কারো বেগুন খেলে মুখ চুলকায় আবার কারো চিংড়ি মাছ খেলে শরীর চুলকায়। কারো আবার ইলিশ মাছ এ গা চুলকায়। আসলে একেক ধরণের মানুষের একেক খাবারে এলার্জি থাকে।
তো আসুন জেনে নেই কোন কোন খাবারে থাকে :
তো আসুন জেনে নেই কোন কোন খাবারে থাকে :
ইলিশ :
ইলিশ আমাদের জাতীয় মাছ এবং এর স্বাদ অতুলনীয়। দামের দিক থেকেও সস্তা নয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো ইলিশ মাছেও কারো কারো এলার্জি রয়েছে। তাই যাদের ইলিশ মাছে এলার্জি, তাদের ইলিশ মাছ খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
চিংড়ি:
চিংড়ি একটি সুস্বাদু মাছ।চিংড়িতে উচ্চ মানের প্রোটিন রয়েছে। চিংড়ি মাছ লোনা পানি ও মিঠা পানিতে পাওয়া যায়। সুস্বাদু এ মাছে এলার্জি রয়েছে অনেক মানুষের। সবারই চিংড়ি বা ইলিশ খাওয়া নিষেধ তা নয়। যাদের এসব খাবার খেলে প্রতিক্রিয়া হয় শুধু তাঁরাই বাদ দেবেন।
শস্য:
যব, ভুট্টা, ওট, ময়দা ইত্যাদি খাবারে গ্লুটেন থাকে, আর অনেকেরই গ্লুটেনে অ্যালার্জি থাকে। এ ছাড়া সিলিয়াক ডিজিজে আক্রান্ত রোগীরা গ্লুটেন খেতে পারেন না।
বেগুন :
আমাদের দেশে বেগুনে এলার্জি সবচেয়ে বেশি পরিচিত। প্রায় মানুষের মুখে শোনা যায় তার বেগুনে এলার্জি আছে। তাই যাদের বেগুনে এলার্জি আছে তাদের বেগুন না খাওয়াই ভালো।
আমাদের দেশে বেগুনে এলার্জি সবচেয়ে বেশি পরিচিত। প্রায় মানুষের মুখে শোনা যায় তার বেগুনে এলার্জি আছে। তাই যাদের বেগুনে এলার্জি আছে তাদের বেগুন না খাওয়াই ভালো।
গভীর দুধ :
যদিও গভীর দুধে এলার্জি হয়, এ রকম মানুষ খুবেই কম পাওয়া যায়। গভীর দুধ একটি উচ্চমানের প্রোটিন খাদ্য। তবে চুলকানি থেকে পরিত্রান পেতে অর্থাৎ যাদের দুধে এলার্জি আছে, তাদের দুধ খোয়া কমাতে হবে
যদিও গভীর দুধে এলার্জি হয়, এ রকম মানুষ খুবেই কম পাওয়া যায়। গভীর দুধ একটি উচ্চমানের প্রোটিন খাদ্য। তবে চুলকানি থেকে পরিত্রান পেতে অর্থাৎ যাদের দুধে এলার্জি আছে, তাদের দুধ খোয়া কমাতে হবে
No comments:
Post a Comment
আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ /Thanks for your feedback