্তত আধা ঘণ্টা ব্যায়াম করুন। সকালের পরিষ্কার বাতাসে করতে পারল আরও ভালো।

৩) উপুড় হয়ে বা কাত হয়ে ঘুমানোর অভ্যাস ত্যাগ করুন। এতে মুখে খুব সহজে বলিরেখা পড়ে যায়।

৪) দৈনিক অন্তত ৮ গ্লাস পানি বা পানি জাতীয় খাবার পান করুন।

৫) অতি অবশ্যই কোমল পানীয় পান ত্যাগ করুন। একই সাথে অতিরিক্ত মিষ্টি খাবারও পরিহার করুন।

৬) ভুলেও ধূমপান করবেন না বা মদ্যপান করবেন না।

৭) সানস্ক্রিন ব্যভারকে অনেকেই গুরুত্ব দেন না। কিন্তু এই চমৎকার জিনিসটি আসলে আপনার যৌবন ধরে রাখতে অত্যন্ত সহায়ক।

৮) নিজের স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে রাখুন। স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ করতে যোগ ব্যায়াম সহ আরও যা যা করা সম্ভব করুন।

৯) মুখে কখনো সাবান মাখবেন না। এতে চেহারা অকালেই বুড়িয়ে যায়।

১০) মুখের যত্ন করার পাশাপাশি হাত ও পায়ের যত্ন করতেও ভুলবেন না। নিয়মিত পেডিকিউর ও মেনিকিউর করুন।

১১) চোখ ও এর চারপাশের এলাকার বেশী যত্ন করুন। ভালো করে ঘুমাবেন, কোন বাজে মেকআপ বা পণ্য ব্যবহার করবেন না। চোখের পাশের তোকে হাতের আঙ্গুল বা তোয়ালে দিয়ে ঘষবেন না। এই এলাকাগুল খুবই নরম বিধায় সহজেই ক্ষতিগ্রস্থ হিয় ও চেহারায় বলি রেখা পড়ে।

১২) প্রচুর ঘুমাবেন। শরীরকে সম্পূর্ণ বিশ্রাম দেবেন। এবং ঘুম যেন আরামের হয় সেটা লক্ষ্য রাখবেন।

১৩) গরম পানি দিয়ে বেশী সময় ধরে এবং নিয়মিত গোসল করবেন না। স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি দিয়েই গোসল সারুন।

১৪) মুখ বা হাত পায়ের ত্বকে খুব বেশী স্ক্রাবিং করবেন না।

১৫) বাইরে থেকে ফিরে মুখ ও দেহ পরিষ্কার না করে ঘুমাবেন না। মুখে মেকআপ সহ তো মোটেও না।


Sunday, February 19, 2017

2/19/2017 07:37:00 PM

নরমাল ডেলিভারি কেন জরুরি ?

অনেক মা প্রসব ব্যাথা ভয় পান এবং তারা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় না গিয়ে সিজার করাতে চান। একজন সুস্থ মায়ের ক্ষেত্রে কখনোই এটা প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত নয় একথা বলছেন ল্যাটিন আমেরিকান হাসপাতালের বিশেষজ্ঞরা। ৯৭,০০০ ডেলিভারি রিপোর্ট অনুসন্ধান করে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন- স্বাভাবিক প্রসবের তুলনায় সিজারিয়ান করা মায়েদের মৃত্যুঝুঁকি ৩ গুণ বেশী । আরেক গবেষণায় দেখানো হয়েছে, সিজারিয়ান শিশুরা সাধারণত খিটখিটে মেজাজের হয়ে থাকে। কারণ যে সময় অপারেশন করে তাকে পৃথিবীতে নিয়ে আসা হয় ঐ সময়ে সে জন্মগ্রহণ করার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত থাকে না। শিশুর কাছে এই প্রকিয়া নির্যাতন হিসেবে বিবেচিত হয়। এবার আসা যাক নরমাল ডেলিভারি কেন জরুরি এই আলোচনায়।
সন্তানের ফুসফুসের ক্ষমতা:
নরমাল শিশু যখন বেরিয়ে আসে তখন তার পুরো শরীর সংকুচিত হয়। ফুসফসটাও সংকুচিত হয়। এতে ফুসফুসের ভেতরে থাকা অপ্রয়োজনীয় জলীয় পদার্থ বেরিয়ে যায়। ফলে তার ফুসফুসটা স্বাভাবিক প্রশ্বাস নেবার জন্যে প্রস্তুত হয়ে ওঠে। পরবর্তীতে হাঁপানি হওয়ার সম্ভাবনাও অনেক কমে যায়। ফুসফুসের ক্ষমতা ভালো থাকে ।
মায়ের দুধ পানে আগ্রহ:
সফলভাবে বুকের দুধ খাওয়ানোর সংগঠনগুলোর গবেষণায় জানা গেছে, সিজারিয়ান শিশু মাতৃদুগ্ধ পানে বেশি সমস্যার মুখে পড়ে। নরমাল ভাবে শিশুর জন্ম হলে শিশু কোন সমস্যা ছাড়াই মায়ের দুধ সঠিক ভাবে গ্রহণ করতে পারে। যার মায়ের দুধের বিশেষ পুষ্টি গ্রহণ করতে পারে। অপরদিকে সিজারিয়ান অপারেশনে মাকে অস্ত্রোপচারের জন্য যেসব অ্যানেসথেটিক ওষুধ প্রয়োগ করা হয়, তা নবজাতকের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে বুকের দুধ পানে বাঁধা তৈরি করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা:
নরমাল ডেলিভারিতে শিশু মায়ের থেকে কিছু অণুজীবাণু পেয়ে থাকে যা তার রোগ প্রতিরোধ সিস্টেম গঠনে সুফল এনে দেয়। শিকাগোর ডা. এলিউট এম লেভিন ও সহযোগী গবেষকদের মতে, সি-সেকশনে জন্ম নেয়া শিশুদের প্রাইমারি পালমোনারি উচ্চ রক্তচাপ পাঁচ গুণ বেশি। সিজারিয়ান শিশুর ব্লাড ইনফেকশনের হার বেশি। থাকে জন্ডিস দেখা দেয়ার আশঙ্কা।

সিজোফ্রেনিয়ার ঝুঁকি:
নিউরোসায়েন্সের বিজ্ঞানীরা ইঁদুরে ওপর গবেষণা করে পেয়েছেন, সি-সেকশনে জন্ম নেওয়া শিশু পরবর্তী সময়ে সিজোফ্রেনিয়ার মতো গুরুতর মানসিক রোগে ভোগার ঝুঁকিতে থাকে।
অ্যালার্জির প্রবণতা:
কিডস অ্যালার্জি রিস্ক ডাটা দেখাচ্ছে সি-সেকশনে জন্ম নেয়া শিশুতে অ্যালার্জির প্রবণতা বেশি। ২০০১ সালে প্রকাশিত জার্নাল অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ইমিউনোলজি দেখাচ্ছে, সিজারিয়ান বাচ্চাদের মধ্যে অ্যাজমার প্রবণতা বেশি থাকে। এ গবেষণা হয়েছে ফিনল্যান্ডে।
ডায়রিয়া রোগের ঝুঁকি:
জার্মানির তৃতীয় বৃহত্তম শহর মিউনিখের ৮৬৫ জন শিশু যারা প্রথম চার মাস শুধু বুকের দুধ খেয়েছে, পরবর্তী সময়ে ১২ মাস বয়সে এসে দেখা যায় সি-সেকশনে জন্ম নেয়া শিশুর ক্ষেত্রে ডায়রিয়া হওয়ার ৪৬ গুণ বেশি ঝুঁকি বেড়েছে।
তবে ইমারজেন্সি ক্ষেত্রে বাচ্চাকে দ্রুত প্রসব করাতে হয় (সাধারনত ৩০ মিনিটের মধ্যে)। এক্ষেত্রে মা ও শিশু উভয়ের কথা চিন্তা করে সিজার সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি। urboshi


source:
2/19/2017 07:14:00 PM

জেনে নিন প্রাণবন্ত ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি খাবারের নাম

শীতকালে অনেকের মুখের ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। ত্বক সতেজ করতে অনেকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। তবে ত্বকে সজীবতার জন্য ভেতর থেকে শক্তি প্রয়োজন। শীতের মৌসুমে কিছু খাবার আছে, যা খেলে ত্বক ঝকমকে হয়ে উঠবে। জেনে নিন প্রাণবন্ত ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি খাবারের নাম।
কমলালেবু: শীতকালে লেবুজাতীয় ফল ত্বকের জন্য দারুণ কার্যকর। এর মধ্যে কমলালেবু মুখের ত্বকের জন্য বেশি উপকারী। এতে প্রচুর ভিটামিন সি আছে। ভিটামিন সি ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে।
গাজর: সুন্দর ত্বকের জন্যও গাজর খেতে পারেন। এটি আপনার ত্বককে ভেতর থেকে সুন্দর করে তুলতে সাহায্য করবে। এর ভিটামিন এ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের রোদে পোড়া ভাব দূর করবে। সেই সঙ্গে ভিটামিন এ ত্বকের অযাচিত ভাঁজ পড়া, কালো দাগ দূর করে।
অ্যাভোক্যাডো: প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই থাকায় অ্যাভোক্যাডো আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।
তৈলাক্ত মাছ: স্যামন, টুনা, সার্ডিনের মতো সামুদ্রিক মাছে প্রচুর পরিমানে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট আছে। রুক্ষ, শুষ্ক ত্বকে উজ্জ্বলতা আনতে এটি সাহায্য করে।
অলিভ ওয়েল: প্রতিদিন ২ চা চামচ পরিমাণ অলিভ ওয়েল গ্রহণ করলে ৩১ শতাংশ ক্ষেত্রে ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা কমে। অলিভ ওয়েলে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বককে সজীব রাখে।
টমেটো: ত্বকের যত্নে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান টমেটো। যারা প্রতিদিন পাঁচ চা চামচ পরিমাণ টমেটো স্যুপ খায় এবং সঙ্গে এক চামচ করে অলিভ ওয়েল পান করে তাদের ত্বক অন্যদের তুলনায় বেশি সজীব থাকে।
গ্রিন টি: গ্রিন টি খুবই উপকারী। ঠান্ডা লাগার হাত থেকেও আমাদের রক্ষা করে গ্রিন টি। যারা দৈনিক গ্রিন টি পান করেন তাদের ত্বক বেশি মসৃণ ও নমনীয় হয়। এ ছাড়াও সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা পায়। গ্রিন টিতে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বকে রক্তের প্রবাহ বাড়াতে সাহায্য করে এবং ত্বক সুস্থ রাখে।
#লেখকঃ ডাঃ মোঃ মনির হোসাইন
ফার্মাসিস্ট(,ডি, এ,এম, এস)(ডি, ইউ, এম,এস)(ডি, এম, এস) জেনারেল ফিজিসিয়ান এ,এইস, এম,
স্বাস্হ্য বিষয়ক লেখক, ভেষজ গবেষক ও পরামর্শক।

source:
2/19/2017 07:04:00 PM

চারটি জিনিস যা মানুষের মুখের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি করে--




 চারটি জিনিস যা মানুষের মুখের সৌন্দর্য্য
বৃদ্ধি করে---
১।ধার্মিকতা /ধর্মানুরাগ /কর্তব্যনিষ্ঠা,
২।বিশ্বস্ততা,
৩।মহত্ত্ব /দয়াশীলতা,
৪।অন্যর প্রতি সহায়ক হওয়া ।
.
চারটি জিনিস যা মানুষের মুখকে শুকনো দেখায়
এবং মুখের সুশ্রী কেড়ে নেয় ---
১।মিথ্যাবাদিতা,
২।বেহায়া /লজ্জাহীনতা,
৩।অযথা বিতর্কে জড়ানো,
৪।ব্যভিচার করা ।

#লেখকঃ ডাঃ মোঃ মনির হোসাইন
ফার্মাসিস্ট(,ডি, এ,এম, এস)(ডি, ইউ, এম,এস)(ডি, এম, এস) জেনারেল ফিজিসিয়ান এ,এইস, এম,
স্বাস্হ্য বিষয়ক লেখক,গবেষক ও পরামর্শক।

#আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলেঅবশ্যই #কমেন্ট করে জানাবেন।আর LIKE অথবা #কমেন্ট যদি #না দেন তাহলে #facebook
অথোরিটি পরবর্তী পোস্ট আপনাদের কাছে পৌসাবেন না, এইটা facebook ই ভালো জানে,

#আর আলহামদুলিল্লাহ আমরা সততার সাথে পাশেন্টদের সাথে ড্রীল করি তাই আমাদের allways #ক্লায়েন্ট থাকে facebook এ add দিয়ে ক্লায়েন্ট ডাকার প্রয়োজন নাই,শুধু আপনারা যারা আয়ুর্বেদ,ইউনানী ও বোনাজি ঔষুধ খেতে চান,তার পর টিভি ও ডিশে ভুয়া

বানানো এড দেখে ঝাপায়া পরেন ও রাস্তার পাশে বিভিন্ন দেয়ালে পোস্টের দেখে ৭ দিনে ভালো কইরা দিবে।এই পোস্টার যারা দেয় তারা বাটপার ও সাগল আর যারা ঐ পোস্টার দেখে যান তারা পাগল ,তার পর ধরা খেয়ে বলেন হারবাল ভুয়া শুধু তাদের বলসি একটু সচেতন হন তাহলে আপনারা ও ঠকবেন না ও আয়ুর্বেদ ও বনাজি ঔষুধ এর কোনো বদনাম হবে না,
#শুধু খালি এই আয়ুর্বাদিক ও ইউনানী ও হারবাল এর নামে কিসু অসাধু ও স্বল্প শিক্ষিত লোক যাদের দিনে আনে দিনে খায় ও গ্রামথেকে ঢাকায় এসে কিসুদিন গার্মেন্চ অথবা small কোনো চাকরী করসে অথবা মর্ডান হারবাল কোম্পানির ১৫ দিন এর একটা যুব উন্নয়ন এর কোর্স করসে,
ঐ সাটিভিকেট নিয়ে বলসে আমি ডঃ / কবিরাজ,। মর্ডান কোম্পানী শুধু খুচরা বিক্রি করার জন্য ১৫ দিন এর যুবউন্নন এর সাটিভিকেট দিসে ,(এইটা তো মর্ডান এর কোনো দোষনা) আর ওরা ঐটা দিয়া সে ডাক্তার হয়ে গেসে,কিসু না করতে পেরে হারবাল এর নাম দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় বইসা যায়,আর খালি হারবাল হারবাল করে,

#আর ঐধরণের প্রতিষ্ঠানে গিয়ে কোনো ঔষুধ পাবেন না দেখবেন খালি শেলফে একটা একটা কইরা বোতল সাজায়া রাখসে , আর পেসেন্টদের ইস্পিসাল ঔষুধ বইলা ঔষুধ এর লেবেল খুলে ২০০ টাকার ঔষুধ 2000 টাকা বেচে, এইগুলার রিয়াল কোনো সাটিফিকেট, নাই নয়তো কোনো নিম্ন ফ্যামিলি থাকে আশসে,কিসুদিন গার্মেন্স এ চাকরি ও করসে,#হাতের লেখা সুন্দর দিয়া চালায় নিতাসে, তাই মানুষের পকেট কাইটা কীভাবে বড়লোক হবে।
আর আপনাদের অনুরোধ টিভি তে ডিশ লাইনে কোনো বানানো চকচকে add দেখে ঔষুধ খাবেন না,নায়ক নায়িকা দের এড সব ভুয়া,নায়ক নায়িকা সবসময় মিথ্যা,সব টাকার খেলা,যেখান থেকে ই ঔষুধ খাবেন তা নিজ চোখে দেখে তারপর যদি অরজিনাল মনে হয় ।তখন ঔষুধ কিনবেন।

আর আমাদের প্রতিষ্ঠান এ আমরা কখনো এড করিনাই চিন্তা করসি আমাদের একজন পেশেন্ট ভালো হবে ,সে আরেক জনের কাছে তার সুষ্টতার কথা বলবে ,তখন শুইনা অন্য একজন আমাদের মেডিকেল এ আসবে ।তাই, মানুষ দিন দিন প্রতারিত হইতেসে তাই আমার এই সাবধানতা,শুধু আপনাদেরকে সচেতন করার জন্য এতো কথা লেখলাম ,আর কোনো

source: