Breaking

Sunday, February 19, 2017

স্পর্শকাতর অঙ্গে কালো দাগ, জাদুকরি রসে হবে দূর>>

স্পর্শকাতর অঙ্গে কালো দাগ, জাদুকরি রসে হবে দূর
আমরা প্রতিদিন মুখ, হাত-পা থেকে শুরু করে শরীরের সব অঙ্গের যত্ন নিয়ে থাকি। কিন্তু তারপরও দেহের স্পর্শকাতর গোপন অঙ্গ বিশেষ করে বগল, দুই থাইয়ের মাঝে, প্রজনন অঙ্গ, হিপ, কোমরে কালো দাগ দেখা যায়।
পোশাকের ঘর্ষণ থেকে শুরু করে লোম পরিষ্কারসহ নানা কারণে এসব অঙ্গে দাগ হয়ে যায়।এসময় লজ্জায় বা অস্বস্তির কারণে আমরা পার্লারে যেতে চাই না।
যাদের ওজন একটু বেশী, তারাই এ সমস্যায় পড়ে থাকেন। প্রসাধনী ব্যবহার করেও কোনও উপকার পাচ্ছেন না। কারণ এটা বসে যাওয়া জেদি দাগ, তাই এ দাগগুলো হটাতে একটু পরিশ্রম তো করতেই হবে? কী পরিশ্রমের কথা শুনে ভয় পেয়ে গেলেন? না ভয় পাওয়ার কিছু নেই ঘরোয়া উপায়ে সহজেই এ সমস্যা থেকে আপনি রেহাই পেতে পারেন!
তাই আসুন জেনে নিন কীভাবে আধা ঘণ্টায় চলে যাবে স্পর্শকাতর অঙ্গের কালো দাগ:
আলুর রস : আলু রস স্পর্শকাতর অঙ্গের কালো দাগ সহজেই দূর করে। প্রতিদিন গোসলের আগে আক্রান্ত স্থানে আলুর রস লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
শসার রস : শসার রস যে কোনও স্পর্শকাতর অঙ্গের দাগ দূর করার জন্য দারুণ উপকারী। এতে ত্বকের কোনও ক্ষতিও হয় না। দাগের স্থানগুলোতে শসার রস লাগিয়ে রাখুন ২০/২৫ মিনিট। তারপর ধুয়ে ফেলুন। কয়েকদিন ব্যবহারেই উপকার পাবেন।
লেবুর রস : লেবুর রস হচ্ছে প্রাকৃতিক ব্লিচ। কিন্তু এটি সরাসরি স্পর্শকাতর অঙ্গে সরাসরি ব্যবহার না করাই ভালো, কারণ এতে জ্বলুনি বাড়তে পারে। লেবুর রসের সঙ্গে শসার রস ও এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে নিন। তারপর একে লাগান আক্রান্ত স্থানে। লেবুর ও হলুদ দাগছোপ দূর করবে আর শসা রক্ষা করবে ত্বককে। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
দুধ ও মুলতানি মাটি : কাঁচা দুধের সঙ্গে মুলতানি মাটি ও গোলাপ পানি মিশিয়ে পেস্ট করে নিন। এই মিশ্রণ ত্বকে লাগিয়ে রাখুন, শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। এই প্যাক মুখেও ব্যবহার করতে পারেন।
দই ও হলুদ : দইয়ের সঙ্গে এক চিমটি হলুদ, সামান্য লেবুর রস ও চিনি মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি স্ক্রাবের মত আলতো হাতে ঘষে ঘষে লাগান। তারপর রেখে দিন ২০ মিনিটের জন্য। পরে ধুয়ে ফেলুন ঠাণ্ডা পানি দিয়ে।
সাবধানতা
* উপরের উল্লেখি যে কোন প্যাক ব্যবহারের পরই স্পর্শকাতর অঙ্গে ব্যবহার করবেন খুব ভালো কোনও ময়েশ্চারাইজার।
* গোপন অঙ্গে বাজারের নানা রকম রঙ ফর্সা করার ক্রিম ব্যবহার করবেন না। তাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
* বডি স্প্রে বা ডিওডোরেন্ট কখনোই সরাসরি স্প্রে করবেন না।

source:

No comments:

Post a Comment

আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ /Thanks for your feedback