Breaking

Tuesday, February 21, 2017

2/21/2017 10:25:00 AM

How to improve memory and concentration: food & Yoga



How to improve memory and concentration: food & Yoga

If you remember anything or often find it difficult to focus on their assigned task is surely a sign of the weakening of your memory. because they are too many expectations from you.


You know well in any area of ​​life to be the best memory or memory is absolutely necessary to strengthen, especially in today's competitive world, it is vital. Often stress, lack of exercise, lack of nutritious food, reduce the supply of oxygen to the brain and memory to become weak.

are required to maintain. Improve your memory and concentration to learn how to read further:

How to improve memory power and concentration by food & Yoga

Proper dosage - wholesome and appropriate diet and to increase your memory power and concentration is one of the important measures. The following materials are included in the diet in your food is truly nutritious:
Eggs: Eggs regular diet should include plenty of choline, an essential nutrient in eggs is because the neurotransmitters in the brain enhances functionality. In addition, the cholesterol in eggs is an important component of brain cell membranes. It also acts in the brain to provide protective antioxidants. So we should make an integral part of their daily diet eggs.
Spinach: Spinach is a rich source of antioxidants to achieve. According to nutrition experts, including spinach in your diet with the right amount to be cautious of increasing the efficiency of the brain. Spinach also contains folic acid, as well as your memory power and is extremely effective in improving concentration. Spinach contains large amounts of antioxidants, which inhibit the production of toxins in the body. Eating spinach premature heart disease, cancer and stroke are protected. Additionally, it is also a good source of B vitamins.
Olive Oil: Olive oil is a very powerful antioxidant that protects the brain. So you prepare food for your family, use olive oil.
Eat Beans: Beans or beans several nutrients such as protein, carbohydrates and fiber, etc. are proliferated. Taking all these elements together, your brain works at full capacity. Beans many essential vitamins such as vitamin B12 and folic acid is present in adequate amounts. The beans also contain antioxidants that will make your brain definitely healthy. Beans thus increasing your memory and improve concentration and also help you so you definitely need to include beans in your diet.
Whole grains: Whole grains contain a large amount of energy, which helps you keep your focus. Additionally, these fibers are also those that have large amounts of fiber and therefore they are easy to digest. So you must be whole grains in the diet.
Almonds: Almonds improve memory it's been proven to be quite beneficial. Therefore you should include in your daily diet must almonds.
Coconut oil: Coconut oil should be used as much as possible to use energy because it enhances the ability of the neurons of the brain. It also adversely affecting the brain also reduces the production of the elements. The most important thing is that saturated fats in the brain supplements. Saturated fat is a nutrient for brain cell membranes, which helps him in his work.
Yoga: increase your memory power and concentration to refine your entire personality and do yoga and meditation is the best solution. Yoga to increase brain power is in itself a perfect solution, but it is advised that you take the following steps in particular:
If you practice yoga regularly concentration of brain power and agility is definitely increasing. 'Om' chant regularly recalled.




Monday, February 20, 2017

2/20/2017 10:32:00 AM

বুক জ্বালাপোড়া: কারণ ও প্রতিকার


॥ শারীরিক সমস্যার মধ্যে বুক জ্বালাপোড়া একটি বড় সমস্যা। এই সমস্যা অনেকেরই দেখা যায়। কিন্তু এই বুক জ্বালাপোড়া করলে তাৎক্ষণিক কি ব্যবস্থা নেওয়া যায় সে বিষয়ে আমাদের অনেকেরই জানা নেই। বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতেই আজকের এই প্রতিবেদন।
আমাদের এই যান্ত্রিক জীবনে আমরা সবাই খুব ব্যস্ত। আমরা নিজেরাও অনেকটা যন্ত্রের মত হয়ে গেছি। আমাদের দেহটা একটা যন্ত্রই বলা যায়। দেহের কোথাও কোন সমস্যা হলে তার প্রভাব পড়ে সারা শরীরে। আমাদের এই যান্ত্রিক জীবনের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ছোট বড় অনেক সমস্যা। তার মধ্যে একটি হলো বুক জ্বালাপোড়া বা Heart burn।
বর্তমানে এমন কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে একবারের জন্যও বুক জ্বালাপোড়া সমস্যায় ভুগে নাই। আপনাদের জন্য আমাদের আজকের প্রতিবেদন হচ্ছে বুক জ্বালাপোড়া। তাহলে আসুন আমরা স্বল্প পরিসরে জানার চেষ্টা করি বুক জ্বালাপোড়া কি? কি কারণে হয়? এবং কি হতে পারে এর প্রতিকার?
বুক জ্বালাপোড়া কি?
বুক জ্বাল পোড়া হচ্ছে-বুকের ভিতরের মধ্যবর্তী স্থান থেকে শুরু করে গলা পর্যন্ত জ্বালাকর অনুভুতি। এই জ্বালা কখনও কখনও শুধু বুকে আবার কখনও কখনও শুধু গলায় বা উভয় স্থানে হতে পারে। মাঝে মাঝে জ্বালার সাথে ব্যাথ্যা থাকতে পরে। মাঝে মাঝে কিছু তরল পদার্থ পাকস্থলী থেকে গলনালী দিয়ে মুখ চলে আসে, অর্থাৎ উল্টা পথে ধাবিত হয়, একে বলা হয় Gastro esophageal reflax.
বুক জ্বালপোড়ার কারণ কি?
চিকিৎসা বিজ্ঞানের দীর্ঘ দিনের গবেষণায় বুক জ্বালাপোড়ার যে সকল কারণ বেরিয়ে এসেছে সেগুলো হচ্ছে –
# অ্যালকোহল সেবন করা।
# চা, কফি অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করা।
# কালো গোল মরিচ, সিরকা যুক্ত খাবার বেশি খাওয়া।
# তৈলাক্ত খাবার, ভাজাপোড়া বেশি পরিমাণে খেলে বুক জ্বালাপোড়া হয়।
# আচার, টমেটোর সস, কমলার রস, পেয়াজ, পিপারমেন্ট ইত্যাদি খাবার বুক জ্বালাপোড়া বাড়িয়ে দেয়।
# মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তাও বুক জ্বালাপোড়ার জন্য দায়ী।
# ধুমপান হচ্ছে বুক জ্বালাপোড়ার আরও একটি অন্যতম কারণ।
# পিত্ত থলিতে পাথর থাকলেও বুক জ্বালাপোড়া হয়।
# পাকস্থলীর উপর চাপ পড়লে বুক জ্বালাপোড়া হয়। পাকস্থলীর উপর চাপ বলতে বুঝায়- এক সাথে বেশি পরিমাণ খাওয়া, স্থুলতা, গর্ভাবস্থা, শক্ত ও মোটা বেল্টের প্যান্ট পড়া ইত্যাদি।
এখন অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে বুক জ্বালাপোড়ার লক্ষণ কি কি হতে পারে। আপনি কিভাবে বুঝবেন যে আপনি আসলেই বুক জ্বালাপোড়ায় ভুগছেন।
নিচের লক্ষণগুলোই হল বুক জ্বালাপোড়ার লক্ষণ:
# পেটের উপরের দিকে মৃদু ব্যথ্যা হওয়া।
# বুকে ব্যথ্যা হওয়ার সাথে জ্বালা ভাব থাকে।
# বুক জ্বালা কখনও খাবার গ্রহণের পরে হয়। আবার কারও কারও ক্ষেত্রে পেট খালি থাকলে হয়।
# মাঝে মাঝে ঢেকুর উঠে।
# বুক ব্যাথ্যা – এটি হচ্ছে বুক জ্বালার একটি লক্ষণ। পাকস্থলীর এসিড সম্প্রসারিত হয়ে খাদ্যনালীর উপর পর্যন্ত চলে আসে এবং বুকে ব্যথ্যা ও জ্বালা হয়। এই ব্যাথ্যা ও জ্বালা কখনও স্বল্পস্থায়ী আবার কখনও দীর্ঘস্থায়ী হয়। বুকের ব্যথ্যা যদি দীর্ঘস্থায়ী হয় ও বাম বাহুতে চলে আসে এবং ব্যায়াম করার সময় বৃদ্ধি পায়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যাবেন।
# বিশ্রামের সময় বুক জ্বালাপোড়া ও ব্যাথ্যার বৃদ্ধি হয়। আমরা যখন শুয়ে থাকি বা আধো শোয়া অবস্থায় থাকি তখন এসিড খাদ্যনালী দিয়ে উপরে উঠে আসে। ফলে বুক জ্বালাপোড়া হয়। Dr. Coyle এর মতে, আমরা যখন সোজা হয়ে বসে থাকি তখন মধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে খাদ্যবস্তুসমুহ পাকস্থলীতে থাকে, তাই বুক জ্বালাপোড়া কম হয়।
# মুখে তিতা স্বাদ অনুভুত হওয়া। এই ঘটনা সকালের দিকে বেশি ঘটে।
# স্বরভঙ্গ – স্বরভঙ্গ হচ্ছে বুক জ্বালপোড়ার একটি অস্বাভাবিক লক্ষণ। ঠাণ্ডা
লাগার প্রথম অবস্থায় যে রকম হয় ঠিক সে রকম হয়। অমস্ন বা এসিড গলা পর্যন্ত উঠে আসার কারণে এরকম হয়। এসিড কন্ঠস্বরকে ভারি করে তোলে।
# গলায় ক্ষত – বুক ও গলা জ্বালার সাথে গলায় ক্ষত হয়। মনে হয় যেন গলা ছিলে গেছে। এসিড খুব ক্ষতকারী তাই এই রকম হয়। খাদ্য গ্রহণের পরপর এ রকম হলে বুঝতে হবে এটা বুক জ্বালাপোড়ার সাথে সম্পৃক্ত।
# খাদ্য গ্রহণের পরপর কাশি শুরু হয়। পাকস্থলীর এসিড ফুসফুস পর্যন্ত বিস্তার লাভ করে, বুক জ্বালার সাথে সাথে শ্বাসপ্রশ্বাসে অসুবিধা হয়।
# বমিবমি ভাব ও বমি হতে পারে। মুখে অতিরিক্ত লালা উঠতে থাকে।
# দীর্ঘ দিন যাবৎ বুক জ্বালাপোড়া চলতে থাকলে এসিডের কারণে খাদ্যনালী সংকুচিত হয়ে যায়। ফলে খাবার গিলতে কষ্ট হয়।
বুক জ্বালাপোড়া কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়:
একটি কথা প্রচলিত আছে যে, Prevention is batter then cure অর্থাৎ রোগ হওয়ার আগেই সচেতন হওয়া ভাল। ওষুধ ব্যতীত বুক জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পেতে হলে কিছু নিয়ম মেনে চলা আমাদের সবার জন্য দরকার। নিয়ম গুলো হলো:
> যেসব খাবার ও পানীয় খেলে আপনার বুক জ্বালাপোড়া করে সেগুলো চিহ্নিত করুন এবং এড়িয়ে চলুন।
> ধুমপান বর্জন

source:
2/20/2017 08:25:00 AM

জেনে নিন, বিল গেটস সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য


হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ড্রপ আউট থেকে মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা, কোটিপতি বিল গেটসকে নিয়ে বিশ্বজুড়ে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই। এই প্রতিবেদনে রইল তাঁকে নিয়ে অজানা এক ডজন তথ্য। তাঁর জীবনী, তাঁর উপর লেখা বই, তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের দেয়া সাক্ষাৎকার ও নানা জনশ্রুতি থেকে পাওয়া তথ্য সাজিয়ে দেয়া হল এই প্রতিবেদনে-
১. হাইস্কুলে কিশোর বিল গেটসকে দায়িত্ব দেয়া হয়, কম্পিউটার ব্যবহার করে ক্লাসের রুটিন ঠিক করার। সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বিল সেই সব মেয়েদেরই নিজের ক্লাসে বসতে দিতেন, যাঁদের তিনি পছন্দ করতেন।
২. হার্ভার্ডে যে ক্লাস করতে ভর্তি হয়েছিলেন, কোনোদিন সেই সব ক্লাসে যাননি। তবু কোনো এক জাদুবলে প্রতিবারই বার্ষিক পরীক্ষায় ‘এ’ মার্কস পেতেন।
৩. মাত্র ২০ বছর বয়সে জটিল এক অঙ্কের সমাধান করে হার্ভার্ডের অধ্যাপকদের চমকে দিয়েছিলেন গেটস। যে অঙ্কের সমাধান গত ৩০ বছর ধরে হার্ভার্ডে কেউ করতে পারেননি, বিল প্রায় চোখের নিমেষে সেটির সমাধান করে দেন। অথচ কোনো কৃতিত্ব দাবি করেননি।
৪. দ্রুতগতিতে গাড়ি চালানোর জন্য তিনবার জরিমানা দিতে হয় বিল গেটসকে। পোর্সে ৯১১ চেপে সিয়াটলে তাঁর নতুন বাড়িতে যাওয়ার সময় দু’বার জরিমানার মুখে পড়তে হয় তাঁকে। পোর্সে গাড়ির প্রতি অসম্ভব প্রেম ছিল গেটসের। একবার এক বন্ধুর কাছ থেকে একটি পোর্সে ৯২৮ সুপারকার চেয়ে নেন। মাইক্রোসফটের দপ্তরে যাওয়ার সময় বিপজ্জনক গতিতে গাড়িটি চালানোর সময় সেটি উল্টে যায়। গাড়িটি সারাতে প্রায় ১ বছর সময় লেগেছিল।
৫. প্রত্যেক মাইক্রোসফট কর্মীর গাড়ির নম্বর মুখস্ত গেটসের। সেই নম্বর ধরেই তিনি মনে রাখেন, কে কখন দফতরে আসছে বা যাচ্ছে।
৬. উইন্ডোজের ক্লাসিক গেম Minesweeper-এর ভক্ত বিল। গেমটির প্রতি তাঁর এমনই নেশা ছিল, যে অফিসে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে ওই একটি খেলাই খেলে যেতেন পিসিতে। এতে কাজের ক্ষতি হচ্ছে বুঝতে পেরে পিসি থেকে গেমটি আন-ইনস্টল করে দেন।
৭. সংস্থার মালিক হয়েও দীর্ঘদিন ধরে বিমানের ইকোনমি ক্লাসে যাতায়াত করেন বিল। কারণ, তখন মাইক্রোসফটের সব কর্মীরাই অন্যত্র উড়ে যাওয়ার জন্য অফিস থেকে ইকোনমিক ক্লাসেরই টিকিট পান। বিল গেটস নিজের ক্ষেত্রেও নিয়মের অন্যথা করেন না।
৮. কোনো কাজ মনের মতো না হলে গেটসের মুখ থেকে অশ্রাব্য ভাষা বেরিয়ে আসে বলে জানিয়েছেন তাঁর সহকর্মীরা।
৯. কর্মীরা তাঁর কাছ থেকে কিছুই গোপন রাখতে পারেন না। কারণ, বিল নিজেই একজন দক্ষ মানবসম্পদ। তাঁকে বোকা বানানো অফিসে কারও পক্ষে সম্ভব হয়নি কোনওদিন।
১০. DOS অপারেটিং সিস্টেমের জন্য ONKEY.BAS নাম একটি গেম কোডিং করেন বিল গেটস ও তাঁর সহকর্মী নিল কোনজেন।
১১. ডিশ ধুতে ভালবাসেন বিল গেটস।
১২. একবার এক সাংবাদিক তাঁর সাক্ষাৎকার নিতে এলে গেটস বাথরুমে ঢুকে যান। যতক্ষণ না ওই সাংবাদিক পুরনো একটি স্টোরির জন্য ক্ষমা চান, ততক্ষণ বাথরুম থেকে বেরোননি গেটস।

Sunday, February 19, 2017

2/19/2017 08:30:00 PM

জেনে নিন গাজরের ৯টি গুণাগুণঃ



জেনে নিন গাজরের ৯টি  গুণাগুণঃ

১) গাজর ক্ষুধা বাড়ায় এবং সহজে হজম হয়।
২) গাজরে প্রচুর ভিটামিন এ, বি ও সি আছে।
৩) গাজর খেলে শরীর নরম ও সুন্দর হয়।
৪) গাজর শরীরের শক্তি বাড়ায় এবং ওজন বাড়ে।
৫) গাজরে ক্যারোটিন আছে প্রচুর পরিমাণ।
৬) শরীরের পুষ্টি এবং বুদ্ধির বিকাশে গাজর উপকারী।
৭) গাজর খেলে রঙ ফর্সা হয়, মুখের সৌন্দর্য বাড়ে। কারণ গাজরে আছে রক্ত পরিষ্কার করার গুণ।
৮) গাজরে ফসফরাস থাকার জন্য যারা মাথার কাজ করেন তাদের পক্ষে গাজর ও গাজরের শাক খুব উপকারী।
৯) গাজর শরীরের জ্বালা ও পেট ফাঁপা দূর করে
2/19/2017 08:19:00 PM

মাথা ব্যাথা ও সর্দি রোধে কালো জিরা



মাথা ব্যথা ও সর্দি হলে কিছু
পরিমানে কালোজিরা একটা পুটলির
মধ্যে বেঁধে কিছুসময় ধরে ঘ্রাণ নিতে থাকুন।
শুনতে অদ্ভুত লাগছে?
এটা কিন্তু আসলেই আপনার
মাথা ব্যথা ও সর্দি কমিয়ে দিবে।...........
2/19/2017 07:37:00 PM

নরমাল ডেলিভারি কেন জরুরি ?

অনেক মা প্রসব ব্যাথা ভয় পান এবং তারা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় না গিয়ে সিজার করাতে চান। একজন সুস্থ মায়ের ক্ষেত্রে কখনোই এটা প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত নয় একথা বলছেন ল্যাটিন আমেরিকান হাসপাতালের বিশেষজ্ঞরা। ৯৭,০০০ ডেলিভারি রিপোর্ট অনুসন্ধান করে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন- স্বাভাবিক প্রসবের তুলনায় সিজারিয়ান করা মায়েদের মৃত্যুঝুঁকি ৩ গুণ বেশী । আরেক গবেষণায় দেখানো হয়েছে, সিজারিয়ান শিশুরা সাধারণত খিটখিটে মেজাজের হয়ে থাকে। কারণ যে সময় অপারেশন করে তাকে পৃথিবীতে নিয়ে আসা হয় ঐ সময়ে সে জন্মগ্রহণ করার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত থাকে না। শিশুর কাছে এই প্রকিয়া নির্যাতন হিসেবে বিবেচিত হয়। এবার আসা যাক নরমাল ডেলিভারি কেন জরুরি এই আলোচনায়।
সন্তানের ফুসফুসের ক্ষমতা:
নরমাল শিশু যখন বেরিয়ে আসে তখন তার পুরো শরীর সংকুচিত হয়। ফুসফসটাও সংকুচিত হয়। এতে ফুসফুসের ভেতরে থাকা অপ্রয়োজনীয় জলীয় পদার্থ বেরিয়ে যায়। ফলে তার ফুসফুসটা স্বাভাবিক প্রশ্বাস নেবার জন্যে প্রস্তুত হয়ে ওঠে। পরবর্তীতে হাঁপানি হওয়ার সম্ভাবনাও অনেক কমে যায়। ফুসফুসের ক্ষমতা ভালো থাকে ।
মায়ের দুধ পানে আগ্রহ:
সফলভাবে বুকের দুধ খাওয়ানোর সংগঠনগুলোর গবেষণায় জানা গেছে, সিজারিয়ান শিশু মাতৃদুগ্ধ পানে বেশি সমস্যার মুখে পড়ে। নরমাল ভাবে শিশুর জন্ম হলে শিশু কোন সমস্যা ছাড়াই মায়ের দুধ সঠিক ভাবে গ্রহণ করতে পারে। যার মায়ের দুধের বিশেষ পুষ্টি গ্রহণ করতে পারে। অপরদিকে সিজারিয়ান অপারেশনে মাকে অস্ত্রোপচারের জন্য যেসব অ্যানেসথেটিক ওষুধ প্রয়োগ করা হয়, তা নবজাতকের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে বুকের দুধ পানে বাঁধা তৈরি করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা:
নরমাল ডেলিভারিতে শিশু মায়ের থেকে কিছু অণুজীবাণু পেয়ে থাকে যা তার রোগ প্রতিরোধ সিস্টেম গঠনে সুফল এনে দেয়। শিকাগোর ডা. এলিউট এম লেভিন ও সহযোগী গবেষকদের মতে, সি-সেকশনে জন্ম নেয়া শিশুদের প্রাইমারি পালমোনারি উচ্চ রক্তচাপ পাঁচ গুণ বেশি। সিজারিয়ান শিশুর ব্লাড ইনফেকশনের হার বেশি। থাকে জন্ডিস দেখা দেয়ার আশঙ্কা।

সিজোফ্রেনিয়ার ঝুঁকি:
নিউরোসায়েন্সের বিজ্ঞানীরা ইঁদুরে ওপর গবেষণা করে পেয়েছেন, সি-সেকশনে জন্ম নেওয়া শিশু পরবর্তী সময়ে সিজোফ্রেনিয়ার মতো গুরুতর মানসিক রোগে ভোগার ঝুঁকিতে থাকে।
অ্যালার্জির প্রবণতা:
কিডস অ্যালার্জি রিস্ক ডাটা দেখাচ্ছে সি-সেকশনে জন্ম নেয়া শিশুতে অ্যালার্জির প্রবণতা বেশি। ২০০১ সালে প্রকাশিত জার্নাল অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল ইমিউনোলজি দেখাচ্ছে, সিজারিয়ান বাচ্চাদের মধ্যে অ্যাজমার প্রবণতা বেশি থাকে। এ গবেষণা হয়েছে ফিনল্যান্ডে।
ডায়রিয়া রোগের ঝুঁকি:
জার্মানির তৃতীয় বৃহত্তম শহর মিউনিখের ৮৬৫ জন শিশু যারা প্রথম চার মাস শুধু বুকের দুধ খেয়েছে, পরবর্তী সময়ে ১২ মাস বয়সে এসে দেখা যায় সি-সেকশনে জন্ম নেয়া শিশুর ক্ষেত্রে ডায়রিয়া হওয়ার ৪৬ গুণ বেশি ঝুঁকি বেড়েছে।
তবে ইমারজেন্সি ক্ষেত্রে বাচ্চাকে দ্রুত প্রসব করাতে হয় (সাধারনত ৩০ মিনিটের মধ্যে)। এক্ষেত্রে মা ও শিশু উভয়ের কথা চিন্তা করে সিজার সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি। urboshi


source:
2/19/2017 07:33:00 PM

বিবাহিত নারীদের চেনার সহজ উপায়



বিবাহিত নারীদের চেনার সহজ উপায়

শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়া কোনো নারীকে বাহ্যিকভঅবে চেনার তেমন কোনো উপায় নেই। তবে আমরা প্রায় সবাই জানি যে প্রথম মিলনে নারীদৈর হাইমেন বা সতীচ্ছেদ হয়ে থাকে।

এই সতীচ্ছেদেরে বিষয়টি পরীক্ষা করেই বোঝঅ সম্ভব যে নারীটি পূর্বে কোনো শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছেন কিনা। তবে অনেক সময় এটি প্রাকৃতিকভাবেই মাঝে মাঝে ছিঁড়ে যায়। ফলে কোনো নারীর পূর্বে থেকেই সতীচ্ছেদ থাকা মানেই এই না যে তিনি অবশ্যই শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত ছিলেন। উল্লেখ্য কোনো নারী একাধিক পুরুষের সাথে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছে কি না এর কোনো নির্দিষ্ট ডাক্তারি পরীক্ষা নেই যদিনা ঘটনার মুহূর্তেই ডিএনএ পরীক্ষা না করা হয়ে থাকে।

হাইমেন শব্দটি গ্রীক ভাষা থেকে এসেছে। যার বাংলা অর্থ স্বতীচ্ছদ। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় হাইমেন বা স্বতীচ্ছদ অর্ধচন্দ্রাকার একপ্রকার শ্লৈষ্মিক ঝিল্লী যা স্ত্রী যোনিমূখ ঘিরে থাকে। এটি শরীরের অতি জরুরী অঙ্গের একটি। বয়স যত বাড়তে থাকে স্বতীচ্ছদের মুখ/ছিদ্র ক্রমশঃ বড় হতে থাকে। এটি যোনীমুখের একদম সামনের দিকে অবস্থিত। দুই পা সম্পুর্ণ ছড়িয়ে দিয়ে ছোট একটি আয়না সামনে রেখে আপনি এ পর্দটি নিজেই দেখতে পারেন।

যদিও চিকিৎসা বিজ্ঞান বলেছে এটি নিছক একটি আংশিক আবরণকারী পর্দা এমনকি অনেক নারী এ পর্দা ছাড়াও জন্ম গ্রহন করেন অথবা সাঁতার, খেলাধুলা সহ দৈনন্দিন কাজ কর্মের ফলে এটি চিরে যায়, তারপরও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এ অঙ্গ এখনো নারীর স্বতীত্বের প্রতিক হিসেবে বিবেচনা করা হয় – যা সম্পুর্ন ভিত্তিহীন। ভারত এবং জাপানসহ বিশ্বের অনেক দেশে স্বতীচ্ছদ পুনঃস্থাপন অস্ত্রপ্রচার (প্লাষ্টিক সার্জারী) খুব জনপ্রিয়।

স্বতীচ্ছদের কাজঃ

– বাচ্চা বয়সে মেয়েদের যৌনাঙ্গকে সংক্রামক রোগ থেকে রক্ষা করা।
– মাসিক ঋজঃচক্র শুরু হবার পর রক্তের স্বাভাবিক বহিঃর্গমন নিশ্চিত কর।।

স্বতীচ্ছদের প্রকারভেদ :

১. ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদ:

সাধারণত এই প্রকার স্বতীচ্ছদ সম্পুর্ন যৌননালীকে ঢেকে রাখে। এতে কোন প্রকার ছিদ্র থাকেনা, তাই ঋজঃচক্রের রক্ত বাহিরে আসেতে পারেনা।

ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদ হবার কারণ:

ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদ
এটি সাধারনত কিশোরী বয়েসে পরিলক্ষিত হয়। যাইহোক, নতুন জন্মনেয়া মেয়ে শিশুর শাররীক পর্যবেক্ষনের মাধ্যমে এই রোগ নির্নয় করা যায়।

এটা স্পষ্ট যে কিশোরীদের ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদ একটি জন্মগত রোগ, এবং ইপিথিলিয়াল কোষের (খাদ্যযন্ত্র/খাদ্যনালী তথা মুখগহ্বর থেকে পায়ু পথ পর্যন্ত রাস্তার বাহিরের ঝিল্লী) কার্যকারীতা নষ্ট হবার কারনেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে।

প্রদাহী কারনেও এ ধরনের সমস্যার কারন হতে পারে।

ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদের লক্ষণ:

• ঋজঃচক্রের রক্তস্রাব না হওয়া।
• তলপেটে ব্যাথা অনুভব করা।
• স্বতীচ্ছদের epithelial (খাদ্যযন্ত্র/খাদ্যনালী তথা মুখগহ্বর থেকে পায়ু পথ পর্যন্ত রাস্তার বাহিরের ঝিল্লী) কোষর অস্বাভাবিকতা; এর ফলে যৌনাঙ্গের ভিতরে রক্তপ্রবাহ উল্টোমূখী হতে পারে।
• প্রস্রাবে সমস্যা।
• যোনীমুখের বাহিরের দুটি ভাজে নীলাভ কিংবা লালছে পিন্ড দেখা যায়।
• কিছু ক্ষেত্রে কোষ্ঠবদ্ধতা পরিলক্ষিত হয়।
ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদের চিকিৎসা: যদি কোন নারী এ সমস্যায় ভোগেন তাহলে অস্ত্রপ্রচারের মাধ্যমে এটি থেকে নিস্তার পাওয়া সম্ভব। অস্ত্রপ্রচারে স্বতীচ্ছদে ছিদ্র

করার বদলে স্বতীচ্ছদের কোষ সম্পুর্ন অপসারন করে ফেলা হয়। অল্প বয়সে এই অস্ত্রপ্রচার উচিৎ নয়, বিশেষ করে যে বয়সে ইস্ট্রোজেন হরমনের স্তর খুব সামান্য।

যাইহোক, শিশুকালে যদি এই সমস্যা দেখা যায় তাহলে কিশোরীদের স্তন্যের আকার পরিবর্তন শুরু হলে পুনরায় পরীক্ষা করে দেখতে হবে সমস্যাটি কি এখনো বিদ্যমান রয়ে গেছে কিনা। সেই বয়সে এসে অস্ত্রপ্রচার করা যেতে পারে।

২. ছোট ছিদ্র স্বতীচ্ছদ:

ছোট ছিদ্র স্বতীচ্ছদ
ছোট ছিদ্র স্বতীচ্ছদ অতি পাতলা একটি কোষ দিয়ে গঠিত, যা প্রায় যোনীমুখ পুরা ঢেকে রাখে। তবে এতে খুব ছোট একটি ছিদ্র থাকে। এই স্বতীচ্ছদ ঋজঃচক্রের রক্ত প্রবাহ সম্পুর্ন বন্ধ করে দিবেনা, তবে এটি কঠিন করে তুলবে, খুব আস্তে এবং যন্ত্রনাদায়ক ঋজঃচক্র হতে পারে।

ছোট ছিদ্র স্বতীচ্ছদে Tampon (ঋজঃস্রাবের রক্ত চুষে নেবার জন্য আঙুলের মত দেখতে একপ্রকার প্যাড – যা ঋতুকালীন যৌনাঙ্গে পুরে রাখা যায়) ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়না। যদিও কেউ ঠিক মত খালি Tampon ঢুকাতে পারে , অতপরঃ এটি পুরে গেলে তাদের জন্য বাহির করা খুব কঠিন হয়ে পড়ে।
যেসকল নারীর ছোট ছিদ্র স্বতীচ্ছদ সমস্যা আছে তাদের স্বতীচ্ছদের ছিদ্র ছোট হবার কারনে রক্ত প্রবাহ খুব আস্তে আস্তে হয়। তাই তাদের দীর্ঘ সময় ঋজঃস্রাব হয়ে থাকে। অনেক সময় কিশোরী মেয়েরা অনুমানও করতে পারেনা তাদের ছোট ছিদ্র স্বতীচ্ছদ আছে। ছোট্র একটি অস্ত্রপ্রচারের সাহায্যে স্বাভাবিক আকারের ছিদ্র তৈরি করার মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে পরিত্রান পাওয়া যায়।

৩. দুই ছিদ্র যুক্ত স্বতীচ্ছদ:

দুই ছিদ্র যুক্ত স্বতীচ্ছদ
যে স্বতীচ্ছদের স্বাভাবিক ছিদ্রের মাঝে অন্য একটি স্তর পরিলক্ষিত হয় তাকে দুই ছিদ্র যুক্ত স্বতীচ্ছদ বলে, যার ফলে একটির বদলে দুইটি ছোট ছোট ছিদ্র সৃষ্টি হয়। এটি স্বতীচ্ছদের উপরোল্লিখিত সমস্যার তুলনায় খুবই কাদাচিৎ (কম মাত্রায়) দেখা যায়।

এমনকি এ সমস্যা ২০০০ হাজার নারীর মধ্যে মাত্র একজনের দেখা যেতে পারে। ছিদ্রহীন(১) স্বতীচ্ছদের মত ছোট্র একটি অস্ত্রপ্রচারের মাধমে এ সমস্যা থেকে নিস্তার পাওয়া সম্ভব।

এই অস্ত্রপ্রচারে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মত সময় লাগে। এবং একই দিন হাসপাতাল ছেড়ে ঘরে চলে আসতে পারে। ২/১ দিনের মাথায় ওই অঞ্চল স্বাভাবিক হয়ে যায়।

কীভাবে বুঝবেন আপনার স্বতীচ্ছদ ফেটে গেছে কিনা :

• একজন ডাক্তারই সঠিকভাবে বলতে পারবেন আপনার স্বতীচ্ছদ ফেটে গেছে কিনা। যাইহোক, কিছু লক্ষণ থেকে আপনি অনুমান করতে পারেন স্বতীচ্ছদ সত্যিকারেই ফেটে গেছে নাকি এখনো বিদ্যমনঃ

• দুই পা ফাঁক করে বসুন। এবার আঙুলের সাহায্যে ভগাঙ্কুরের ভাজ দুটিকে দুই দিকে সরিয়ে ধরুন এবং ছোট একটি আয়না যোনীর সামনে রেখে লক্ষ করুন রিং আকারের পাতলা একটি পর্দা দেখতে পান কিনা? যদি দেখা যায় তবে বুঝবেন আপনার স্বতীচ্ছদ এখনো ঠিক আছে।

• আপনি চাইলে আস্তে (জোরে চাপ না দিয়ে) আস্তে মধ্যমা আঙুল যোনীতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা করুন। যদি আঙুল স্বাভাবিক ভাবে ১ থেকে ১.৫ ইঞ্চির বেশি না ঢুকে এবং মনে হয় কিছু একটা জিনিস আপনার আঙুলকে পিছনের দিকে ঠেলে বাহির করে দিচ্ছে, তাহলে ধরে নিতে পারেন আপনার স্বতীচ্ছদ বিদ্যমান আছে।

• স্বতীচ্ছদ ছিড়ে যাবার সময় রক্তপাত হয় এবং সামান্য ব্যথা-যন্ত্রনা অনুভুত হয় এবং সে থেকে জানতে পারেন আপনার স্বতীচ্ছদ কবে ফেটেছিল।

নরীর স্বতীচ্ছদ শাররীক মিলন অথবা সাঁতার, শরীরচর্চা, খেলাধুলা ইত্যাদি থেকে ফেটে যেতে পারে। tampon ব্যবহারের ফলেও অনেক সময় স্বতীচ্ছদ ফেটে যায়। চিরে কিংবা ফেটে যাবার পর হাইমেনোপ্লাষ্টি দ্বারা স্বতীচ্ছদ পুনরায় মেরামত বা পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা সম্ভব।

হাইমেনোপ্লাষ্টি সাধারনত জাতিগত, সাংস্কৃতিক বা ধর্মীয় বিশ্বাসের কারনে করে থাকে যার মধ্যে “স্বতীচ্ছদ নারী স্বতীত্বের প্রমান” এমন গুরুত্বপুর্ন ধারনা কারন হিসেবে নিহিত থাকে। হাইমেনোপ্লাষ্টি দ্বারা ছিদ্রহীন স্বতীচ্ছদেরও অস্ত্রপ্রচার হয়ে থাকে।

স্বতীচ্ছদ সত্যিকার বিষয়গুলিঃ

• প্রতি ১০০০ হাজার মেয়ে শিশুর ১ জন স্বতীচ্ছদ ছাড়াই ভুমিষ্ঠ হয়।

• শতকরা ৪৪% নারীর-ই প্রথমবার মিলনে কোন প্রকার রক্তপাত হয়না।

• স্বতীচ্ছদ খেলাধুলা কিংবা অন্যকোন কারণে প্রাকৃতিকভাবেই ফেটে যেতে পারে।

• মাসিক ঋজঃস্রাবের সময় স্বতীচ্ছদে অবস্থিত ছিদ্র রক্ত প্রবাহকে স্বাভাবিক রাখতে প্রাকৃতিক ভাবেই বড় হয়ে যায়।

• Tampon (টেমপুন) ব্যবহারের ফলে স্বতীচ্ছদ ছিড়ে যেতে পারে।

• অনেক নারী যাদের ছোট কিংবা ইলাষ্টিক টাইপ স্বতীচ্ছদ থাকে তাদের কখনো স্বতীচ্ছদ ফাটে না। এমনকি সন্তান জন্ম দেবার পরও স্বতীচ্ছদ অক্ষত থাকে।

• স্বতীচ্ছদ ফাটলেই রক্তক্ষরণ হবে – এটি ভুল ধারনা। রক্তক্ষরণ ছাড়াও স্বতীচ্ছদ চিরে যেতে পারে।


source:
2/19/2017 07:20:00 PM

সুখী জীবনের জন্য ২৫ টি টিপসঃ


১. প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন৷
২. নির্জন কোন স্থানে একাকী অন্তত ১০মিনিট কাটান ও নিজেকে নিয়ে ভাবুন৷
৩. ঘুম থেকে উঠেই প্রকৃতির নির্মল পরিবেশেথাকার চেষ্টা করুন। সারা দিনের করণীয় গুলো সম্পর্কে মনস্থির করুন।
৪. নির্ভরযোগ্য প্রাকৃতিক উপাদানে ঘরেতৈরি খাবার বেশি খাবেন আর প্রক্রিয়াজাতখাবার কম খাবেন।
৫. সবুজ চা এবং পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
৬. প্রতিদিন অন্তত ৩ জনের মুখে হাসি ফোটানোর চেষ্টা করুন।
৭. গালগপ্প, অতীতের স্মৃতি, বাজে চিন্তাকরে আপনার মূল্যবান সময় এবং শক্তি অপচয়করবেন না। ভাল কাজে সময় ও শক্তি ব্যয়করুন।
৮. সকালের নাস্তা রাজার মত, দুপুরের খাবার প্রজার মত এবং রাতের খাবার খাবেনভিক্ষুকের মত।
৯. জীবন সব সময় সমান যায় না, তবুও ভালকিছুর অপেক্ষা করতে শিখুন।১০. অন্যকে ঘৃনা করে সময় নষ্ট করার জন্যজীবন খুব ছোট, সকলকে ক্ষমা করে দিন সব কিছুর জন্য।
১১. কঠিন করে কোন বিষয় ভাববেন না। সকলবিষয়ের সহজ সমাধান চিন্তা করুন।
১২. সব তর্কে জিততে হবে এমন নয়, তবেমতামত হিসাবে মেনে নিতে পারেন আবারনাও মেনে নিতে পারেন।
১৩. আপনার অতীতকে শান্তভাবে চিন্তা করুন,ভূলগুলো শুধরে নিন। অতীতের জন্য বর্তমানকেনষ্ট করবেন না।
১৪. অন্যের জীবনের সাথে নিজের জীবনতুলনা করবেন না।
১৫. কেউ আপনার সুখের দায়িত্ব নিয়ে বসে নেই। আপনার কাজই আপনাকে সুখ এনে দেবে।
১৬. প্রতি ৫ বছরমেয়াদী পরিকল্পনা করুনএবং ওই সময়ের মধ্যেই তা বাস্তবায়ন করুন।
১৭. গরীবকে সাহায্য করুন। দাতা হোন,গ্রহীতা নয়।
১৮. অন্য লোকে আপনাকে কি ভাবছে তা নিয়ে মাথা ঘামানোর দরকার নেই বরং অাপনিঅাপনাকে কি ভাবছেন সেটা মুল্যায়ন করুন ওসঠিক কাজটি করুন।
১৯. কষ্ট পুষে রাখবেন না। কারণ সময়েরস্রোতে সব কষ্ট ভেসে যায় তাই কষ্টেরব্যাপারে খোলামেলা অালাপ করুন ও ঘনিষ্টদের সাথে শেয়ার করুন।২০. মনে রাখবেন সময় যতই ভাল বা খারাপহোক তা বদলাবেই।২১. অসুস্থ হলে আপনার ব্যবসা বা চাকুরী অন্যকেউ দেখভাল করবে না। করবে বন্ধু কিংবানিকটাত্মীয়রা, তাদের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখুন।
২২. ফেইসবুক অনেক সময় নষ্ট করে।পোষ্টটি পড়তে পড়তেই অনেক খানি সময় নষ্টকরেছেন। ফেইসবুকে আপনার সময় নির্দিষ্টকরুন।কতক্ষণ সময় থাকবেন এখানে।
২৩. প্রতি রাত ঘুমানোর আগে আপনার জীবনেরজন্য বাবা মাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিন।
২৪. মনে রাখুন জীবনের কোন কোন ভুলের জন্যআপনি ক্ষমা পেয়েছেন। সেসব ভুল আর যেন নাহয় তার জন্য সতর্ক থাকুন।
২৫. আপনার বন্ধুদেরও তথ্যগুলো জানান, যেনতারাও আপনার ভাল দিকগুলো সম্পর্কে জানেনএবং আপনাকে আপনার মত করে চলতে দেয়।
আপনারা লাইক ও শেয়ার না করলে তথ্যদেয়ার আগ্রহ থাকে না।
তাই নিয়মিত লাইকও শেয়ার করুন৷
#লেখকঃ ডাঃ মোঃ মনির হোসাইন
ফার্মাসিস্ট(,ডি, এ,এম, এস)(ডি, ইউ, এম,এস)(ডি, এম, এস) জেনারেল ফিজিসিয়ান এ,এইস, এম,
স্বাস্হ্য বিষয়ক লেখক,গবেষক ও পরামর্শক।

source:
2/19/2017 07:18:00 PM

একজিমা হলে কী করবেন?


যাঁদের একজিমা বা চর্মরোগ আছে, তাঁদের জন্য সময়টা খারাপ। এই রোগীর ত্বক এমনিতেই শুষ্ক ও খসখসে থাকে, শীতের শুষ্ক আবহাওয়ায় তা আরও প্রকট হয়। চুলকানি থাকে প্রচণ্ড, আর নখ দিয়ে চুলকালে অবস্থা আরও খারাপ হয়। অনেক সময় সংক্রমণও হয়ে যায়। ধুলাবালু, ঠান্ডা ও শুষ্ক বাতাস, অনেক সময় ডিটারজেন্ট বা সাবান—এসব জিনিস ত্বকের সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে দেয়। ফলে চুলকানি ও ফুসকুড়ি—দুটোই বাড়ে।
একজিমা রোগীদের ত্বককে আর্দ্র রাখতে হবে। গোসলে বেশি গরম পানি ব্যবহার করবেন না, বেশি বেশি সাবান বা শ্যাম্পুও নয়। গোসলের পর অতিরিক্ত ঘষাঘষি করে না শুকিয়ে তোয়ালে বা নরম কাপড় দিয়ে পানি সরিয়ে নিন ও আর্দ্র অবস্থাতেই ময়েশ্চারাইজিং লোশন বা তেল মেখে নিন। পুরু ময়েশ্চার যা দীর্ঘক্ষণ আর্দ্রতা ধরে রাখে, সেটাই ভালো। যেসব ক্রিম বা লোশনে বাড়তি সুগন্ধি বা রাসায়নিক উপাদান নেই, সেগুলোই বেছে নিন।
চুলকানি কমানোর জন্য অ্যান্টি-হিস্টামিন খেতে পারেন। এরপরও যাঁদের ভীষণ চুলকানি হয়, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কিছু স্টেরয়েড মলম ব্যবহার করতে পারেন। ময়েশ্চারাইজিং লোশন ও এই স্টেরয়েড ক্রিম একই জায়গায় একই সঙ্গে ব্যবহার করা যাবে না।
সমস্যা আরও বেশি প্রকট হলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ইমিউন মডুলেটর ওষুধ ব্যবহার করা যায়। একজিমা কখনো পুরোপুরি সারবে না। তবে একে নিয়ন্ত্রণে রেখে আপনি ভালো থাকতে পারবেন।

ডা. তাহমিনা আক্তার
চর্ম বিভাগ, বারডেম হাসপাতাল

জীবনযাপন বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
শীতে চোখ ভালো রাখবেন যেভাবে
শীতে চোখ ভালো রাখবেন যেভাবে
শীতের সময় ত্বক আর চুলের যত্নে অনেকেই তৎপর থাকেন। শীতের সময় ত্বক আর চুলের পাশাপাশি চোখের জন্য বাড়তি যত্ন নেওয়া দরকার।
প্রশ্নোত্তর
প্রশ্ন: কী ধরনের খাবার খেলে হাড় ভালো থাকবে?উত্তর: হাড় সুস্থ রাখার জন্য ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি-সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া
আপনার রাশিফল
আপনার রাশিফল
আজ ১২ ডিসেম্বর। এই তারিখে জন্মগ্রহণ করায় পাশ্চাত্যমতে আপনি ধনু রাশির জাতক বা জাতিকা। আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সংখ্যা
শীতে যা খেলে পাবেন ঝকমকে মুখ
শীতে যা খেলে পাবেন ঝকমকে মুখ
শীতকালে অনেকের মুখের ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। ত্বক সতেজ করতে অনেকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। তবে ত্বকে সজীবতার জন্য
হৃদ্‌রোগ এড়াতে ‘সিম্পল সেভেন’
হৃদ্‌রোগ এড়াতে ‘সিম্পল সেভেন’
দৈনন্দিন জীবনে শুধু সাতটি সহজ বিষয় রপ্ত করতে পারলেই ২০২০ সাল নাগাদ হৃদ্‌রোগজনিত মৃত্যু ২০ শতাংশ কমে যাবে। আমেরিকান
পাঠকের মন্তব্য (০)
মন্তব্য করতে লগইন করুন

প্রচ্ছদ
আজকের পত্রিকা
খেলা
বিনোদন
মতামত
বাংলাদেশ
আন্তর্জাতিক
অর্থনীতি
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
দূর পরবাস
জীবনযাপন
শিক্ষা
আমরা
শিল্প ও সাহিত্য
বিশেষ সংখ্যা
পাঁচমিশালি
২২২১
ফিচার
ছবি
ভিডিও
ডাউনলোড প্রথম আলো অ্যাপ
ডেস্কটপ সাইট দেখুন
সম্পাদক ও প্রকাশক: মতিউর রহমান
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত । প্রথম আলো ১৯৯৮ - ২০১৬
2/19/2017 07:14:00 PM

জেনে নিন প্রাণবন্ত ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি খাবারের নাম

শীতকালে অনেকের মুখের ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। ত্বক সতেজ করতে অনেকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। তবে ত্বকে সজীবতার জন্য ভেতর থেকে শক্তি প্রয়োজন। শীতের মৌসুমে কিছু খাবার আছে, যা খেলে ত্বক ঝকমকে হয়ে উঠবে। জেনে নিন প্রাণবন্ত ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় কয়েকটি খাবারের নাম।
কমলালেবু: শীতকালে লেবুজাতীয় ফল ত্বকের জন্য দারুণ কার্যকর। এর মধ্যে কমলালেবু মুখের ত্বকের জন্য বেশি উপকারী। এতে প্রচুর ভিটামিন সি আছে। ভিটামিন সি ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে।
গাজর: সুন্দর ত্বকের জন্যও গাজর খেতে পারেন। এটি আপনার ত্বককে ভেতর থেকে সুন্দর করে তুলতে সাহায্য করবে। এর ভিটামিন এ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের রোদে পোড়া ভাব দূর করবে। সেই সঙ্গে ভিটামিন এ ত্বকের অযাচিত ভাঁজ পড়া, কালো দাগ দূর করে।
অ্যাভোক্যাডো: প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই থাকায় অ্যাভোক্যাডো আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।
তৈলাক্ত মাছ: স্যামন, টুনা, সার্ডিনের মতো সামুদ্রিক মাছে প্রচুর পরিমানে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট আছে। রুক্ষ, শুষ্ক ত্বকে উজ্জ্বলতা আনতে এটি সাহায্য করে।
অলিভ ওয়েল: প্রতিদিন ২ চা চামচ পরিমাণ অলিভ ওয়েল গ্রহণ করলে ৩১ শতাংশ ক্ষেত্রে ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা কমে। অলিভ ওয়েলে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বককে সজীব রাখে।
টমেটো: ত্বকের যত্নে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান টমেটো। যারা প্রতিদিন পাঁচ চা চামচ পরিমাণ টমেটো স্যুপ খায় এবং সঙ্গে এক চামচ করে অলিভ ওয়েল পান করে তাদের ত্বক অন্যদের তুলনায় বেশি সজীব থাকে।
গ্রিন টি: গ্রিন টি খুবই উপকারী। ঠান্ডা লাগার হাত থেকেও আমাদের রক্ষা করে গ্রিন টি। যারা দৈনিক গ্রিন টি পান করেন তাদের ত্বক বেশি মসৃণ ও নমনীয় হয়। এ ছাড়াও সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা পায়। গ্রিন টিতে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বকে রক্তের প্রবাহ বাড়াতে সাহায্য করে এবং ত্বক সুস্থ রাখে।
#লেখকঃ ডাঃ মোঃ মনির হোসাইন
ফার্মাসিস্ট(,ডি, এ,এম, এস)(ডি, ইউ, এম,এস)(ডি, এম, এস) জেনারেল ফিজিসিয়ান এ,এইস, এম,
স্বাস্হ্য বিষয়ক লেখক, ভেষজ গবেষক ও পরামর্শক।

source:
2/19/2017 07:11:00 PM

জলপাই এর নানা গুনাগুন

বাজারে উঠেছে জিবে জল আনা জলপাই। সাধারণত ডালের সঙ্গে কিংবা আচার করেই জলপাই খায় সবাই। কিন্তু কাঁচা জলপাইয়ের পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। প্রতিদিন জলপাই খাওয়ার অভ্যাস করলে আপনার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়বে।
জলপাইয়ের খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ। এই আঁশ নিয়মিত খাবার হজমে সাহায্য করে। পাশাপাশি পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্ত, বৃহদন্ত্র ও কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এই ফল। গবেষণায় দেখা গেছে, এর তেলও খুব স্বাস্থ্যকর।
জলপাইয়ের পুষ্টিগুণ: প্রতি ১০০ গ্রাম জলপাইয়ে খাদ্যশক্তি ৭০ কিলোক্যালরি, ৯ দশমিক ৭ শর্করা, ৫৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন-সি।
আসুন, জেনে নেওয়া যাক জলপাইয়ের কিছু উপকারিতা।
হৃদ্যন্ত্রের যত্নে: যখন কোনো মানুষের রক্তে ক্ষতিকর মুক্ত কণিকা (ফ্রি র্যা ডিকেল) ও কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায় তখন হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেশি থাকে। জলপাইয়ের তেল হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়। জলপাইয়ের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ফলে কমে যায় হৃদ্রোগের ঝুঁকি।
ক্যানসার প্রতিরোধে: কালো জলপাই ভিটামিন-ই–এর বড় উৎস। যা ফ্রি র্যা ডিকেল ধ্বংস করে। ফলে শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। জলপাইয়ের ভিটামিন-ই কোষের অস্বাভাবিক গঠনে বাধা দেয়। ফলে ক্যানসারের ঝুঁকি কমে।
ত্বক ও চুলের যত্নে: কালো জলপাইয়ের তেলে রয়েছে ফ্যাটি অ্যাসিড ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বক ও চুলের যত্নে কাজ করে। জলপাইয়ের তেল চুলের গোড়ায় লাগালে চুলের গোড়া মজবুত হয়। এতে চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যা দূর হয়। জলপাইয়ের ভিটামিন-ই ত্বকে মসৃণ ভাব আনে। এ ছাড়া ত্বকের ক্যানসারের হাত থেকেও বাঁচায় জলপাই। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির কারণে ত্বকের যে ক্ষতি হয় তা–ও রোধ করে জলপাই।
হাড়ের ক্ষয়রোধ করে: জলপাইয়ের মনো স্যাচুরেটেড চর্বিতে থাকে প্রদাহবিরোধী উপাদান। বয়সের কারণে অনেকেরই হাড়ের ক্ষয় হয়। হাড়ের ক্ষয়রোধ করে জলপাই তেল।
পরিপাকক্রিয়ায় সাহায্য করে: নিয়মিত জলপাই খেলে গ্যাস্ট্রিক ও আলসার কম হয়। বিপাকক্রিয়া ঠিকভাবে হয়।
লোহার ঘাটতি মেটায়: কালো জলপাই লৌহের বড় উৎস। রক্তের লোহিত কণিকা অক্সিজেন পরিবহন করে। কিন্তু শরীরে লৌহের অভাব হলে অক্সিজেনের অভাব দেখা দেয়। ফলে শরীর হয়ে পড়ে দুর্বল। লৌহ শরীরের এনজাইম চাঙা রাখে।
চোখের যত্নে: জলপাইয়ে ভিটামিন-এ পাওয়া যায়। ভিটামিন-এ চোখের জন্য ভালো। যাদের চোখ আলো ও অন্ধকারে সংবেদনশীল তাদের জন্য ওষুধের কাজ করে জলপাই। এ ছাড়া জীবাণুর আক্রমণ, চোখ ওঠা, চোখের পাতায় ইনফেকশনজনিত সমস্যা দূর করে এটি।
পিত্তথলিতে পাথর জমতে বাধা দেয়: নিয়মিত জলপাই খেলে পিত্তথলির পিত্তরস ঠিকভাবে কাজ করে। পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার প্রবণতা কমে যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: জলপাই প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। সর্দি, জ্বর ইত্যাদি দূরে থাকে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে: জলপাই রক্তের চিনি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ফলে ডায়াবেটিসও নিয়ন্ত্রণে থাকে।



source:
2/19/2017 07:10:00 PM

অনেক ধরণের গুজব বা কুসংস্কার আমাদের সমাজে প্রচলিত

১. ভুলঃ কোমর ব্যথা মানে কিডনি রোগ!
নির্ভুলঃ কিডনি রোগে প্রস্রাব কমে যায়, খাওয়ার রুচি কমে যায়, বমি বমি লাগে, মুখ ফুলে যায়!
.
২. ভুলঃ ঘন ঘন প্রস্রাব মানেই ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ!!
নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হলে প্রথম অনুভূতি হল- এতো খেলাম, তবুও কেন শক্তি পাইনা, এছাড়া ওজন কমে যায়, মুখে দুর্গন্ধ হয়, ঘা শুকাতে চায়না!
.
৩. ভুলঃ ঘাড়ে ব্যথা মানেই প্রেসার!
নির্ভুলঃ প্রেসার বাড়লে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন উপসর্গ পাওয়া যায় না! একটু অস্বস্তিকর অনুভুতি হয় মাত্র।
.
৪. ভুলঃ বুকের বামে ব্যথা মানে হার্টের রোগ!
নির্ভুলঃ হার্টের রোগে সাধারণত বুকে ব্যথা হয় না। হলেও বামে নয়তো বুকের মাঝখানে ব্যথা হয়... হার্টের সমস্যায় সাধারণত বুকের মাঝখানে চাপ চাপ অনুভূতি হয়, মনে হয় বুকের মাঝখানটা যেন কেউ শক্ত করে ধরে আছে!!
.
৫. ভুলঃ মিষ্টি খেলেই ডায়াবেটিস হয়।
নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হরমোনাল অসুখ। অগ্ন্যাশয় ঠিকমত কাজ না করলে ডায়াবেটিস হয়। তাই মিষ্টি খাওয়ার সাথে এই রোগ হবার সম্পর্ক নেই। কিন্তু ডায়াবেটিস হয়ে গেলে মিষ্টি খেতে হয় না।
.
৬. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে বেশি পানি খেলে পায়ে পানি আসে।
নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে প্রোটিন কম খেয়ে, কার্বোহাইড্রেট বেশি খেলে পায়ে পানি আসে। তাই প্রোটিন বেশি বেশি খেতে হয়।
.
৭. ভুলঃ এক্সক্লুসিভ ব্রেস্ট ফিডিং করাকালীন বেবির (৬মাসের আগে পানিও খাওয়ানো যায় না একারণে) ডায়রিয়া হলে, মা স্যালাইন খেলেই বেবিরও চাহিদা পূরণ হয়ে যায়।
নির্ভুলঃ মা খেলেই বাচ্চার চাহিদা পূরণ হয় না... বেবিকেও স্যালাইন খাওয়াতে হয়।
.
৮. ভুলঃ দাঁত তুললে চোখের আর ব্রেইনের ক্ষতি হয়।
নির্ভুলঃ দাঁত তোলার সাথে চোখের আর ব্রেইনের কোনো সম্পর্ক নেই। দাঁত, চোখ, মাথার নার্ভ সাপ্লাই সম্পূর্ণ আলাদা।
.
৯. ভুলঃ মাস্টারবেশন করলে চোখের জ্যোতি কমে যায়!
নির্ভুলঃ ভিটামিন এ জাতীয় খাবার না খেলে চোখের জ্যোতি কমে যায়।
.
১০. টক/ ডিম/ দুধ খেলে ঘা দেরীতে শুকায়।
নির্ভুলঃ টক/ ডিমের সাদা অংশ/ দুধ খেলে ঘা তাড়াতাড়ি শুকায়।
.
১১. ভুলঃ অস্বাভাবিক আচরন, ভাংচুর, পাগলামি মানেই জ্বিন ভুতে ধরা!!!
নির্ভুলঃ এটা বাইপোলার ডিসঅর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া, হ্যালুসিনেশন।
.
১২. ভুলঃ তালু কাটা, এক চোখ, কপালে চোখ, বাঘের মত ডোরাকাটা দাগ নিয়ে জন্ম গ্রহন করা বাচ্চা কিয়ামতের আলামত, আল্লাহর গজব, বাঘের বাচ্চা।
নির্ভুলঃ মানুষের পেট থেকে বাঘের বাচ্চা হয় না আর কিয়ামতের আলামত বা গজব বাচ্চাদের উপর আসে না। এসব জিনগত রোগ বা জন্মগত রোগ।
.
১৩. ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম এসব খেলে বাচ্চা বড় হয়ে যায়। তাই গাইনী ডাক্তার সিজার করার জন্য এগুলা প্রেসক্রাইব করে....
নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম না খেলে গর্ভস্থ বেবির নিউরাল টিউব ডিফেক্ট হয়।
.
১৪. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে সাদাস্রাব হলে ফ্লুইড কমে যায়।
নির্ভুলঃ White discharge এবং Amniotic fluid সম্পূর্ণ আলাদা দুটো ফ্লুইড.. একটার সাথে আর একটার কোনো সম্পর্ক নেই।
.
১৫. বাচ্চা না হওয়া মানেই বন্ধ্যা নারী।
নির্ভুলঃ বন্ধ্যা, নারী এবং পুরুষ উভয়ই হতে পারে।।
____________________
এ ধরণের আরো অনেক ধরণের গুজব বা কুসংস্কার আমাদের সমাজে প্রচলিত, যেগুলোর কোনো ভিত্তি বা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই।
2/19/2017 07:07:00 PM

ইনশাল্লাহ অনেক কিছু জানতে পারবেন

# ইনশাল্লাহ অনেক কিছু জানতে পারবেন।
:
( ৭৮৬ - ৮০৯খ্রি. ) বাহলুল নামে এক পাগল ছিল ।
যে অধিকাংশ সময় কবরস্থানে কাটাতো ।
কবরস্থানে থাকা অবস্থায় একদিন বাদশাহ হারুনুর
রশীদ
তার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন.....
বাদশাহ তাকে ডাক দিলেন: বাহলুল ! ওই পাগল !
তোর কি আর জ্ঞান ফিরবে না ?
বাহলুল বাদশাহর এ কথা শুনে নাচতে নাচতে গাছের
উপরের ডালে চড়লেন এবং
সেখান থেকে ডাক দিল: হারুন ! ওই পাগল ! তোর
কি কোনদিন জ্ঞান ফিরবে না ?
বাদশাহ গাছের নিচে এসে বাহলুলকে বললেন, আমি
পাগল নাকি তুই, যে সারা দিন কবরস্থানে বসে
থাকে ? বাহলুল বলল, আমিই বুদ্ধিমান ।
বাদশাহ: কীভাবে?
বাহলুল রাজপ্রাসাদের দিকে ইঙ্গিত দিয়ে বললেন:
আমি জানি এই রঙ্গীলা দালান ক্ষণিকের
আবাসস্থল, এবং এটি (কবরস্থান) স্থায়ী নিবাস;
এজন্য আমি মরার পূর্বেই এখানে বসবাস শুরু
করেছি । অথচ তুই গ্রহণ করেছিস ঐ রঙ্গশালাকে
আর এই স্থায়ীনিবাসকে (কবর) এড়িয়ে চলছিস ।
রাজপ্রসাদ থেকে এখানে আসাকে অপছন্দ
করছিস !
যদিও তুই জানিস এটাই তোর শেষ গন্তব্য ।
এবার বল, আমাদের মধ্যে কে পাগল ?
বাহলুলের মুখে এ কথা শোনার পর বাদশাহর অন্তর
কেঁপে উঠল, তিনি কেঁদে ফেললেন। তাঁর দাড়ি ভিজে
গেল ।
তিনি বললেন: আল্লাহ'র কসম ! তুমিই সত্যবাদী ।
আমাকে আরও কিছু উপদেশ দাও !
বাহলুল: তোমার উপদেশের জন্য আল্লাহর
কিতাবই যথেষ্ট ।
তাকে যথার্থভাবে আকড়ে ধর ।
বাদশাহ: তোমার কোন কিছুর অভাব থাকলে আমাকে
বল, আমি তা পূরণ করব ।
বাহলুল: হ্যা, আমার তিনটি অভাব আছে, এগুলো
যদি তুমি পূরণ করতে পার তবে সারা জীবন তোমার
কৃতজ্ঞতা স্বীকার করব ।
বাদশাহ: তুমি নিঃসঙ্কচে চাইতে পার ।
বাহলুল: মরণের সময় হলে আমার আয়ূ বৃদ্ধি করতে
হবে ।
বাদশাহ: আমার পক্ষে সম্ভব নয় ।
বাহলুল: আমাকে মৃত্যুর ফেরেশতা থেকে রক্ষা
করতে হবে ।
বাদশাহ: আমার পক্ষে সম্ভব নয় ।
বাহলুল: আমাকে জান্নাতে স্থান করে দিতে হবে
এবং
জাহান্নাম থেকে আমাকে দূরে রাখতে হবে ।
বাদশাহ: আমার পক্ষে সম্ভব নয় ।
বাহলুল: তবে জেন রাখ, তুমি বাদশাহ নও বরং তুমি
অন্য কারও অধীনস্থ ।
অতএব তোমার কাছে আমার কোন চাওয়া বা
প্রার্থনা নেই ।
"প্রত্যেক প্রাণীকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে
হবে..."
[ সূরা আল-ইমরান, আয়াত - ১৮৫ ]
______আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে আমল করার
2/19/2017 07:04:00 PM

চারটি জিনিস যা মানুষের মুখের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি করে--




 চারটি জিনিস যা মানুষের মুখের সৌন্দর্য্য
বৃদ্ধি করে---
১।ধার্মিকতা /ধর্মানুরাগ /কর্তব্যনিষ্ঠা,
২।বিশ্বস্ততা,
৩।মহত্ত্ব /দয়াশীলতা,
৪।অন্যর প্রতি সহায়ক হওয়া ।
.
চারটি জিনিস যা মানুষের মুখকে শুকনো দেখায়
এবং মুখের সুশ্রী কেড়ে নেয় ---
১।মিথ্যাবাদিতা,
২।বেহায়া /লজ্জাহীনতা,
৩।অযথা বিতর্কে জড়ানো,
৪।ব্যভিচার করা ।

#লেখকঃ ডাঃ মোঃ মনির হোসাইন
ফার্মাসিস্ট(,ডি, এ,এম, এস)(ডি, ইউ, এম,এস)(ডি, এম, এস) জেনারেল ফিজিসিয়ান এ,এইস, এম,
স্বাস্হ্য বিষয়ক লেখক,গবেষক ও পরামর্শক।

#আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলেঅবশ্যই #কমেন্ট করে জানাবেন।আর LIKE অথবা #কমেন্ট যদি #না দেন তাহলে #facebook
অথোরিটি পরবর্তী পোস্ট আপনাদের কাছে পৌসাবেন না, এইটা facebook ই ভালো জানে,

#আর আলহামদুলিল্লাহ আমরা সততার সাথে পাশেন্টদের সাথে ড্রীল করি তাই আমাদের allways #ক্লায়েন্ট থাকে facebook এ add দিয়ে ক্লায়েন্ট ডাকার প্রয়োজন নাই,শুধু আপনারা যারা আয়ুর্বেদ,ইউনানী ও বোনাজি ঔষুধ খেতে চান,তার পর টিভি ও ডিশে ভুয়া

বানানো এড দেখে ঝাপায়া পরেন ও রাস্তার পাশে বিভিন্ন দেয়ালে পোস্টের দেখে ৭ দিনে ভালো কইরা দিবে।এই পোস্টার যারা দেয় তারা বাটপার ও সাগল আর যারা ঐ পোস্টার দেখে যান তারা পাগল ,তার পর ধরা খেয়ে বলেন হারবাল ভুয়া শুধু তাদের বলসি একটু সচেতন হন তাহলে আপনারা ও ঠকবেন না ও আয়ুর্বেদ ও বনাজি ঔষুধ এর কোনো বদনাম হবে না,
#শুধু খালি এই আয়ুর্বাদিক ও ইউনানী ও হারবাল এর নামে কিসু অসাধু ও স্বল্প শিক্ষিত লোক যাদের দিনে আনে দিনে খায় ও গ্রামথেকে ঢাকায় এসে কিসুদিন গার্মেন্চ অথবা small কোনো চাকরী করসে অথবা মর্ডান হারবাল কোম্পানির ১৫ দিন এর একটা যুব উন্নয়ন এর কোর্স করসে,
ঐ সাটিভিকেট নিয়ে বলসে আমি ডঃ / কবিরাজ,। মর্ডান কোম্পানী শুধু খুচরা বিক্রি করার জন্য ১৫ দিন এর যুবউন্নন এর সাটিভিকেট দিসে ,(এইটা তো মর্ডান এর কোনো দোষনা) আর ওরা ঐটা দিয়া সে ডাক্তার হয়ে গেসে,কিসু না করতে পেরে হারবাল এর নাম দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় বইসা যায়,আর খালি হারবাল হারবাল করে,

#আর ঐধরণের প্রতিষ্ঠানে গিয়ে কোনো ঔষুধ পাবেন না দেখবেন খালি শেলফে একটা একটা কইরা বোতল সাজায়া রাখসে , আর পেসেন্টদের ইস্পিসাল ঔষুধ বইলা ঔষুধ এর লেবেল খুলে ২০০ টাকার ঔষুধ 2000 টাকা বেচে, এইগুলার রিয়াল কোনো সাটিফিকেট, নাই নয়তো কোনো নিম্ন ফ্যামিলি থাকে আশসে,কিসুদিন গার্মেন্স এ চাকরি ও করসে,#হাতের লেখা সুন্দর দিয়া চালায় নিতাসে, তাই মানুষের পকেট কাইটা কীভাবে বড়লোক হবে।
আর আপনাদের অনুরোধ টিভি তে ডিশ লাইনে কোনো বানানো চকচকে add দেখে ঔষুধ খাবেন না,নায়ক নায়িকা দের এড সব ভুয়া,নায়ক নায়িকা সবসময় মিথ্যা,সব টাকার খেলা,যেখান থেকে ই ঔষুধ খাবেন তা নিজ চোখে দেখে তারপর যদি অরজিনাল মনে হয় ।তখন ঔষুধ কিনবেন।

আর আমাদের প্রতিষ্ঠান এ আমরা কখনো এড করিনাই চিন্তা করসি আমাদের একজন পেশেন্ট ভালো হবে ,সে আরেক জনের কাছে তার সুষ্টতার কথা বলবে ,তখন শুইনা অন্য একজন আমাদের মেডিকেল এ আসবে ।তাই, মানুষ দিন দিন প্রতারিত হইতেসে তাই আমার এই সাবধানতা,শুধু আপনাদেরকে সচেতন করার জন্য এতো কথা লেখলাম ,আর কোনো

source:
2/19/2017 07:01:00 PM

দারুণ সুন্দর ত্বক চান? ক্ষতিকর ৯ কাজ বাদ দিন

দারুণ সুন্দর ত্বক চান? ক্ষতিকর ৯ কাজ বাদ দিন
সুন্দর ত্বকের জন্য অনেকেই নানা ধরনের প্রসাধনী ও মূল্যবান সামগ্রী ব্যবহার করেন। যদিও কিছু ভুলের জন্য ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়।
এ লেখায় দেওয়া হলো ১০টি কাজ, যা ত্বকের ক্ষতি করে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ব্রাইট সাইড।
১. পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব
পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট হয়। ঘুমের অভাবে চেহারায় যে ছাপ পড়ে তা মানুষের মুখ ও চোখ দেখলেই বোঝা যায়। আর তাই ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষা করতে প্রতিদিন কমপক্ষে সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
২. অলস জীবনযাপন
আপনি যদি আলসেমিপূর্ণ জীবনযাপন করেন তাহলে ত্বকের ওপর নানা বিরূপ প্রতিক্রিয়া পড়ে। এ ক্ষেত্রে ত্বকে অকালেই বলিরেখা পড়ে এবং ত্বক বুড়িয়ে যায়। তবে আপনি যদি প্রতিদিন অন্তত আধ ঘণ্টা জোরে হাঁটেন বা শারীরিক অনুশীলন করেন তাহলে এ সমস্যা থেকে মুক্ত থাকবেন।
৩. মানসিক চাপে থাকা
মানসিক চাপের প্রভাব আপনার ত্বকে পড়বেই। আর আপনি যদি প্রতিদিন চাপের মধ্যে থাকেন তাহলে ত্বকের সৌন্দর্যও সহজেই নষ্ট হয়ে যাবে।
৪. মেকআপসহ ঘুম
ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে অনেকেরই মেকআপের প্রয়োজন হয়। যদিও এ মেকআপ প্রয়োজন শেষে ভালোভাবে উঠিয়ে দিতে হবে। অন্যথায় তা আপনার সৌন্দর্য স্থায়ীভাবে নষ্ট করবে।
৫. অতিরিক্ত সূর্যতাপ
আপনি যদি অতিরিক্ত সময় সূর্যতাপে থাকেন তাহলে ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট হবে। এ ক্ষেত্রে সমাধান হলো সূর্যতাপ এড়িয়ে চলা ও সূর্যতাপে ছাতা কিংবা সানস্ক্রিন ব্যবহার করা।
৬. ত্বকের অযত্ন
ত্বকের যত্ন করারও প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। শীতকালে ত্বকের রুক্ষতা রোধ করতে প্রয়োজনীয় ময়েশ্চারাইজার ও ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। অন্যথায় ত্বক অকালেই বুড়িয়ে যেতে পারে।
৭. কোমল পানীয় পান
অনেকেরই বাড়তি কোমল পানীয় পান করা অভ্যাস রয়েছে। আর এ অভ্যাসের কারণে ত্বকের সৌন্দর্যও নষ্ট হয়। তাই সুন্দর ত্বকের জন্য কোমল পানীয় বাদ দিতে হবে।
৮. স্বাস্থ্যসম্মত খাবার না খাওয়া
পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার ত্বকের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আপনি যদি স্বাস্থ্যসম্মত তাজা ফলমূল না খান তাহলে ত্বকের ক্ষতি হবে। সুন্দর ত্বকের জন্য বাড়তি পানি পান করতে হবে। এ ছাড়া তেল-চর্বি ও মিষ্টিজাতীয় খাবারও এড়িয়ে চলতে হবে।
৯. ধূমপান
ধূমপানের কারণে ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট হয়। আর ধূমপান শুধু ফুসফুসের ওপরই নয়, সারা দেহের ওপরই প্রভাব বিস্তার করে।
#লেখকঃ ডাঃ মোঃ মনির হোসাইন
ফার্মাসিস্ট(,ডি, এ,এম, এস)(ডি, ইউ, এম,এস)(ডি, এম, এস) জেনারেল ফিজিসিয়ান এ,এইস, এম,
স্বাস্হ্য বিষয়ক লেখক,গবেষক ও পরামর্শক।

source:
2/19/2017 06:58:00 PM

আপনি কি বাচ্চা প্রসবের তিনটি ধাপ জানেন ?

আপনি কি প্রসবের তিনটি ধাপ জানেন

একটি দম্পতির কাছে সবচেয়ে সুখকর পর্ব হল গর্ভধারণ। গর্ভবতী মায়েরা প্রসবের দিন এগিয়ে আসার সময়কালে অতিরিক্ত আবেগময় ও হরমোনাল হয়ে পড়েন, এবং এটি একটি স্বাভাবিক অনুভূতি। স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের মতে, একটি পূর্ণ মেয়াদ শিশু প্রসব করতে নয়টি পূর্ণ মাস সময় লাগে। এই নয় মাস সন্তানসম্ভবা মা এবং পরিবার দুঃখ সুখে ভরা থাকে| তবে এটি বেদনাদায়ক হয়ে ওঠে যখন প্রসবের সময় ঘনিয়ে আসে। প্রসবের ধাপগুলি কয়েক দিনের মধ্যে ঘটতে পারে আবার কয়েক ঘন্টার মধ্যে, কিছু ভাগ্যবতী মহিলার ক্ষেত্রে কয়েক মিনিটের মধ্যেও ঘটতে পারে।

অধিকাংশ নারী যারা প্রাকৃতিকভাবে প্রসবে ইচ্ছুক হন, তাদের এই প্রসবের পর্যায়টি একটি ভয়ানক মুহূর্ত হয়ে ওঠে কিন্তু প্রক্রিয়া শেষে নবজাতকে কোলে নেওয়ার আনন্দটি বহুমূল্যের।

সিজারিয়ান ডেলিভারি বেদনাদায়ক নয় নরমাল ডেলিভারির থেকে, কারণ এতে প্রসবের প্রক্রিয়াটি ভিন্ন। সিজারিয়ান বিভাগে, গর্ভবতী মহিলাকে স্পাইনাল কর্ডে এনেস্থেসিয়ার ইনজেকশন দেওয়া হয়ে থাকে। এনেস্থেশিয়া শরীরের নিচের অংশ অবশ করে দেয়। শিশুকে তারপর অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে পনেরো মিনিটের মধ্যে প্রসব করানো হয়।

সন্তানসম্ভবা মহিলারা যারা স্বাভাবিক প্রসবের তিনটি পর্ব সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল নন, তারা এই নিবন্ধটি বিস্মৃতভাবে জেনে নিন। নিবন্ধটি প্রসবের লক্ষণ ও দৈর্ঘ্য সম্বন্ধে আপনাকে পরামর্শ দেবে।

প্রসবের লক্ষণ: যখন জরায়ুতে চাপ অনুভব হয়, শক্তির মাত্রার পরিবর্তন হয় এবং রক্তের স্রাব নিঃসরিত হয়, বুঝতে হবে শিশুর প্রসবের সময় হয়ে এসেছে। সংকোচনের সময়টি পর্যবেক্ষণে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। লেবার এবং ডেলিভারি তিনটি ভাগে বিভক্ত। গর্ভাবস্থায় প্রথম পর্যায়ের লেবারের ধাপ প্রথম পর্যায়ে জরায়ুর সম্পূর্ণ প্রসারণ ঘটে| প্রথম পর্যায়টি আবার তিনটি ভাগে বিভক্ত যেমন প্রাথমিক লেবার, সক্রিয় লেবার এবং পরিবর্তনকালীন লেবার।

প্রাথমিক লেবার - এটি সবচেয়ে বেদনাদায়ক পর্যায়। এই সময়ে সারভিক্সের তরলীকরণ এবং প্রসারণ হয়ে থাকে। জরায়ুর অন্তত তিন থেকে চার সেন্টিমিটার প্রসারণ হওয়া আবশ্যক। এই প্রাথমিক লেবারের পর্যায়টি, সপ্তাহখানেক, কিছু দিনের জন্য, এমনকি কয়েক ঘন্টার জন্য ঘটতে পারে।

সক্রিয় লেবার - এই পর্যায়ে সংকোচন এবং ব্যথা শক্তিশালী হয়ে ওঠে এবং জরায়ুর দশ সেন্টিমিটার প্রসারণ ঘটে। পরিবর্তনকালীন লেবার - এই সময়ে সংকোচন অনেক শক্তিশালী হয় এবং দুই থেকে তিন মিনিট ব্যবধানে ঘটে| ব্যথা এবং সংকোচন, প্রতিটি পর্যায়ের মধ্যে নব্বই সেকেন্ড পর্যন্ত স্থায়ী হয়। দাঁত নড়া সমস্যার তেরোটি ঘরোয়া প্রতিকার সেদ্ধ সবজি খাওয়ার দশটি উপকারিতা ওপরের ঠোঁটের লোম দূর করার ছয়টি ঘরোয়া প্রতিকার গর্ভাবস্থায় দ্বিতীয় পর্যায়ের লেবারের ধাপ এই ধাপটির জন্য মায়েরা সাগ্রহে অপেক্ষা করে থাকেন।

এই পর্যায়ে, জরায়ুর সম্পূর্ণরূপে প্রসারণ ঘটে এবং তখন শিশু গর্ভ থেকে বের হয়ে আসতে প্রস্তুত। এই পর্যায়ে মহিলাদের শান্ত এবং স্বচ্ছন্দ থাকতে হবে, এবং ব্যথা সহ্য করতে হবে (তার যোনিতে সামান্য জ্বালা ও অস্বস্তি অনুভব করতে পারেন যখন শিশুর মাথাটি বাইরে আসার জন্য প্রস্তুত হয়) গর্ভাবস্থায় তৃতীয় পর্যায়ের লেবারের ধাপ শিশুর প্রসবের পর, জরায়ু থেকে গর্ভের ফুলটি অপসারণ করা হয়ে থাকে| কেউ কেউ এই ধাপটিকে দ্বিতীয় শিশু বলে থাকে। এই পর্যায়ে, মহিলারা হালকা সংকোচনের মুখোমুখি হন। গর্ভের ফুলটি জরায়ুর প্রাচীর থেকে নিজেকে আলাদা করে নেয় এবং যোনি থেকে বেরিয়ে আসে। এটা তখন অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে কেটে ফেলা হয়।

লেখকঃ ডাঃ মোঃ মনির হোসাইন
ফার্মাসিস্ট(,ডি, এ,এম, এস)(ডি, ইউ, এম,এস)(ডি, এম, এস) জেনারেল ফিজিসিয়ান এ,এইস, এম,
স্বাস্হ্য বিষয়ক লেখক,গবেষক ও পরামর্শক।

source:
2/19/2017 06:56:00 PM

জিভ দেখে ডাক্তারের মতো রোগ ধরতে পারবেন আপনিও

জিভ দেখে ডাক্তারের মতো রোগ ধরতে পারবেন আপনিও!
অনলাইন ডেস্ক: শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ জিভ। প্রতিদিন জিভ পরিষ্কার রাখলে অনেক রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। প্রতি সকালে দাঁত মাজার সময়ই জিভ ভাল করে পরিষ্কার উচিত।
শরীর খারাপ হলে চিকিৎসকরা আগে রোগীর জিভটা দেখেন। তার রঙ ও আকার দেখে শারীরিক সমস্যার কথা জানেন। কয়েক শতাব্দী পুরনো এই পন্থা আসলে চীনাদের চিকিৎসা পদ্ধতির অঙ্গ ছিল। আপনারাও বাড়িতে বসেই শরীরে কোথায় সমস্যা তা জানতে পারেন নিজেদের জিভ দেখেই।
জিভের ওপর পাতলা সাদা আবরণ :জিভ মূলত আমাদের পরিপাকতন্ত্রের খবরাখবর জানায়। জিভের ওপর যদি পাতলা সাদা একটি আস্তরণ থাকে, তা হলে বুঝবেন হজমে কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্র ঠিকমতো কাজ করছে।
মোটা সাদা আস্তরণ :এটা শরীর খারাপের সংকেত। এটা হলে বুঝবেন শরীরে কোথাও চোট রয়েছে অথবা ভেতরে ভেতর শরীর খারাপ হচ্ছে। শরীরে কোনও একটি অংশ ঠিক মতো কাজ করছে না।
হলুদ আস্তরণ :মূলত জ্বর হলে জিভের ওপর হলুদ আস্তরণ পড়ে। দেহের তাপমাত্রা অনেক কারণে বাড়তে পারে। সেটা ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে, শরীরের কোনও অংশ ফুলে গিয়ে থাকতে পারে।
উপরিভাগে লাল চাকা-চাকা চামড়া উঠে যাওয়া: এর অর্থ শরীরে এনার্জি বলতে কিছুই অবশিষ্ট নেই। কোনও অ্যালার্জির কারণেও এমনটা হতে পারে। চর্মরোগ, র‌্যাশ প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে। সুস্থ শরীরে জিভের স্বাভাবিক রং হাল্কা গোলাপি। এর অর্থ আপনার শরীরে বিশেষ কোনও সমস্যা নেই। পরিপাকতন্ত্রও ঠিকমতো কাজ করছে।
এ বার দেখে নিন জিভের রং কী রকম হলে শরীরে কোথায় সমস্যা দেখা যায়।
ফ্যাকাশে : জিভের রং যদি ফ্যাকাশে হয়ে যায় বুঝতে হবে হজম ঠিক মতো হচ্ছে না। ভেতরে ভেতরে ঠান্ডা লেগে রয়েছে। এর সঙ্গে যদি জিভ বার বার শুকিয়ে যায়, তা হলে তা অ্যানিমিয়ার লক্ষণ হতে পারে। তার সঙ্গে ইনসমনিয়া, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া প্রভৃতি রোগের লক্ষণ হতে পারে।
উজ্জ্বল লাল রং : এ রকম রং দেখলে বুঝবেন শরীরে কোথাও ইনফেকশন রয়েছে। প্রথমে জিভের ডগার দিকটাই লাল থাকবে। পরে তা পুরো জিভে ছড়িয়ে পড়বে।
জিভের পাশে লাল রং : খুব মশলাযুক্ত খাবার খেলে, প্রতুর ফ্যাট জাতীয় এবং অ্যালকোহলের মাত্রা শরীরে বেশি হলে এমন রং হয়। কোষ্ঠকাঠিণ্যের মতো সংস্যা থাকলেও জিভের রং এমন হয়।
নীল রং : শরীরে অক্সিজেনের অভাব হলে জিভের রং পাল্টে গিয়ে নীল বর্ণ হতে থাকে। ডাক্তারি ভাষায় একে সায়ানোসিস বলে। যদি এমনটা দেখেন অবিলম্বে চিকৎসকের কাছে যান। রক্তে সমস্যা, হৃদযন্ত্রের সমস্যার মতো রোগ থাকতে পারে। তাই দেরি করা ঠিক নয়।
কালো রং: সাধারণ কারও কারও জন্ম থেকেই এ রকম রং থাকতে পারে। তবে যদি হঠাৎ কালো রং দেখেন তা হলে বুঝবেন এক সঙ্গে বিপুল পরিমাণ ব্যাক্টেরিয়া জমা হয়েছে জিভে। তবে শুরু থেকেই এমনটা হবে না, প্রথমে হলুদ, তার পরে ব্রাউন, তার পর কালো রং হবে।
হলুদ রং : জিভের রং সাধারণ এমন হয় না। যখন হবে, তখন বুঝবেন লিভারে বড় সমস্যা রয়েছে। সম্ভবত জন্ডিস হয়ে গেছে। দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
পার্পল রং : দীর্ঘ দিন ধরে শরীরে কোনও সমস্যা থাকলে জিভের রং পার্পল হতে শুরু করে। এটার অর্থ শরীরে ভিটামিন B-এর ভীষণ ঘাটতি রয়েছে।
লেখকঃ ডাঃ মোঃ মনির হোসাইন
ফার্মাসিস্ট(,ডি, এ,এম, এস)(ডি, ইউ, এম,এস)(ডি, এম, এস) জেনারেল ফিজিসিয়ান এ,এইস, এম,
স্বাস্হ্য বিষয়ক লেখক,গবেষক ও পরামর্শক।


source:
2/19/2017 06:53:00 PM

যে কারণে পুরুষের তুলনায় নারীদের হৃদকম্পন বেশি হয়!

যে কারণে পুরুষের তুলনায় নারীদের হৃদকম্পন বেশি হয়
অনলাইন ডেস্ক: সাধারণভাবে আপনি উপলব্ধি করতে পারবেন না যে পুরুষের তুলনায় নারীদের বেশি হৃদকম্পন সংঘটিত হয় যা সাম্প্রতিক সময়ের এক গবেষনায় বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে।
কানাডার বিখ্যাত গবেষকদের কর্তৃক পরিচালিত এক গবেষনায় বলা হয়, পুরুষের ঘন্টায় কম্পন রেটিং যেখানে ১.৭ অনুভূত হয় নারীদের সেখানে ২.৩।
বিজ্ঞান জাতীয় একাডেমি নামে এক সাময়িক পত্রিকায় উল্লেখ করা হয় যে, রেটিং থেকে বুঝা যায়, নারীরা সন্ধ্যার সময় পুরুষের চেয়ে বেশি ক্লান্ত কিংবা ঘুমঘুমভাব অনুভব করেন।
ল্যাংকসটার মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিজ্ঞ প্রভাষক ডা.এডাম টেইলর বলেন, এ পার্থক্যগুলো হয় আসলে যৌন হরমোনের প্রভব
এ সকল হরমোন আমাদের হৃদকম্পন ওঠা-নামা, আমাদের চুলের ক্ষেত্রেও দারুন প্রভাব ফেলে কিংবা আমাদের খাদ্য হজম কিংবা পরিপাকতন্ত্রের উপর দারুণ প্রভাব ফেলে।
আমেরিকার ক্লিনিক্যাল এণ্ড ক্লাইম্যাটোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন এর গবেষনায় বলা হয়, নারীদের তুলনায় পুরুষের পাকস্থলী কিছুটা বড়। ফলে পুরুষ খাবার হজম করতে কিছুটা কম সময় লাগে। অপরদিকে, নারীদের পাকিস্থলী আকারে ছোটে এবং খাদ্য হজম করতে বেশি সময় লাগে, ফলে পুরুষের তুলনায় নারীদের হৃদকম্পন বেশি সংঘট হয়
লেখকঃ ডাঃ মোঃ মনির হোসাইন
ফার্মাসিস্ট(,ডি, এ,এম, এস)(ডি, ইউ, এম,এস)(ডি, এম, এস) জেনারেল ফিজিসিয়ান এ,এইস, এম,
স্বাস্হ্য বিষয়ক লেখক,গবেষক ও পরামর্শক।
2/19/2017 06:49:00 PM

বেলের উপকারিতা আপনার জানা প্রয়োজন

বেল সুস্বাদু ও উচ্চমানের পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ একটি ফল। এতে প্রচুর পরিমাণ শ্বেতসার, ক্যারোটিন, ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স, ক্যালসিয়াম ও আয়রন রয়েছে।
বেলের প্রতি ১০০ গ্রামে ৩১ গ্রাম শর্করা, ২ গ্রাম প্রোটিন, ১৪০ কিলোক্যালরি পাওয়া যায়। এ ছাড়া বেল থায়ামিন, রাইবোফ্লাভিন, ভিটামিন-সি, অক্সালিক এসিড, ম্যালিক এসিড, সাইট্রিক এসিড এবং ঘনীভূত ট্যানিক এসিডের ভালো উৎস।
বিশেষ উপকারিতাসমূহঃ
>বেলের ল্যাক্সেটিভ গুণ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং আমাশয় রোগে খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। ফলটি হজমে খুবই উপকারী।
>এটা অন্ত্রের কৃমিসহ অন্যান্য জীবাণু ধ্বংস করে, যা হজমের সমস্যা দূর করে, ডায়রিয়া এবং আমাশয় প্রতিরোধ করে।
>বেল পাকস্থলির আলসার, পাইলস রোগে উপকারী। এটি শক্তিবর্ধক হিসেবে কাজ করে।
>তা ছাড়া বেল ন্যাচারাল ডাই ইউরেটিক আছে, তাই ইডিমা বা শরীরে পানিজমা রোগ প্রতিরোধ করে।
>বেল বেটাক্যারোটিনের ভালো উৎস, যা থেকে ভিটামিন-এ তৈরি হয় এবং দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখে। >বেলপাতার রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে পান করলে চোখের ছানি ও জ্বালা উপশম হয়।
>এ ছাড়া ভিটামিন-এ মিউকাস মেমব্রেনের গঠন এবং চামড়ার ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে।
>বেলের শাঁস ত্বককে সূর্যরশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের স্বাভাবিক রং বজায় রাখে।
>তা ছাড়া বেলের থায়ামিন ও রাইবোফ্লাভিন হার্ট এবং লিভার ভালো রাখে।
>বেল থেকে প্রাপ্ত বেটা ক্যারোটিন রঞ্জক মানবদেহের টিউমার কোষের বৃদ্ধি রোধ করে। বিশেষ করে মহিলারা নিয়মিতভাবে বেল খেলে বা বেলের শরবত খেলে ব্রেস্ট ক্যান্সার ও ইউটেরাস ক্যান্সারের ঝুঁকি কমবে।
>বেল প্রজেস্টেরন হরমোনের লেভেল বাড়িয়ে মহিলাদের ইনফার্টিলিটির ঝুঁকি কমায়।
>তা ছাড়া প্রসব-পরবর্তী ডিপ্রেশন কমাতেও ফলটি খুবই কার্যকরী।
>বেলে ভিটামিন-সি থাকে, যা স্কার্ভি প্রতিরোধ করে। ভিটামিন-সি হলো শক্তিশালী প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা মানবদেহের বিভিন্ন সংক্রমণ রোধ করে।
>বেল শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি বৃদ্ধি করে এবং একিউট ব্রঙ্কাইটিসে কাজ করে। বেলপাতার রস ঠাণ্ডা ও ক্রনিক কফে উপকারী।
>বেল পাতার রস জয়েন্টের ব্যথা উপশম করে।
>বেল পাতার রস মধু, গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে খেলে জন্ডিস নিরাময় হয়।
>৫০ গ্রাম বেল কুসুম গরম পানিতে চিনির সঙ্গে মিশিয়ে খেলে রক্ত পরিষ্কার হয়।
>তা ছাড়া বেলগাছের ছাল ও ডালপালায় এক ধরনের গাম থাকে, যা ডায়াবেটিস রোগের জটিলতা কমাতে ভূমিকা রাখে।


source:
2/19/2017 06:48:00 PM

প্রতিদিন একটি আপেল আপনাকে ডাক্তার থেকে দূরে রাখবে

আপনি কি জানেন?
** প্রতিদিন একটি আপেল আপনাকে
ডাক্তার
থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন
একটি তুলসী পাতা আপনাকে ক্যান্সার
থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন একটি লেবু আপনাকে মেদ
ভূড়ি থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ আপনাকে
হাড়ের
অসুখ থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন তিন লিটার পানি
আপনাকে সকল
রোগ থেকে দূরে রাখবে।
2/19/2017 06:46:00 PM

পুড়ে যাওয়া রোগীর প্রাথমিক চিকিৎস

পুড়ে যাওয়া রোগীর প্রাথমিক চিকিৎস
পুড়ে যাওয়া সাধারণত তিন ধরনের
১ম ডিগ্রী: তাপ লেগে চামড়া লাল হয়ে যায়। কোনো ফোস্কা পড়ে না।
২য় ডিগ্রী: চামড়া পুড়ে ফোস্কা পড়ে।
৩য় ডিগ্রী: পুড়ে যাওয়ার গভীরতা চামড়া ভেদ করে মাংস পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। পুড়ে যাওয়া প্রাথমিক চিকিৎসা রোগীকে দ্রুত আগুনের উৎস থেকে সরিয়ে আনতে হবে।
* পরনের কাপড়ে আগুন লাগলে মোটা কাপড় বা কম্বল দিয়ে রোগীকে জড়িয়ে ধরতে হবে। এবং মাটিতে শুয়ে গড়াতে হবে। এতে আগুন নিভে যাবে।
* শরীরের যে অঙ্গ পুড়ছে সেখানে পানি ঢালতে হবে। ;
* ১ম ডিগ্রী পোড়ার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র পানি ঢাললেই হবে, আর কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। পানি ঢালতে হবে ১৫ মিনিট থেকে ২০ মিনিট।
* ২য় ডিগ্রী পোড়ার ক্ষেত্রে লম্বা সময় ধরে পানি ঢালতে হবে, ১-২ ঘণ্টা পর্যন্ত। এক্ষেত্রে ফোস্কা গরানোর দরকার নেই। প্রাথমিক চিকিৎসার পর চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
* ৩য় ডিগ্রী পোড়ার ক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব রোগীকে হাসপাতালে নেওয়া উচিত। হাপাতালে নেওয়ার পূর্বে পোড়া স্থানে পানি ঢালতে হবে।

আপনি কি জানেন?
** প্রতিদিন একটি আপেল আপনাকে
ডাক্তার
থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন
একটি তুলসী পাতা আপনাকে ক্যান্সার
থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন একটি লেবু আপনাকে মেদ
ভূড়ি থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ আপনাকে
হাড়ের
অসুখ থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন তিন লিটার পানি
আপনাকে সকল
রোগ থেকে দূরে রাখবে।


source:
2/19/2017 06:44:00 PM

পিরিয়ডের সময় যে ৭টি খাবার নারীর জন্য জরুরী

পিরিয়ডের সময় যে ৭টি খাবার নারীর জন্য জরুরী
পিরিয়ডের সময় বিশেষ খাবার? খাওয়া দূরে থাক, শিরোনাম পড়েই অস্বস্তিতে ভুগতে শুরু করেছেন অনেক নারী। আমাদের দেশে মেয়েরা অনেক বড় বড় অসুখও যেখানে লজ্জায় লুকিয়ে রাখেন, সেখানে পিরিয়ডের সময় খাওয়া দাওয়ার দিকে মনযোগ দেয়ার ব্যাপারটা তো কারো মাথাতেই আসবে না। তবে সত্যটা হচ্ছে, পিরিয়ডের এই ৩-৫ দিন অনেকটা রক্ত বের হয়ে যায় শরীর থেকে, আর তাই অবশ্যই শরীরের চাই বিশেষ খাবার। তা না হলে প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাবে দুর্বল হয়ে পড়বেন, দেখা দেবে নানান শারীরিক সমস্যা।
আসুন, জেনে নিই পিরিয়ডের সময় কোন খাবারগুলো নারীর জন্য খুব জরুরী।
১) পানি
একথা ভুলে গেলে চলবে না যে কেবল রক্তপাত নয়, সেই সাথে শরীর হারাচ্ছে অনেক খানি তরল। আর এই অভাব পূরণ করতে পান করতে হবে প্রচুর পানি। না, পানীয় নয়। সাধারণ পানি। চা, কফি, কোলা ইত্যাদির চাইতে অনেক বেশী স্বাস্থ্যকর সাধারণ পানি। হালকা কুসুম গরম পানি পান করতে পারেন, এতে পেট ব্যথায় আরাম হবে।
২) মাছ
বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, ফ্যাটি এসিড ইত্যাদি। এবং এগুলো পিরিয়ড চলাকালীন শরীরের ক্ষয় পূরণ করে এবং ব্যথা কমাতেও ভূমিকা রাখে। পিরিয়ডের সময় মাছ খেতে ভুলবেন না যেন। সামুদ্রিক মাছ খেলে আরও ভালো।
৩)কলা
হ্যাঁ, কলা। পিরিয়ডের দিনগুলিতে কলা খেতে ভুলবেন না একেবারেই। কলা পটাশিয়ামের ও ভিটামিনের খুব ভালো উৎস, যা পিরিয়ডের সময় আপনার জন্য জরুরী। এই কলা পিরিয়ডকালীন বিষণ্ণতা কমাতেও সহায়ক। তাছাড়া পিরিয়ডের সময় অনেক নারীই ডায়রিয়াতে ভুগে থাকেন, যা দূর করতে সাহায্য করবে এই কলা।
৪) লাল মাংস
শরীরে আয়রনের ঘাটতি দেখা দেয় পিরিয়ডের সময়ে, যা পূরণ করবে লাল মাংস। চর্বি ছাড়া লাল মাংস অবশ্যই রাখুন খাবারের তালিকায়, সাথে রাখুন প্রচুর সালাদ। শরীর থাকবে সুস্থ।
৫) বাদাম ও বীজ জাতীয় খাবার
বাদাম ভর্তি নানান রকম ভিটামিন ও মিনারেলে যা পিরিয়ডের সময় শরীরের জন্য ভালো। তবে খেয়াল রাখবেন, বাজারের বাড়তি লবণে ভাজা বা চিনিতে জড়ানো বাদাম খাবেন না। চীনা বাদাম, কাজু বাদাম, কাঠ বাদাম, পেস্তা, আখরোট ইত্যাদি তো খেতে পারেনই। সাথে বীজ কুমড়ার বীজ সহ নানা ধরণের বীজ রাখতে পারেন খাবারের তালিকায়।
৬) ডার্ক চকলেট
পিরিয়ডের সময় প্রতিদিন কয়েক টুকরো ডার্ক চকলেট হতে পারে আপনার জন্য দারুণ উপকারী। ডার্ক চকলেটে চিনি নেই, ফলে ওজন বাড়বে না। বরং আছে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম। এই চকলেট পিরিয়ড চলাকালীন বিষণ্ণতাও দূর করবে।
৭) সবুজ শাক
সবুজ শাক ও সালাদের পাতা জাতীয় খাদ্য এই মুহূর্তে আপনার সবচাইতে বেশী প্রয়োজন। এতে আছে প্রচুর আয়রন, যা শরীরের ক্ষয় পূরণে সহায়তা করবে। অবশ্যই প্রতি বেলার খাবারে রাখুন সবুজ পাতা, যেমন- বিভিন্ন ধরণের শাক ও সালাদ লিফ।

source:
2/19/2017 06:43:00 PM

গুরুত্বপূর্ণ কিছু হারাম কাজ যা আমরা নিজের অজান্তেই করে ফেলি


গুরুত্বপূর্ণ কিছু হারাম কাজ যা আমরা নিজের অজান্তেই করে ফেলি।
বেখেয়ালে কিছু নিষিদ্ধ কাজ আমরা করি অথচ জানিনা যে এগুলো করা হারাম!
✒ গোসলখানায় প্রসাব করা যাবে না। (ইবনে মাজাহঃ ৩০৪)
✒ কেবলামুখি বা তার উল্টো হয়ে প্রসাব, পায়খানা করা যাবে না। (সহিহ বুখারি ৩৯৫,
নাসায়ীঃ ২১, আত তিরমিজিঃ ৮)
✒ গুলি বা তীরের নিশানা প্রশিহ্মণের জন্য প্রাণী ব্যাবহার করা যাবে না। (মুসলিমঃ ৫১৬৭, সুনানে আবু দাউদঃ ২৮১৭, ইবনে মাজাহঃ ৩১৭০, আত তিরমিজিঃ ১৪০৯)
✒ ইয়াহুদি, খ্রিষ্টান ও মুশরিক কাউকে বিয়ে করা যাবে না। আল কোরআন (সূরা আন নিসা/নুর)
✒ স্বামী ব্যাতিত অন্য কারোর জন্য সাজা হারাম। আল কোরআন (আহজাবঃ ৩৩)
✒ মুর্তি কেনা, বেঁচা, পাহারা দেওয়া হারাম। আল কোরআন (মাইদাহঃ ৯০, ইবরাহীমঃ ৩৫)
✒ কারো মুখমণ্ডলে আঘাত করা যাবে না। আল হাদিস (মুসলিমঃ ৬৮২১, আবু দাউদঃ ৪৪৯৬, আহমদঃ ৫৯৯১)
✒কাপড় পরিধাণ থাকা সত্তেও কারো গোপন অঙ্গের জায়গার দিকে দৃষ্টিপাত করা যাবে না। (মুসলিমঃ ৭৯৪, তিরমিজিঃ ২৭৯৩, ইবনে মাজাহঃ ৬৬১, আহমদঃ ১১৫০১)
✒ আল্লাহ ব্যাতিত কারো নামে কসম করা যাবে না। বাপ দাদার নাম, কারো হায়াত,
মসজিদ বা কোরআন এর নামে কসম করা, মাথায় নিয়ে সত্যতা প্রকাশ করা যাবে না।
(আবু দাউদঃ ৩২৫০, নাসায়ীঃ ৩৭৭৮)
✒ কোন প্রাণীকে আগুনে পুড়িয়ে মারা যাবে না। আল হাদিস (আবু দাউদঃ ২৬৭৭,
আহমদঃ ১৬০৩৪)

যারা এগুলো করে তারা জান্নাতের গন্ধও পাবে না। (আবু দাউদঃ ৩৬৬৮, ইবনে মাজাহঃ ২৫২)
আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন উনার কাছে প্রার্থনা করি “হে আমার প্রতিপালক! তুমি নিজ হতে আমাদেরকে অনুগ্রহ দান কর এবং আমাদের জন্য আমাদের কাজকর্ম সঠিকভাবে পরিচালনার ব্যবস্থা কর।
☛ ☛ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা ঐ ব্যক্তির চেহারা উজ্জ্বল করে দিন, যে আমার কোনো হাদীস শুনেছে। অতঃপর অন্যের কাছে পৌঁছে দিয়েছে।’[-সুনানে আবু দাউদ ২/৫১৫]
সকল মুসলিমের দায়িত্ব ছবিটা নিজ উয়ালে শেয়ার করে অন্যকে পড়ার সুযোগ করে দেওয়া, আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন 'আমিন' —
2/19/2017 05:14:00 PM

দেহে অবাঞ্ছিত লোম, কী করবেন?

দেহে অবাঞ্ছিত লোম, কী করবেন?
নারীদেহে অবাঞ্ছিত লোম যাকে হারসুটিজম বলে তা সামাজিক যন্ত্রণা ও বিড়ম্বনার কারণ। এতে দৈহিক সৌন্দর্যও নষ্ট হয়।
কোথায় হয়- সাধারণত মুখে, বুকে ও নাভিতে হয়ে থাকে। অনেকের এ রোগের সঙ্গে মাসিকচক্রে অনিয়ম, স্তন আকারে ক্রমান্বয়ে ছোট হয়ে যাওয়া, গলার স্বর ভারী হওয়া ও পুরুষ সঙ্গীর প্রতি ক্রমান্বয়ে আকর্ষণ কমে যেতে থাকে। কারো কারো হারসুটিজমের সঙ্গে বন্ধা হওয়ার ঝুঁকি দেখা যায়।
ল্যাব পরীক্ষা- রক্তের কিছু পরীক্ষা যেমন- সুগার, ভিডিআরএল, টিপিএইচএ, এইচবিএসএজি, হরমোন এনালাইসিস, আল্ট্রাসনোগ্রাম অব হেপাটো-বিলিয়ারি সিস্টেম করা হয়।
চিকিৎসা- লেজার নামক কসমেটিক সার্জারি এর একমাত্র চিকিৎসা। নিজস্ব আলোকরশ্মির মাধ্যমে এ লোমগুলো ত্বকের কোনো ক্ষতি না করে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই দূর করা হয়।
আইপিএল নামক চিকিৎসাও বাংলাদেশে হচ্ছে, কারো কারো একাধিক সেশনের প্রয়োজন হয়। এ ছাড়া শারীরিক ওজন বেশি থাকলে তা কমানোর চিকিৎসা হয়। হরমোন ইমব্যালেন্স থাকলে ওষুধ দেয়া হয়। পলিসিসটিক ওভারিও হাইপো থাইরয়েডিজমেরও চিকিৎসা করা হয়।
2/19/2017 05:12:00 PM

নাক দিয়ে রক্ত পড়লে কী করবেন?

নাক দিয়ে রক্ত পড়লে কী করবেন?
নাক দিয়ে রক্ত পড়ার অধিকাংশ কারণ মূলত অজানা।
প্রশ্ন : নাক দিয়ে রক্ত পড়ার প্রচলিত কারণ কী। নাক দিয়ে রক্ত পড়লে দ্রুত কী করবেন।
উত্তর : আসলে দু-এক ফোঁটা রক্ত পড়লেও মানুষ আতঙ্কিত হয়ে ওঠে। আসলে এখানে আতঙ্কের কোনো প্রয়োজন নেই। নাকের ৯৫ ভাগ রক্ত পড়ার কারণ জানা যায় না। ২০ বছর বয়স হয়েছে কোনো ব্যক্তির, তবে তাঁর নাক দিয়ে রক্ত পড়েনি এমন কখনো হয় না। মানে এটা হবেই। এখন কথা হলো নাক দিয়ে রক্ত পড়লে আমরা কী করব। ওই ব্যক্তি প্রাথমিকভাবে কী করবেন।
নাক দিয়ে কোনো কারণ ছাড়াই রক্ত পড়তে পারে। এটা হতে পারে নাক বাঁকা থাকলে। সাইনোসাইটিস থাকলে হতে পারে। নাকের মধ্যে কোনো টিউমার থাকলে হতে পারে। হতে পারে কোনো ব্লিডিং ডিজঅর্ডারে।
এখন ওই ব্যক্তি কী করবেন যার নাক দিয়ে রক্ত পড়ছে? উনি নাক টিপে চেপে ধরে অন্তত পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করে চুপচুাপ বসে থাকবেন, তাহলে ঠিক হয়ে যাবে।
সামনের দিকে একটু ঝুঁকে থাকলে ভালো। অথবা বরফ দেওয়া পানি একটু সময় দিলে, এটা ঠিক হয়ে যায়। যদি ঠিক না হয়, তাহলে উনি নাক চেপে ধরে বা পার্শ্ববর্তী যেকোনো চিকিৎসকের কাছে যাবেন। অথবা উনি তাঁর রোগটি নির্ণয় করতে পারবেন যে কী হয়েছে।
যেকোনো কারণেই নাক দিয়ে রক্ত পড়ুক না কেন এটা নিয়ন্ত্রণযোগ্য। এটা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। শুধু নিয়মমতো আপনাকে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।


source:
2/19/2017 05:11:00 PM

বসন্তের দাগ, ৫ মিনিটের পরিশ্রমে মিশে যাবে!



জলবসন্ত বা চিকেনপক্স একটি ছোঁয়াচে রোগের নাম। এ রোগ আমাদের অনেকেই কাবু করে ফেলে। রোগটি যেমন যন্ত্রণাদায়ক, তার থেকেও ভয়ানক এর স্মৃতিচিহ্ন। কারণ বসন্ত সেরে গেলেও মুখে ও সারা শরীরে থেকে যায় গর্ত বা দাগ। এতে আপনার চেহারাটা বিশ্রী দেখায়।
তবে দাগ নিয়ে বসে থাকলেই হবে, এ থেকে পরিত্রাণও তো জরুরী। তাহলে?
চিকিৎসকের মতে, ভেরিসেলা জোস্টার নামের ভাইরাসের কারণে জলবসন্ত বা চিকেনপক্স হয়। প্রায় সব বয়সের মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে, তবে শিশুদের মধ্যে এ রোগ বেশী দেখা যায়।
বসন্তের বিরক্তিকর দাগ নিয়ে মোটেই ভাববেন না, কারণ হাতের কাছে আপনার ঘরেই রয়েছে এর সমাধান। ঘরের উপকরণে তৈরি মিশ্রণ মাত্র ৫ মিনিটের পরিশ্রমে মিশে যাবে। আসুন বিস্তারিত জেনে নিই :
ডাবের পানি : বসন্ত সেরে যাওয়ার পরপরই তুলায় ডাবের পানি নিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগান। এছাড়া একটি ডাবের পানি গোসলের পানিতে মিশিয়ে নিন। তারপর ব্যবহার করুন উপকার পাবেন। প্রতিদিন একটি কচি ডাবের পানি পান করতে পারেন।
ডাবের পানিতে আছে সাইটোকিন, যা ত্বকের ক্ষত পূরণ করে ও দাগ দূর করে।
বেকিং সোডা : দুই টেবিল চামুচ বেকিং সোডাতে সামান্য পানি মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। এরপর এই মিশ্রণ আক্রান্ত স্থানে লাগান। ৫ মিনিট পর পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে প্রতিদিন করলে উপকার পাবেন।
বেকিং সোডার অ্যালকালাইন উপাদান ত্বকের পিএইচ এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং বসন্তের জন্য ত্বকে যে দাগ ও গর্তের সৃষ্টি হয় তা দূর করতে সাহায্য করে।
লেবুর রস : এক চা চামচ লেবুর রস বের করুন। তুলার সাহায্যে এই লেবুর রস আক্রান্ত স্থানে ভালো করে লাগান। ৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
সাবধানতা : লেবুর রসের সাইট্রিক অ্যাসিড ব্লিচের মতো কাজ করে। নিয়মিত এই লেবুর রস ব্যবহারের পর রোদে বের হলে অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করবেন। নইলে আপনার সুন্দর মুখটা কালো ও মলিন হয়ে যাবে।


source:
2/19/2017 04:49:00 PM

সব ভুলে যাচ্ছেন?স্মৃতিশক্তি চাঙ্গা রাখতে ৫টি টিপস

সব ভুলে যাচ্ছেন?
স্মৃতিশক্তি চাঙ্গা রাখতে ৫টি টিপসএই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: চেনা লোকের নামটি হঠাত্‍‌ করেই মনে করতে পারছেন না? কোথায় কী রাখছেন, পরক্ষণেই ভুলে যাচ্ছেন? বই পড়ে মনে থাকছে না? কাল কী খেয়েছিলেন, আজ মনে করতে বেগ পেতে হচ্ছে? নিশ্চিত ভাবে আপনার স্মৃতিবিভ্রম হচ্ছে। কী করে চাঙ্গা রাখবেন আপনার মস্তিষ্কের কোষকে? স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ৫টি টিপস আপনার জন্য।
১. ব্যায়াম করুন, চাঙ্গা থাকুন
ব্যায়াম বা দৌড়ঝাঁপে শুধু শরীরই চাঙ্গা থাকে না, মস্তিষ্কও চনমনে থাকে। তাই সকালটা ব্যায়াম দিয়ে শুরু করলে, এর চেয়ে ভালো আর কিছু হয় না। কাজে ঠিকমতো মনোনিবেশও করতে পারবেন। দেওয়ালে বারবার বল ছুড়ে ক্যাচ ধরুন, এতেও মনোযোগ বাড়বে।
২. রাতে ভালো করে ঘুমোতে হবে
মস্তিষ্ক বা স্মৃতিশক্তিকে চাঙ্গা রাখতে রাতে ঘুম অত্যন্ত জরুরি। যাঁরা এখনই স্মৃতিবিভ্রমে ভুগছেন, রোজ ভালো করে ঘুমনোর উপর জোর দিন। রাতে ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমোতেই হবে। শুতে যাওয়ার অন্তত একঘণ্টা আগে টিভি দেখা বন্ধ করতে হবে। ওইসময় স্মার্টফোন বা ট্যাব নিয়েও ঘাঁটাঘাঁটি করা যাবে না। রাতে যাতে ঘুম ভালো হয়, তার জন্য সারাদিনে ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল কম খেতে হবে।
৩. মস্তিষ্ককে শাণিত করতে হবে
ঘষতে ঘষতে ধার হয়, মস্তিষ্কের ক্ষেত্রেও তাই। বয়সের সঙ্গে স্মৃতিবিভ্রমের ঝুঁকি এড়াতে হলে মস্তিষ্কে নানা কাজে ব্যস্ত রাখতে হবে। রোজ কাগজ দেখে শব্দছক, সুদোকু করলেও ভালো মাথা খাটানো হয়। এ ছাড়াও নতুন নতুন জিনিস শিখতে হবে। লোকজনের সঙ্গে মেলামেশা করতে হবে। তাতে মস্তিষ্ক ক্ষুরধার হবে।
৪. ধকল যত কমাতে পারবেন, ততই মঙ্গল
কাজকম্ম করতে হলে দিনশেষে শারীরিক ধকল থাকবেই। কিন্তু, সেই ধকল যতটা সম্ভব কমিয়ে আনার চেষ্টা করতে হবে। কাজের চাপ বাড়িয়ে নেবেন না। শরীর না দিলে, মাঝেমধ্যে 'না' বলতে হবে। কারণ ক্রনিক স্ট্রেস আপনার মস্তিষ্কের কোষের ক্ষতি করে। যার প্রভাব পড়ে স্মৃতিশক্তিতে। তীব্র হতাশা থেকেও স্মৃতিশক্তি নষ্ট হতে পারে
৫. কী খাচ্ছেন, খুবই গুরুত্বপূর্ণ
স্মৃতিশক্তি পুনরুদ্ধারে চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খাদ্যতালিকা থেকে আগে বাদ দিন। প্রচুর শাকসবজি ফলমূল খাওয়ার পাশাপাশি অবশ্যই জোর দিন ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবারে। অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে ভরপুর খাবারও খেতে হবে। কারণ, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট মস্তিষ্কের কোষগুলোকে সুরক্ষিত রাখে। যে কারণে গ্রিন-টি খুব উপকারী। রোজের খাবার থেকে তেল-মশালা কমিয়ে, সম্ভব হলে অল্প অলিভ ওয়েলে রান্না করা খাবারে জোর দিন।
প্রতিটি তাজা আপডেট পেte এর ফেসবুক পেজ লাইক করুন।




source:
2/19/2017 04:47:00 PM

অ্যাপেন্ডিসাইটিসের ব্যথা? বুঝবেন কী করে


অ্যাপেন্ডিসাইটিসের ব্যথা? বুঝবেন কী করে
অ- অ অ+
সাধারণ পেটে ব্যথা এবং অ্যাপেন্ডিসাইটিসের ব্যথার পার্থক্য জানা আছে আপনার? হঠাৎ পেটে ব্যথা শুরু হলে আমরা বুঝেই উঠতে পারি না ব্যথাটা অ্যাপেন্ডিসাইটিসের কি না। অ্যাপেন্ডিসাইটিসের ব্যথা হঠাৎ করেই শুরু হয় বলে এর উপসর্গ সম্পর্কে আগে থেকে জেনে রাখা প্রয়োজন।

> নাভির চারপাশে ব্যথা শুরু হয় এবং সঙ্গে সঙ্গে তা অন্যত্র অর্থাৎ তলপেটে স্থানান্তরিত হয়।
> পেটের ডানপাশে অথবা পিছনে তীব্র ব্যথা দেথা দেয়।
> ওই স্থানে চাপ দিলে অসহ্য ব্যথা হয়।
> শরীর হঠাৎ ঠান্ডা হয়ে যায়।
> কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া দেখা দিতে পারে।
> পেটের ব্যথায় জ্বর হয় এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জ্বরের তীব্রতা বৃদ্ধি পায়।
> খাওয়ায় অনীহা দেখা দেয়।
> বমি বমি ভাব থাকে। মাঝে মধ্যে বমিও হয়।

source:
2/19/2017 03:51:00 PM

উমোনিয়া হয়েছে কি না, প্রাথমিক অবস্থায় বোঝার উপায় জানেন তো ?

নিউমোনিয়া হয়েছে কি না, প্রাথমিক অবস্থায় বোঝার উপায় কী?
উত্তর : নিউমোনিয়ার লক্ষণকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। একটি হলো শিশুদের। অপরটি হলো বয়স্কদের। যারা একটু বয়স্ক তারা তো বুকে ব্যথার কথা বলতে পারে। যদি দেখা যায় শিশুর শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হচ্ছে এবং যদি জ্বর থাকে তাহলে সতর্ক হতে হবে। যেকোনো সর্দি-কাশির সঙ্গে যদি জ্বর থাকে, শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত হয়, তাহলে বুঝতে হবে তার নিউমোনিয়া হয়েছে। বয়স্কদের বেলায়ও একই কথা। সর্দি-কাশি থাকলে, জ্বর থাকলে এবং যদি শ্বাস-প্রশ্বাস বড় হলে সতর্ক হতে হবে। চিকিৎসকরা বুক পরীক্ষা করলে নিউমোনিয়ার লক্ষণ বুঝতে পারেন। এরপর তো অন্যান্য রক্ত পরীক্ষা, এক্স-রে আছেই।
প্রশ্ন : নিউমোনিয়ার ঝুঁকিতে যেন না পড়তে হয়, সে জন্য কী করণীয়।
উত্তর : নিউমোনিয়ার সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হলো মৃত্যু। কারণ পৃথিবীতে বহু দেশেই শিশু ও বৃদ্ধরা এই ঝুঁকিতে পড়ে। বিশেষ করে, তারা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হলে যদি ঠিকমতো চিকিৎসা না হয়, অবশ্যই মৃত্যু হয়। নিউমোনিয়া দুই ভাগে হতে পারে। একটি হলো ভাইরাস নিউমোনিয়া। এটা কোনো ওষুধে কাজ করে না। আরেকটি হলো রোগ-জীবাণু দিয়ে হয়। সেটির ভালোভাবে চিকিৎসা করা সম্ভব। এর মধ্যেও যদি চিকিৎসা করা না হয়, নিউমোনিয়ার পরে বুকে পানি জমতে পারে। নিউমোনিয়া ভালো না হলে ফুসফুস নষ্ট হয়ে যেতে পারে। পরে ওই ফুসফুসের কার্যক্ষমতা হারিয়ে যায়। ফুসফুসের মধ্যে পুঁজ জমতে পারে। এটি সহজে চিকিৎসায় ভালো হয় না।

source:
2/19/2017 03:49:00 PM

স্পর্শকাতর অঙ্গে কালো দাগ, জাদুকরি রসে হবে দূর>>

স্পর্শকাতর অঙ্গে কালো দাগ, জাদুকরি রসে হবে দূর
আমরা প্রতিদিন মুখ, হাত-পা থেকে শুরু করে শরীরের সব অঙ্গের যত্ন নিয়ে থাকি। কিন্তু তারপরও দেহের স্পর্শকাতর গোপন অঙ্গ বিশেষ করে বগল, দুই থাইয়ের মাঝে, প্রজনন অঙ্গ, হিপ, কোমরে কালো দাগ দেখা যায়।
পোশাকের ঘর্ষণ থেকে শুরু করে লোম পরিষ্কারসহ নানা কারণে এসব অঙ্গে দাগ হয়ে যায়।এসময় লজ্জায় বা অস্বস্তির কারণে আমরা পার্লারে যেতে চাই না।
যাদের ওজন একটু বেশী, তারাই এ সমস্যায় পড়ে থাকেন। প্রসাধনী ব্যবহার করেও কোনও উপকার পাচ্ছেন না। কারণ এটা বসে যাওয়া জেদি দাগ, তাই এ দাগগুলো হটাতে একটু পরিশ্রম তো করতেই হবে? কী পরিশ্রমের কথা শুনে ভয় পেয়ে গেলেন? না ভয় পাওয়ার কিছু নেই ঘরোয়া উপায়ে সহজেই এ সমস্যা থেকে আপনি রেহাই পেতে পারেন!
তাই আসুন জেনে নিন কীভাবে আধা ঘণ্টায় চলে যাবে স্পর্শকাতর অঙ্গের কালো দাগ:
আলুর রস : আলু রস স্পর্শকাতর অঙ্গের কালো দাগ সহজেই দূর করে। প্রতিদিন গোসলের আগে আক্রান্ত স্থানে আলুর রস লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
শসার রস : শসার রস যে কোনও স্পর্শকাতর অঙ্গের দাগ দূর করার জন্য দারুণ উপকারী। এতে ত্বকের কোনও ক্ষতিও হয় না। দাগের স্থানগুলোতে শসার রস লাগিয়ে রাখুন ২০/২৫ মিনিট। তারপর ধুয়ে ফেলুন। কয়েকদিন ব্যবহারেই উপকার পাবেন।
লেবুর রস : লেবুর রস হচ্ছে প্রাকৃতিক ব্লিচ। কিন্তু এটি সরাসরি স্পর্শকাতর অঙ্গে সরাসরি ব্যবহার না করাই ভালো, কারণ এতে জ্বলুনি বাড়তে পারে। লেবুর রসের সঙ্গে শসার রস ও এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে নিন। তারপর একে লাগান আক্রান্ত স্থানে। লেবুর ও হলুদ দাগছোপ দূর করবে আর শসা রক্ষা করবে ত্বককে। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
দুধ ও মুলতানি মাটি : কাঁচা দুধের সঙ্গে মুলতানি মাটি ও গোলাপ পানি মিশিয়ে পেস্ট করে নিন। এই মিশ্রণ ত্বকে লাগিয়ে রাখুন, শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক মুখেও ব্যবহার করতে পারেন।
দই ও হলুদ : দইয়ের সঙ্গে এক চিমটি হলুদ, সামান্য লেবুর রস ও চিনি মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি স্ক্রাবের মত আলতো হাতে ঘষে ঘষে লাগান। তারপর রেখে দিন ২০ মিনিটের জন্য। পরে ধুয়ে ফেলুন ঠাণ্ডা পানি দিয়ে।
সাবধানতা
* উপরের উল্লেখি যে কোন প্যাক ব্যবহারের পরই স্পর্শকাতর অঙ্গে ব্যবহার করবেন খুব ভালো কোনও ময়েশ্চারাইজার।
* গোপন অঙ্গে বাজারের নানা রকম রঙ ফর্সা করার ক্রিম ব্যবহার করবেন না। তাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
* বডি স্প্রে বা ডিওডোরেন্ট কখনোই সরাসরি স্প্রে করবেন না।

source:
2/19/2017 01:52:00 PM

অগ্ন্যাশয়ে প্রদাহ : উপরের পেটে তীব্র ব্যথার একটি কারন



অগ্ন্যাশয়ে প্রদাহ : উপরের পেটে তীব্র ব্যথার একটি কারন
আমাদের পেটের উপরিভাগে একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ থাকে অগ্ন্যাশয় নামে। যাকে প্যানক্রিয়াস বলা হয়। এ অঙ্গটির দুটো কাজ।
১) এটি অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু হরমোন নিঃসরণ করে; যেমন : ইনসুলিন, গ্লুকাগন ইত্যাদি।
২) কিছু এনজাইম ক্ষরণ করে যা আমাদের খাবার হজম এবং বিপাকে সাহায্য করে।
অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহকে বলা হয় প্যানক্রিয়াটাইটিস। যে যে কারণে প্যানক্রিয়াটাইটিস হয়ে থাকেঃ
১. পিত্তথলিতে পাথর (৫০-৭০%)
২. মদ্যপান
৩. ERCP নামক অপারেশানের পর
৪. হাইপারট্রাইগ্লিসারাইডেমিয়া
৫. পেটে কোনো আঘাত, ইত্যাদি।
কী কী উপসর্গ নিয়ে আসেন রোগীরা?
১. হঠাৎ করে উপরের পেটের মাঝের দিকে ব্যথা শুরু হয়। এ ব্যথার কিছু বৈশিষ্ট্য আছে।
– কয়েক মিনিটের মধ্যে ব্যথার মাত্রা অনেক তীব্র ও মারাত্নক হয়ে যায়।
– একটানা তীব্র ব্যথা হতে থাকে। কয়েক ঘণ্টা থেকে কয়েক দিন পর্যন্ত এ ব্যথা থাকতে পারে।
– সাধারণ ব্যথার ওষুধে এ ব্যথা কমে না।
– ৫০ ভাগ রোগীর ক্ষেত্রেই এ ব্যথা পিঠের দিকে ছড়িয়ে পড়ে।
– কিছু কিছু রোগী সামনের দিকে ঝুঁকে বসলে ব্যথা কিছুটা লাঘব হয়।
– এ ব্যথাটা সাধারণত ভারী কোনো চর্বিযুক্ত আহারের পর শুরু হয়।
২. বমিবমি ভাব।
৩. বমি হওয়া।
৪. বারবার বমির উদ্রেক হওয়া।
৫. হেঁচকি ওঠা ইত্যাদি।
চিকিৎসক আপনার ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা করে কী কী পেতে পারেন?
১. জণ্ডিস
২. হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া
৩. শ্বাসপ্রশ্বাসের হার বেড়ে যাওয়া
৪. রক্তচাপ কমে যাওয়া
৫. জ্বর
৬. নাভির চারপাশে বা পেটের দুদিক নীলাভ রঙের হয়ে যাওয়া
৭. পেটে চাপ দিলে ব্যথা হওয়া এবং শক্ত অনুভব
৮. উপরের পেটের মাঝখানে চাকা চাকা অনুভূত হওয়া ইত্যাদি।
কী কী টেস্ট করানো হয় সাধারণত?
১. রক্তে প্যানক্রিয়াস থেকে নিঃসৃত কিছু এনজাইম, সেরাম এমাইলেজ ও লাইপেজ। সাধারণ মাত্রার চেয়ে ৩-৪ গুণ বেড়ে যায় সাধারণত ।
২. রোগী যদি ব্যথা শুরু হবার ৭২ ঘণ্টা পর আসে তাহলে প্রস্রাবে এনজাইম দেখা হয়, ইউরিনারি এমাইলেজ।
৩. পেটের আল্ট্রাসনোগ্রাফি
৪. পেটের সিটি স্ক্যান ইত্যাদি।
চিকিৎসা : যদি তীব্রতা কম থাকে তবে ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসা করা যায়। তবে যদি তীব্রতা বেশি থাকে তবে HDU বা ICU -তে রোগীর চিকিৎসা করা হয়।
১. রোগীকে মুখে কিছু খেতে দেওয়া নিষেধ।
২. নাকে নল ঢুকিয়ে রাখা হয়
৩. শিরায় স্যালাইন দেওয়া হয়
৪. শিরাপথে এন্টিবায়োটিক এবং ব্যথার ওষুধ দেওয়া হয়
৫. প্রস্রাবের রাস্তায় নল বা ক্যাথেটার দেওয়া হয় প্রয়োজনে ইত্যাদি।
সাধারণ অপারেশান করা হয় না। তবে প্যানক্রিয়াটাইটিস যদি পিত্তথলির পাথরের কারণে হয়, তবে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ERCP অপারেশান করতে হয়।
প্রতিরোধে করণীয় কী?
১. মদ্যপান পরিহার করতে হবে।
২. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
৩. স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে।


source:
2/19/2017 01:48:00 PM

ওষুধ ছাড়াই প্রেসার স্বাভাবিক রাখতে যা করবেন!

ওষুধ ছাড়াই প্রেসার স্বাভাবিক রাখতে যা করবেন!
ক্রমেই বদলাচ্ছে জীবনযাপনের ধরন। আর সেই বদলির বাড়তি পাওনা ঘরে ঘরে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা। বাড়তি রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে লাইফস্টাইল মডিফিকেশন না করে বেশিরভাগ মানুষই দারস্থ হন ওষুধের কিন্তু জানেন কি কয়েকটি সহজলভ্য খাবারেই আপনি হার মানাতে পারেন রক্তচাপের চোখ রাঙানিকে?
নারকেলের পানি –
গবেষণায় দেখা গিয়েছে ডাব বা নারকেলের পানি রক্তচাপ কমাতে পারে ১২ পয়েন্ট পর্যন্ত। ২০ আউন্স নারকেলের জলে ১৫০০ মিলিগ্রাম পট্যাশিয়াম আছে। এই খনিজ মানুষের স্নায়ুতন্ত্রকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

তিলের তেল –
এই তেলে স্বাস্থ্যকর পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড আছে। আর রয়েছে সিসামিন কম্পাউন্ড। ব্লাড ভেসেলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এই তেল। ফলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপ। রান্নায় ব্যবহার করার পাশাপাশি স্যালাড ড্রেসিং হিসেবেও ব্যাবহার করতে পারেন তিলের তেল।
দারচিনি –
যাঁদের হাইপারটেনশনের সমস্যা আছে তাঁরা যদি নিয়মিত আধ চা-চামচ দারচিনিগুঁড়ো খেতে পারেন, তাহলে ১২ সপ্তাহের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে অবাধ্য রক্তচাপকে।
চা খান ইচ্ছেমতো –
গ্রিন টি-র মাহাত্ম্য নিয়ে সবাই সরব হলেও, ব্ল্যাক টিও কিন্তু একইভাবে উপকারী। এতে আর্টারি রিল্যাক্সিং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
সবুজের সংস্পর্শে থাকুন –
প্রকৃতির সঙ্গে সম্পর্ক তো কবেই হারিয়ে গেছে। কিন্তু হৃদয়কে বাঁচাতে আর রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সবুজ প্রকৃতির জুড়ি মেলা ভার। সবুজের সু-প্রভাব আপনার স্নায়ুতন্ত্রকে শান্ত রাখে, স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের প্রভাব কম পড়ে শরীরে। তাই চেষ্টা করুন, সামান্য হলেও কিছুটা সময় প্রকৃতির সান্নিধ্যে কাটাতে।
সোজা হয়ে বসুন –
শিড়দাঁড়া সোজা করে বসার চেষ্টা করুন সব সময়। ঘাড়ের কাছে এমন কিছু স্পর্শকাতর স্নায়ু আছে যা মস্তিষ্কে শান্তির বার্তা পাঠায়। কুঁজো হয়ে বা বেঁকে বসলে এই সব স্নায়ুর স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হয়।
আলু রাখুন খাবারে –
হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন। আলু রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন খাবারে সিদ্ধ বা বেকড আলু রাখুন। এতে রয়েছে পট্যাশিয়াম, ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড এবং ট্রাইপটোফান। রক্ত ধমনীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে আলু। ।
জোরে শ্বাস নিন –
ধীরে ধীরে গভীর নিঃশ্বাস নিন। প্রতিমিনিটে ১০টি গভীর শ্বাস নিন। এতে স্ট্রেস দূর হয়। ফলে হৃদয়ের উপরে বাড়তি চাপ পড়ে না, আর রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

source:
2/19/2017 01:45:00 PM

কোলেস্টেরল আধিক্যের প্রভাব ও প্রতিরোধ

কোলেস্টেরল আধিক্যের প্রভাব ও প্রতিরোধ
কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বি বা ফ্যাট জাতীয় পদার্থ যা রক্তে পাওয়া যায়। শরীরের স্বাভাবিক কাজ ও সু-স্বাস্থ্যের জন্য এর গুরুত্ত অপরিসীম। কোলেস্টেরল আমাদের শরীরে মূলত দুটি উৎস থেকে আসে, একটি খাবারের মাধ্যমে ও আরেকটি শরীরের ভিতরে লিভার তৈরি করে এবং আমরা যখন চর্বি জাতীয় খাবার বেশি খাই তখন লিভারের কোলেস্টেরল তৈরির হার বেড়ে যায়। সবশেষে এই কোলেস্টেরল রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে আমাদের দেহের সমস্ত রক্তনালিতে ছড়িয়ে পড়ে। অনেকসময় রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমান বেড়ে যায় যা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। গবেষনায় প্রমানিত একজন স্বাভাবিক মানুষের চাইতে কোলেস্টেরল অধিকযুক্ত মানুষের হার্ট অ্যাটাক, ব্রেইন স্ট্রোক ও অন্যান্য স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেক বেশি। তাই স্বাভাবিক এর চেয়ে এর পরিমান যত বেশি থাকবে ততই এই ঝুঁকি বাড়তে থাকবে।
কোলেস্টেরল কী কাজ করে ?
আমাদের শরীর প্রতিনিয়ত কোলেস্টেরল তৈরি করে যাচ্ছে এবং এটি শরীরের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন কাজে সাহায্য করে। যেমন-
১। হরমোন যেমন মহিলা ও পুরুষের সেক্স হরমোন, কোর্টিসন হরমোন ইত্যাদি তৈরিতে।
২। ভিটামিন ডি তৈরিত, যা পরিপাক নালী থেকে ক্যলসিয়াম শোষণ, হাড় গঠন ও আমাদের মজবুত রাখতে সাহায্য করে।
৩। পিত্তরস তৈরিতে যা খাদ্য পরিপাক ও চর্বিতে দ্রবনীয় ভিটামিনগুলোর পরিপাকে সাহায্য করে।
৪। আমাদের দেহের কোষের দেয়ালে থাকে যা কোষের স্বাভাবিক কাজ চালিয়ে যেতে অত্যন্ত গুরুত্তপুর্ন।
কোলেস্টেরল কয় ধরনের হয়?
সাধারণত দুই ধরনের কোলেস্টেরল আছে। তাদের মধ্যে একটি ভাল কোলেস্টেরল যার পরিমান কমে গেলে ও আরেকটি খারাপ কোলেস্টেরল যার পরিমান অধিক থাকলে হার্ট অ্যাটাক, ব্রেইন স্ট্রোক ও অন্যান্য সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যায়। যেমন-
১। লো ডেনসিটি লাইপো প্রোটিন (LDL) বা খারাপ কোলেস্টেরল।
২। হাই ডেনসিটি লাইপো প্রোটিন (HDL) বা ভাল কোলেস্টেরল।
LDL কে খারাপ কোলেস্টেরল বলা হয় কেন?
এটি সাধারণত কোষগুলোতে প্রয়োজনীয় কোলেস্টেরল পৌছায় দেয় কিন্ত রক্তে এর পরিমান বেড়ে গেলে ধমনির দেয়ালে ক্ষতিকর প্লাক তৈরিতে সাহায্য করে যার ফলে অনেক সময় রক্তনালী ব্লক করে রক্ত সঞ্চালনে ব্যঘাত ঘটায় যার ফলে হার্ট অ্যাটাক, ব্রেইন স্ট্রোকের মত সমস্যা হয়ে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। তাই এর পরিমান বেশি থাকা স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ এবং তাই রক্তে সব সময় সঠিক লেভেলে থাকা গুরুত্তপুর্ন। রক্তে এলডিএলের স্বাভাবিক লেভেল হলো কমপক্ষে ১০০ মিলিগ্রাম পার ডিএল।
HDL কে ভাল কোলেস্টেরল বলা হয় কেন?
এইচডিএল ধমনির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময় খারাপ কোলেস্টেরলকে সরিয়ে দিতে সাহায্য করে ও লিভারে পাঠিয়ে দেয় ও পরবর্তীতে তা শরীর থেকে বের করে দেয়। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। প্রক্ষান্তরে এর পরিমান কমে গেলে হৃদরোগের ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এইচডিএলের স্বাভাবিক লেভেল ৪০ থেকে ৬০ বা তার বেশি মিলিগ্রাম পার ডিএল।
কি কারণে কোলেস্টেরলের পরিমান বাড়তে পারে?
অধিক পরিমান স্যাচুরেটেড ও ট্রান্স ফ্যাট যুক্ত খাবার গ্রহন।
অতিরিক্ত মিষ্টি জাতীয় খাবার গ্রহনও পরোক্ষ ভাবে বাড়ায়।
অধিক ওজন থাকা যা আমাদের ভাল কোলেস্টেরলের পরিমান কমিয়ে দেয়।
যথেষ্ট শারীরিক পরিশ্রম না করা।
অধিক পরিমান মদ্য সেবন।
ধূমপান করা। সিগারেটে এক ধরনের পদার্থ থাকে “এক্রোলিন” যা ভাল কোলেস্টেরলের কাজ করা ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
উচ্চরক্ত চাপ ও ডায়বেটিস থাকলে।
কিছু রোগ যেমন লিভারের ও কিডনি রোগ থাকলে ও থাইরয়েড হরমোন কম তৈরি হলে।
এছাড়া পরিবারে অধিক কোলেস্টেরলের ইতিহাস থাকলে সন্তানের বেশি থাকার সম্ভাবনা থাকে।
কখন কোলেস্টেরল লেভেল টেস্ট করতে দেন ডাক্তার?
হার্টের ধমনীতে ব্লক থাকলে, স্ট্রোকে ও মিনি স্ট্রোক হয়ে থাকলেও এছাড়া সম্ভাবনা থাকলে।
পরিবারে কারো হৃদরোগ থাকলে।
ওজন বেশি থাকলে।
উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়বেটিস থাকলে অথবা অন্য যেকোণ সমস্যা যেখান কোলেস্টেরলের পরিমান বেড়ে যায়।
এছাড়া কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ খাওয়ার পর সঠিক মাত্রা পরিমাপ করতে করতে দেয়া হয়।
কোলেস্টেরল বেশি থাকলে প্রতিরোধ করার উপায়?
কোলেস্টেরল কমাতে প্রয়োজন স্বাস্থ্যকর কম স্যাচুরেটেড ফ্যাটযুক্ত সুষম খাদ্য গ্রহণ, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম ও ধূমপান পরিহার করা।
স্যাচুরেটেড ও ট্রান্স ফ্যাটযুক্ত খাবার কম খেতে হবে। স্যাচুরেটেড ফ্যাট পাওয়া যায় প্রানিজ খাবার যেমন- যেমন লাল মাংস, মাখন, ঘি, ডিমের কুসুম, কেক, বিস্কিট, পাম অয়েল ও নারিকেলের তেল ও ট্রান্স ফ্যাট থাকে ভাজা পড়া খাবার ও প্রক্রিয়াজাত খাবারে।
জলপাইয়ের তেল এবং জলপাইয়ের তৈরি খাদ্য খাওয়া যাবে। অলিভ অয়েল বা জলপাইয়ের তেলে রয়েছে মনো-আনসেচুরেটেড ফ্যাটি এসিড ও ভিটামিন ই।
প্রচুর পরিমান শাকসব্জি খেতে হবে।
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট-সম্বৃদ্ধ ফল ও সবজি যেমন কমলা, গ্রেপফল, লেবু, ক্র্যানবেরি, স্ট্রবেরি, ব্ল্যাকবেরি, সবুজ বা চায়নিজ পাতাকপি, ব্রকোলি ইত্যাদি। এছাড়া ভিটামিন সি-এর আরেকটি ভালো উৎস হচ্ছে মরিচ।
অপ্রক্রিয়াজাত দানাদার খাবার খেতে হবে। সব ধরনের অপ্রক্রিয়াজাত দানাজাতীয় খাবারে ভিটামিন বি ও মিনারেলস রয়েছে।
মাছ
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড-জাতীয় খাদ্য ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড-জাতীয় খাদ্য।
সপ্তাহে পাঁচ দিন অন্তত ৩০-৪৫ মিনিট শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে।
ধূমপান পরিহার করতে হবে একদম।
কখন কোলেস্টেরল কমানোর জন্য ওষুধ খাওয়া লাগতে পারে?
যদি আগে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকে হয়ে থাকলে।
হার্টের রকনালিতে ব্লক থাকলে
ডায়াবিটিস থাকলে।
পায়ের রক্তনালিতে জমাট বাধলে।
থাইরয়েড এর সমস্যায়।
এছাড়া যেকোন সমস্যা যেখানে স্বাভাবিক জীবনধারায় পরিবর্তন এনে পরিমান কমানো যাচ্ছে না বা স্বাস্থ্য ঝুঁকি বেশি থেকে যাচ্ছে।

source:
2/19/2017 01:37:00 PM

পেটের চর্বি ঝরাতে শুধু এই সব্জিটি খান


বাঁধাকপি বা পাতাকপি জনপ্রিয় পাতা জাতীয় একটি সবজি। এই সবজিটি ব্রাসিকেসি বা ক্রুসিফেরি গোত্রের ব্রাসিকা অলেরাসিয়া প্রজাতির উদ্ভিদ।
বিশেষজ্ঞদের মতে, পাতাকপি ভিটামিন 'সি' এর উৎস। এতে গ্লুটামাইন এবং অ্যামাইনো অ্যাসিড রয়েছে যার দহন নিবারক গুণাবলী আছে।
এই সবজী কাঁচা অথবা রান্না করে খাওয়া যায়। এই সবজি পেট পরিষ্কার করে চর্বি ঝরিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
শুধু তাই নয় বাঁধাকপির স্যুপ পান করে সপ্তাহে ১০ পাউন্ড ওজন ঝরিয়ে ফেলা সম্ভব বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
যারা নিজেদের ওজন সম্পর্কে সচেতন তার প্রতিদিনের খাদ্যের তালিকায় বাঁধাকপির সালাদ রাখতে পারেন।
সাধারণত সবুজ বা সাদা বাঁধাকপি আমরা খাই, তার চাইতে বেশি স্বাস্থ্যকর হলো লালচে-বেগুনী রঙের বাঁধাকপি।
বিশেষজ্ঞরা বাঁধাকপির আর কী কী গুণের কথা বলেছেন তা নিম্নে আলোচনা করা হল :
হজমে সহায়তা করে : বাঁধাকপিতে ভিটামিন ছাড়াও আছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। নিয়মিত বাঁধাকপি খেলে পেট পরিষ্কার থাকবে। এছাড়াও গ্যাস, বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যাও কমে যাবে।
কোলেস্টেরল কমায় : শরীরে কোলেস্টেরল কমায় এই সবজি। এটি খাওয়ার পর শরীরে চর্বি সার্বিকভাবে ঝড়ে যায়।
শরীরের পানি বের করে দেয় : অনেকের শরীরে পানি জমে ফুলে থাকে। কিন্তু খনিজ এবং পানিতে পূর্ণ পাতাকপি নিয়মিত খেলে শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি এবং টক্সিক বের হয়ে যাবে, ফলে শরীরটাও ঝরঝরে হবে।
পেট ফাঁপা রোধ করে : ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি যথেষ্ট পরিমাণে আছে বাঁধাকপিতে। এ কারণে কোনও ইনফেকশন থেকে পেট ফেঁপে থাকলে তা কমায় এই সবজিটি। তবে এর জন্য সবুজ বা সাদা বাঁধাকপির চাইতে বেগুনী বাঁধাকপিটা বেশি কার্যকর।

source:
2/19/2017 10:45:00 AM

Acne Problems



ব্রণ সমস্যায় ৭ টি জাদুকরী সমাধান ! ব্রণ
সমস্যা নেই এমন মানুষ বিরল। মুখ
ভর্তি ব্রণের যন্ত্রণায়
অনেকেই বিপদে আছেন। কতো ওষুধ
খেয়েছেন,
এটা ওটা মুখে মেখেছেন কিন্তু
কোনো কিছুতেই কোনও লাভ
হচ্ছে না। ব্রণ তো কমেই নাই
বরং বিচ্ছিরি দাগ ও গর্ত
হয়ে গেছে। খুব সহজেই ব্রণের উপদ্রব
অনেকটাই
কমিয়ে ফেলতে পারবেন ঘরোয়া ৭টি উপায়ে।
তাহলে জেনে নেয়া যাক ব্রণ সমস্যা দূর
করার
যাদুকরী পদ্ধতিগুলো। *সকাল বেলায় মধু
দিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন মধুর
অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান
ত্বককে ব্রণ মুক্ত করে।
তাছাড়া মধু ত্বকের
আদ্রর্তা ধরে রাখে এবং ত্বককে অতিরিক্ত
তেল থেকে মুক্ত করে। প্রথমে হাত
ভিজিয়ে নিন। এবার হাতের
তালুতে আধা চা চামচ
মধু নিয়ে নিন। তারপর হাতের তালু ঘষে মধু
গরম করে নিন।
এরপর পুরো মুখে মধু ম্যাসাজ করে নিন ২
মিনিট ধরে।
ঠান্ডা পানি দিয়ে পুরো মুখ ধুয়ে নিন
কয়েকবার করে। *রাতে জলপাই তেল
ম্যাসাজ করুন আপনার ত্বক তৈলাক্ত
কিংবা শুষ্ক যাই হোক না কেনো প্রতিদিন
রাতে ঘুমানোর আগে জলপাই তেল
দিয়ে পরিষ্কার করলে ত্বক
মসৃণ হয় এবং ধীরে ধীরে ব্রণের উপদ্রব
কমে যায়। প্রথমে হাতের তালুতে জলপাই
তেল নিয়ে দুই হাতে ঘষে তেল
কিছুটা গরম করে নিন। এবার এই
তেলটা পুরো মুখে ভালো করে ম্যাসাজ
করে নিন নিচের
থেকে উপরের দিকে। এভাবে প্রায় ২ মিনিট
ধরে মুখ ম্যাসাজ
করুন। এভাবে ম্যাসাজ করলে ত্বক
থেকে মেকআপ
এবং ময়লা উঠে আসবে ভালো করে। এরপর
কুসুম গরম পানিতে টাওয়েল ভিজিয়ে মুখের
অতিরিক্ত তেল মুছে নিন
ভালো করে। এভাবে প্রতিদিন রাতে মুখ
পরিষ্কার
করে নিলে ব্রণ ওঠা ধীরে ধীরে কমে যাবে।
*গোলাপ জলের টোনার প্রতিদিন মুখ
ভালো করে ধুয়ে নেয়ার পরে ত্বকের
লোমকূপ বন্ধ
করার জন্য টোনার ব্যবহার করা জরুরী।
কারণ লোমকূপ
খোলা থাকলে ময়লা ঢুকে ব্রণের উপদ্রব
বৃদ্ধি করে। এই
সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে গোলাপ জল বেশ
কার্যকারী টোনার
হিসেবে কাজ করে। পানিতে গোলাপ জল
মিশিয়ে ফ্রিজে রেখে বরফ বানিয়ে নিন।
সকালে বাইরে যাওয়ার আগে অথবা বাসায়
ফিরে মুখ ধোয়ার পর
এই বরফ দিয়ে পুরো মুখ ঘষে নিন। ত্বক
দীর্ঘ সময় ধরে তেল
মুক্ত থাকবে এবং লোমকূপগুলো বন্ধ হবে।
বরফ হিসেবে ব্যবহার
করতে না চাইলে তুলায় গোলাপ জল
লাগিয়ে মুখটা মুছে নিলেও
টোনারের কাজ হবে। *স্ক্র্যাবার
হিসেবে বেকিং সোডা আমাদের
ত্বকে মরা চামড়া ও ব্ল্যাক হেডস জমে।
এগুলোর জন্য
ব্রণ হয় এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা হারায়।
তাই
ত্বককে মাঝে মাঝে স্ক্র্যাবিং করতে হয়।
এক্ষেত্রে বেকিং সোডা বেশ
ভালো স্ক্র্যাবার। প্রথমে বেকিং সোডা ও
সামান্য পানি মিশিয়ে নিন। এবার এই
মিশ্রণটি সারা মুখে, ঘাড়ে ও গলায়
ভালো করে ম্যাসাজ
করে নিন। এক মিনিট ম্যাসাজ করার
পরে হালকা গরম
পানি দিয়ে মুখ ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
সপ্তাহে তিন বার এই
পদ্ধতি অনুসরণ করলে ব্রণের উপদ্রব
কমে যাবে, ব্রণের দাগ
কমবে এবং ব্ল্যাক হেডস দূর হবে। লাইক
দেন বা নাই দেন আপনারা আমাদের
পোস্টগুলো পড়ে উপকৃত
হলেই আমাদের লিখা স্বার্থক। কারন
আপনাদের সুখী জীবনই
আমাদের কাম্য।


source:
2/19/2017 10:09:00 AM

মানসিক রোগের মাঝে একটি অন্যতম রোগ হল অনিদ্রা



মানসিক রোগের মাঝে একটি অন্যতম রোগ হল অনিদ্রা।
রাতে ঘুম না আসলে আপনার মাঝে কিছু লহ্মণ দেখা দিতে পারে।
যেমনঃ-
১. মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়।
২. সাধারণ বুদ্ধি কিছুটা লোপ পায়।
৩. শরীরে দূর্বলতা ও অস্বস্থি লাগে।
৪. চোখ বসে যায় এবং চোখের নিচে কাল দাগ বা চোখ লাল দেখায়।
৫. খাবারের প্রতি আগ্রহ থাকে না।

চিকিত্সাঃ-
১. মানসিক দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকতে হবে।
২. অহেতুক কোন ঘুমের ওষুধ খাবেন না।
৩. ধুমপান বা নেশা জাতীয় দ্রব্য থেকে দূরে থাকুন।
৪. শারীরিক দুর্বলতা থাকলে Tab. B-50 Fort বা Tab. Opsovit দিনে ৩ টা করে ১৫ দিন খাবেন।
৫. অধিক দুশ্চিন্তা থাকলে ডায়াজিপাম জাতীয় ঔষধ Tab.Orinil রাতের বেলা ১ টা খাবেন ৫থেকে ৭ দিন।
৬. রাত ১০ টার আগে খাবার খেয়ে ঘুমাতে যাওয়ার অভ্যাস করুন।


source:
2/19/2017 09:58:00 AM

যদি আমি জন্মনিরোধক বড়ি সেবন করছি এবং স্বামী আমার যোনীতে বীর্যস্থলন করেন তাহলে কি আমি গর্ভবতী হয়ে যাব?



নারীর
মনে প্রশ্নঃ যদি আমি জন্মনিরোধক
বড়ি সেবন
করছি এবং স্বামী আমার
যোনীতে বীর্যস্থলন
করেন
তাহলে কি আমি গর্ভবতী হয়ে যাব?
উত্তরঃ যদি জন্মনিরোধক
বড়ি সঠিক ভাবে/
সময়মত নেওয়া হয়
তাহলে গর্ভধারনের
সম্ভাবনা থাকেনা। তবে সঙ্গীর
যদি যৌনবাহীত রোগ
থাকে তা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবেনা।
মনে রাখবেন যে -
আপনি ঔষধ খাবার পর
বমি করেন, একই সাথে অন্য ঔষধ গ্রহন
করেন অথবা একদিন
জন্মনিরোধক বড়ি মিস্
যায়
তাহলে বড়ি দ্বারা কাজ
হবার সম্ভাবনা অনেক কম।
2/19/2017 09:56:00 AM

পানি পানের বিস্ময়কর উপকারিতা



পানি পানের বিস্ময়কর উপকারিতা !যেগুলো আপনি আগে জানতেননা!

প্রতিদিনই তো আমরা বেশ
কয়েক গ্লাস পানি খাই। বিশেষ
করে গরমের সময় পানি না খেলে যেন
প্রানটাই বাঁচানো দায় হয়ে পড়ে।
কিন্তু অধিকাংশ মানুষই পানি খায়
শুধুমাত্র তখনই যখন তার পানির
তৃষ্ণা পায়। কিন্তু
তৃষ্ণা পাওয়া ছাড়াও
প্রতিটি মানুষেরই পর্যাপ্ত
পরিমাণে পানি খাওয়া উচিত
যা অধিকাংশ মানুষই খায় না। আবার
অনেক সময় আবহাওয়া, পেশা ও
শারীরিক অবস্থার উপরও নির্ভর
করে কার কতটুকু পানি খাওয়া উচিত।
পানির আছে বিস্ময়কর কিছু
উপকারিতা। শুধুমাত্র পানিই
সারিয়ে তুলতে পারে শারীরিক
নানান সমস্যা। আসুন জেনে নেয়া যাক
পানির বিস্ময়কর
৭টি উপকারিতা সম্পর্কে।
মেদ কমায়
ওজন কমাতে চাইছেন?
তাহলে বেশি করে পানি খান।
পানি শরীরের মেটাবলিজম
বৃদ্ধি করে। বিশেষ করে বরফ
ঠান্ডা পানি খেলে শরীর
সেটাকে গরম করার জন্য অতিরিক্ত
বেশ ক্যালরি পুড়িয়ে ফেলে এবং এই
প্রক্রিয়ায় কিছুটা মেদ কমে।
পানি পেট ভরা থাকার অনুভূতি দেয়।
তাই খাওয়ার আগে এক গ্লাস
পানি খেয়ে নিলে পেট
ভরা থাকে এবং অতিরিক্ত খাওয়া হয়
না। ফলে শরীরে অতিরিক্ত
ক্যালরি যুক্ত হয় না।
দূর্বলতা কমায়
পানি খেলে শারীরিক
দূর্বলতা কমে যায় তাৎক্ষণিক ভাবেই।
শরীরে পানির অভাব হলে শরীর বেশ
দূর্বল অনুভূত হয়। বিশেষ করে ঘামের
মাধ্যমে শরীর থেকে সব পানি বের
হয়ে শরীরকে দূর্বল করে ফেলে।
পর্যাপ্ত
পরিমাণে পানি খেলে হৃদপিন্ডের
রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া সচল হয়
এবং শরীরের ক্লান্তি অনেকটাই দূর
হয়ে যায়।
মানসিক চাপ কমায়
মস্তিষ্কের ৭০% থেকে ৮০% টিস্যুই
পানি দ্বারা পরিপূর্ন। আর তাই যখন
শরীরে পর্যাপ্ত
পরিমাণে পানি না থাকে তখন মানুষ
বিষন্নতায় ভোগে। তাই মনকে সতেজ ও
ফুরফুরে রাখতে চাইলে প্রচুর
পরিমাণে পানি পান করুন।
মাংসপেশী ভালো রাখে
পানি মাংসপেশীকে সুগঠিত করে।
এছাড়াই মাংসপেশি শক্ত
হয়ে যাওয়া, টান খাওয়া এসব
সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে হলে শরীরে পর্যাপ্ত
পানির উপস্থিতি থাকা জরুরি।
বিশেষ করে যারা নিয়মিত ব্যায়াম
করেন তাদের প্রতিদিন প্রচুর
পরিমাণে পানি খাওয়া উচিত।
ত্বক উজ্জ্বল ও সতেজ রাখে
এই গরমে অনেকেরই ত্বকের নানান রকম
সমস্যা দেখা দেয়। গরমে ত্বকের
সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এবং ত্বকের
সতেজতা ও উজ্জ্বলতা বজায়
রাখতে চাইলে প্রচুর
পরিমাণে পানি পান করুন।
এতে ত্বকের কোষ গুলোতে পর্যাপ্ত
পরিমাণে পানি পৌছায় এবং ত্বক
উজ্জ্বল ও সজীব দেখায়।
2/19/2017 09:31:00 AM

নারীদের চুল পড়া



**** নারীদের চুল পড়া ****
নারীদের চুল পড়া একটি অস্বস্তিকর
সমস্যা। পুরুষদের যেভাবে টাক
পড়ে সেভাবে চুল না ঝরে পড়লেও
নারীদের চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার
প্রবণতা খুব বেশি। আমাদের
সমাজে সুন্দর স্বাস্থ্যোজ্জ্বল চুল
না হলে নারীদের
সুন্দরী বা সুশ্রী বলা মুশকিল। অল্প
বয়সে চুল না ঝরে পড়লেও বয়স বাড়ার
সাথে সাথে চুল পড়ে যাওয়ার
সম্মুখীন হন নারীরা।
নানা কারণে মেয়েদের চুল
পড়তে পারে-
হরমোন হরমোনের তারতম্যের
কারণে চুল পড়া একটি প্রধান সমস্যা।
হাইরয়েড হরমোনোর তারতম্যের
কারণে চুল পড়ে। এ
ছাড়া ইস্ট্রোজেনের কারণেও চুল
পড়তে পারে। তবে হরমোনজনিত
সমস্যায় চিকিৎসা করালে চুল
পড়া বন্ধ হয়।
সন্তান জন্মদান সন্তান জন্মদানের পর
তিন মাস নারীদের প্রচুর চুল
পড়তে পারে। এটিও হরমোনোর
কারণেই হয়ে থাকে।
তবে প্রাকৃতিকভাবেই হরমোন সঠিক
মাত্রায় চলে আসার পর চুল পড়া বন্ধ
হয়ে যায়। তবে খুব বেশি চুল
পড়ে পাতলা হয়ে গেলে চিকিৎসকের
পরামর্শ নেয়া প্রয়োজন।
রজঃনিবৃত্তি মাসিক বন্ধ হওয়ার
পরে মহিলারা চুলের
সমস্যা নিয়ে বেশি ভোগেন। এ সময়
৩৭ শতাংশ মহিলার চুল
বেশি মাত্রায় ঝরে পড়ে। এ
ছাড়া হরমোন থেরাপি নেয়ার
কারণেও চুল পড়তে পারে।
নানা ধরনের অসুস্থতা বা অসুস্থতার
পরেও চুল
ঝরে পড়া সমস্যা হতে পারে।
তবে যে কারণেই চুল ঝরে পড়ুক তার
চিকিৎসা করা প্রয়োজন।
কেননা এতে সৌন্দর্যহানী ঘটে যা খুবই
বিরক্তিকর। মহিলাদের
ক্ষেত্রে অনেক সময় চুলের
নানা ফ্যাশন যেমন- রিবন্ডিং,
স্টেইট, পার্ম, ডাই, ব্লোয়ার ড্রাই
ইত্যাদি করার কারণে চুল
ঝরে পড়তে পারে।
এ ব্যাপারে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। এ
ছাড়া অনেকে নিজে থেকে ওজন
কমানোর জন্য কম খান
কিংবা পুষ্টিকর খাবার খান না।
এতে করেও চুলের ক্ষতি হয়। ওজন
কমাতে নিজে নিজে খাওয়া বন্ধ
না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। চুল
পড়া হলে অবশ্যই এর কারণ
অনুযায়ী চিকিৎসা করা প্রয়োজন।


source: