নিউমোনিয়া হয়েছে কি না, প্রাথমিক অবস্থায় বোঝার উপায় কী?
উত্তর : নিউমোনিয়ার লক্ষণকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। একটি হলো শিশুদের।
অপরটি হলো বয়স্কদের। যারা একটু বয়স্ক তারা তো বুকে ব্যথার কথা বলতে পারে।
যদি দেখা যায় শিশুর শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হচ্ছে এবং যদি জ্বর থাকে তাহলে
সতর্ক হতে হবে। যেকোনো সর্দি-কাশির সঙ্গে যদি জ্বর থাকে, শ্বাস-প্রশ্বাস
দ্রুত হয়, তাহলে বুঝতে হবে তার নিউমোনিয়া হয়েছে। বয়স্কদের বেলায়ও একই কথা।
সর্দি-কাশি থাকলে, জ্বর থাকলে এবং যদি শ্বাস-প্রশ্বাস বড় হলে সতর্ক হতে
হবে। চিকিৎসকরা বুক পরীক্ষা করলে নিউমোনিয়ার লক্ষণ বুঝতে পারেন। এরপর তো
অন্যান্য রক্ত পরীক্ষা, এক্স-রে আছেই।
প্রশ্ন : নিউমোনিয়ার ঝুঁকিতে যেন না পড়তে হয়, সে জন্য কী করণীয়।
উত্তর : নিউমোনিয়ার সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হলো মৃত্যু। কারণ পৃথিবীতে বহু দেশেই শিশু ও বৃদ্ধরা এই ঝুঁকিতে পড়ে। বিশেষ করে, তারা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হলে যদি ঠিকমতো চিকিৎসা না হয়, অবশ্যই মৃত্যু হয়। নিউমোনিয়া দুই ভাগে হতে পারে। একটি হলো ভাইরাস নিউমোনিয়া। এটা কোনো ওষুধে কাজ করে না। আরেকটি হলো রোগ-জীবাণু দিয়ে হয়। সেটির ভালোভাবে চিকিৎসা করা সম্ভব। এর মধ্যেও যদি চিকিৎসা করা না হয়, নিউমোনিয়ার পরে বুকে পানি জমতে পারে। নিউমোনিয়া ভালো না হলে ফুসফুস নষ্ট হয়ে যেতে পারে। পরে ওই ফুসফুসের কার্যক্ষমতা হারিয়ে যায়। ফুসফুসের মধ্যে পুঁজ জমতে পারে। এটি সহজে চিকিৎসায় ভালো হয় না।
source:
প্রশ্ন : নিউমোনিয়ার ঝুঁকিতে যেন না পড়তে হয়, সে জন্য কী করণীয়।
উত্তর : নিউমোনিয়ার সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হলো মৃত্যু। কারণ পৃথিবীতে বহু দেশেই শিশু ও বৃদ্ধরা এই ঝুঁকিতে পড়ে। বিশেষ করে, তারা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হলে যদি ঠিকমতো চিকিৎসা না হয়, অবশ্যই মৃত্যু হয়। নিউমোনিয়া দুই ভাগে হতে পারে। একটি হলো ভাইরাস নিউমোনিয়া। এটা কোনো ওষুধে কাজ করে না। আরেকটি হলো রোগ-জীবাণু দিয়ে হয়। সেটির ভালোভাবে চিকিৎসা করা সম্ভব। এর মধ্যেও যদি চিকিৎসা করা না হয়, নিউমোনিয়ার পরে বুকে পানি জমতে পারে। নিউমোনিয়া ভালো না হলে ফুসফুস নষ্ট হয়ে যেতে পারে। পরে ওই ফুসফুসের কার্যক্ষমতা হারিয়ে যায়। ফুসফুসের মধ্যে পুঁজ জমতে পারে। এটি সহজে চিকিৎসায় ভালো হয় না।
source:
No comments:
Post a Comment
আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ /Thanks for your feedback